কোন ভিটামিনের অভাবে হাত পা জ্বালা পোড়া করে

প্রিয় পাঠক আপনি কি জানেন কোন ভিটামিনের অভাবে হাত পা জ্বালা পোড়া করে? অনেকেই মনে করে হাত পা জ্বালা করা একটি রোগ মাত্র। কিন্তু শরীরের ভিটামিনের অভাবেও হাত এবং পা জ্বালাপোড়া করে। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা কোন ভিটামিনের জন্য হাত এবং পা জ্বালাপোড়া করে। তাই চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা জেনে নেই কোন ভিটামিনের অভাবে হাত পা জ্বালা পোড়া করে এবং সেই ভিটামিন সম্পর্কে বিস্তারিত।

কোন ভিটামিনের অভাবে হাত পা জ্বালা পোড়া করে


হাত-পা জ্বালা পোড়া আমরা স্বাভাবিকভাবে নিলেও এই রোগটি সাধারণত ভিটামিনের অভাবে হয়ে থাকে। কিন্তু আমরা অনেকেই অজানা রয়েছে কোন ভিটামিনের অভাবে এই রোগটি হয়। আপনার যদি এই রোগের সমস্যা হয়ে থাকে এবং সমাধান চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যায় কোন ভিটামিনের অভাবে হাত পা জ্বালা পোড়া করে।

হাত পা জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তির উপায়

আপনি কি হাত পা জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন হাত-পা জ্বালাপোড়া করলে এর থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক হাত পা জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তির উপায়।
  • প্রচুর পরিমাণ পানি পান করতে হবেঃ শরীরে পানি শূন্যতার কারণে হাত-পা জ্বালাপোড়া করতে পারে। সাধারণত যারা পানি কম পান করে তাদের প্রচুর পরিমাণ পানি পান করা উচিত এবং মিনারেল জাতীয় খাবার গুলো বেশি খাওয়া দরকার।
  • রাতে ঘুমানোর আগে গোসল করাঃ অনেকের রয়েছে ঘুমাতে গেলে হাত-পা জ্বালাপোড়া করে। এই ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার পূর্বে গোসল করে নিতে হবে।
  • অনেকের গরম পানি দিয়ে গোসল করার অভ্যাস রয়েছে। এ ধরনের অভ্যাসের কারণেও হাতে পায়ে জ্বালাপোড়া করে। তাই গরম পানি দিয়ে গোসল করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • টক জাতীয় ফল খেতে হবেঃ প্রতিদিন স্বল্প পরিমাণ হলেও যেকোনো টক জাতীয় ফল খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।

হাত পা জলার ঔষধ কি

অনেকেরই হাত-পা জলার কারণে রাতে ঠিকমত ঘুমাতে পারেনা। আবার কোন কাজে মন বসে না হাত-পা জলার কারণে। আপনার যদি এ ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে তবে আপনি ওষুধ সেবন করতে পারেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব হাত পা জলার ঔষধ কি সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক হাত পা জলার ঔষধ কি। 

শরীর জ্বালাপোড়া গা হাত-পা জ্বালাপোড়ার কারণে আপনি হামদর্দ এর Alkuli সিরাপের সাথে একটি ক্যালসিয়ামের সিরাপ খেতে পারেন। তবে এই ওষুধগুলো বেশি খেতে হবে। প্রতিদিন তিন চামচ ওষুধের সাথে এক গ্লাস পানি মিশিয়ে দিনে দুই বেলা এক থেকে দুই মাস খেতে হবে। তবে এই সিরাপের সাথে আপনি coralcal -D 500 ওষুধটি সেবন করতে পারেন।

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ ওষুধ সেবনের পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হবে।

কোন ভিটামিনের অভাবে হাত পা জ্বালা পোড়া করে

আপনি কি জানেন কোন ভিটামিনের অভাবে হাত পা জ্বালা পোড়া করে? যদি না জেনে থাকেন তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব কোন ভিটামিনের অভাবে পা এবং হাতে জ্বালাপোড়া করে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক কোন ভিটামিনের অভাবে হাত পা জ্বালা পোড়া করে সেই সম্পর্কে।
  • ভিটামিন বি ১২ঃ ভিটামিন বি ১২ এর অভাবে পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথিক নামক একটি অবস্থার কারণ হতে পারে। যার কারণে হাত পায়ে জ্বালাপোড়া সৃষ্টি হয়। এই ভিটামিনের অভাবে শরীরের এবং দুর্বলতার সৃষ্টি হতে পারে।
  • ভিটামিন বি৬ঃ এই ভিটামিন টি নিয়াসিন নামেও পরিচিত। উক্ত ভিটামিনের অভাবে পেলেগ্রা নামক রোগের সৃষ্টি হতে পারে। যা হাত এবং পায়ের জ্বালাপোড়া সৃষ্টি করতে পারে।
  • ভিটামিন ডিঃ শরীরে ক্যালসিয়ামের তাপমাত্রা ঠিক রাখার জন্য ভিটামিন ডি অপরিহার্য। ভিটামিন ডি এর অভাবে অস্টিওম্যালাসিয়া নামক রোগ হতে পারে। যা দুর্বল হার ও বেশি দুর্বলতা হয়ে পড়ে।

হাত সব সময় গরম থাকে কেন

আপনি কি জানেন হাত সব সময় গরম থাকে কেন? যদি না জেনে থাকেন তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব হাত সব সময় গরম থাকার কারণ সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক হাত সব সময় গরম থাকে কেন। অনেক কারণে হাত গরম হয়ে থাকতে পারে। এই কারণগুলোর নিচে দেওয়া হলঃ
  1. স্নায়ুজনিত কারণ হাতের তালুর অংশে স্নায়ুর ওপর চাপ লেগে থাকলে
  2. সংক্রমণের কারণ
  3. হাতের রক্ত চলাচলের সমস্যা থাকলে
  4. অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা বা মানসিক চিন্তা থাকলেও হাত-পা গরম হয়ে যায় এবং জ্বালাপোড়া করে।
  5. পানি শূন্যতার কারণে শরীর গরম এবং হাত-পা গরম হতে পারে সেইসাথে জ্বালাপোড়াও হতে পারে।
  6. ডায়াবেটিসের সমস্যা থাকলে হাত-পা গরম থাকতে পারে।
  7. হরমোন জনিত কারণ।
উপরোক্ত সমস্যার কারণে আপনার হাত-পা সব সময় গরম থাকতে পারে। হাত-পা গরম হয়ে গেলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করবেন এবং চিকিৎসা গ্রহণ করবেন।

হাত পা জ্বালা পোড়ার কারণ ও প্রতিকার

আপনার যদি হাত পা জ্বালাপোড়া করে এবং হাত পা জ্বালা পোড়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক হাত পা জ্বালা পোড়ার কারণ ও প্রতিকার।

কারণ

  1. স্নায়ুজনিত কারণ হাতের তালুর অংশে স্নায়ুর ওপর চাপ লেগে থাকলে
  2. সংক্রমণের কারণ
  3. হাতের রক্ত চলাচলের সমস্যা থাকলে
  4. অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা বা মানসিক চিন্তা থাকলেও হাত-পা গরম হয়ে যায় এবং জ্বালাপোড়া করে।
  5. পানি শূন্যতার কারণে শরীর গরম এবং হাত-পা গরম হতে পারে সেইসাথে জ্বালাপোড়াও হতে পারে।
  6. ডায়াবেটিসের সমস্যা থাকলে হাত-পা গরম থাকতে পারে।
  7. হরমোন জনিত কারণ।

প্রতিকার

  1. প্রচুর পরিমাণ পানি পান করতে হবেঃ শরীরে পানি শূন্যতার কারণে হাত-পা জ্বালাপোড়া করতে পারে। সাধারণত যারা পানি কম পান করে তাদের প্রচুর পরিমাণ পানি পান করা উচিত এবং মিনারেল জাতীয় খাবার গুলো বেশি খাওয়া দরকার।
  2. রাতে ঘুমানোর আগে গোসল করাঃ অনেকের রয়েছে ঘুমাতে গেলে হাত-পা জ্বালাপোড়া করে। এই ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার পূর্বে গোসল করে নিতে হবে।
  3. অনেকের গরম পানি দিয়ে গোসল করার অভ্যাস রয়েছে। এ ধরনের অভ্যাসের কারণেও হাতে পায়ে জ্বালাপোড়া করে। তাই গরম পানি দিয়ে গোসল করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
  4. টক জাতীয় ফল খেতে হবেঃ প্রতিদিন স্বল্প পরিমাণ হলেও যেকোনো টক জাতীয় ফল খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।

বাচ্চাদের হাতের তালু গরম হওয়ার কারন কি

বাচ্চাদের হাতের তালু গরম হওয়ার কারন কি জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আজকের এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি জানতে পারবেন বাচ্চাদের হাতের তালু গরম কেন হয় সেই সম্পর্কে। 

তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যায় বাচ্চাদের হাতের তালু গরম হওয়ার কারন কি। বাচ্চার হাতের তালুতে রক্ত সঞ্চালনের কারণে হাতের তালু গরম হতে পারে। আবার অনেক বাচ্চা রয়েছে যাদের হরমোনজনিত কারণে হাতের তালু গরম হয় এবং হাতের তালু ঘেমে যায়। তবে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে এই সমস্যাটি হরমোন জনিত কারণে বেশি হয়ে থাকে। 

আপনার বাচ্চার যদি হাতের তালু ঘেমে থাকে এবং গরম হয়ে যায় তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।

ভিটামিন ডি এর অভাবে কি পা জ্বালাপোড়া করে?

ভিটামিন ডি এর অভাবে পা জ্বালাপোড়া করা সাধারণ নয়। ভিটামিন ডি এর অভাবে সাধারণত অন্যান্য লক্ষণ দেখা যায়, যেমন:

1. অস্থি ও মাংসপেশীর কমতি: ভিটামিন ডি এর অভাবে অস্থি ও মাংসপেশী দুর্বল হতে পারে এবং এটি মাংসপেশী দুর্বল হওয়ার একটি কারণ হতে পারে।
2. অস্থি রোগ: ভিটামিন ডি এর অভাবে অস্থির ক্যালসিয়াম সংস্থানে সমস্যা হতে পারে, যা অস্থি রোগের একটি ধরণ হতে পারে।
3. মানসিক অসুস্থতা: কোনও মানসিক অসুস্থতা অথবা মনের চাপের পরিমাণের বৃদ্ধির জন্য ভিটামিন ডি এর অভাবের বিপর্যস্ত প্রভাব থাকতে পারে।
4. রক্ত চাপের বৃদ্ধি: ভিটামিন ডি এর অভাবে রক্তের ক্যালসিয়াম পরিমাণের কমি হতে পারে, যা রক্ত চাপের বৃদ্ধির কারণ হতে পারে।

এই লক্ষণগুলির মধ্যে পা জ্বালাপোড়া করা সাধারণ নয়। যদি আপনি ভিটামিন ডি এর অভাবে সম্পর্কিত লক্ষণ অনুভব করেন, তাহলে নিকটস্থ চিকিত্সকের সাথে যোগাযোগ করার পরামর্শ পেতে পারেন।

হাত পা জ্বালাপোড়া কমাতে কোন ভিটামিন খেলে ভালো?

হাত-পা জ্বালাপোড়া কমাতে কিছু প্রাকৃতিক উপাদান এবং পুষ্টির অংশ যেমন ভিটামিন ব, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ওমেগা-৩ অংশীদার অম্ল, প্রোটিন ইত্যাদি মহা প্রভাব ফেলতে পারে। তবে, কোনো নির্দিষ্ট ভিটামিন এক্ষেত্রে জ্বালাপোড়া কমাতে সর্বোত্তম হতে পারে না। তবে, নিম্নলিখিত ভিটামিন ও খাবারের তালিকা মধ্যে অনেকে জ্বালাপোড়া কমাতে সহায়ক হতে পারেন:

1. ভিটামিন ব: সবজি, ফল, গুড়া দুধ, ডাইরি পণ্য, মাংস, মাছ, ডিম, দুধ পণ্য, ব্রেড, ধান, সোয়াবিন, চিনি ইত্যাদি।
2. ক্যালসিয়াম: দুধ, দই, স্পিনাচ, ক্যাবেজ, কালো মুগ, মাছ, ডিম, মাংস, কিসমিস, বাদাম, গোলমরিচ, আঙ্গুর, পালং পটে, আলুবোখারা, ডিম ইত্যাদি।
3. ম্যাগনেশিয়াম: শসা বীজ, চানার ডাল, মুগ ডাল, পরসে, শীলাজিত, নারিকেল, কিছু মুখোশোদ্ধক গজানো দ্রব্য, পালং পটে, ছিয়াপাতা, সবজি বা ফল।
4. ওমেগা-৩ অংশীদার অম্ল: মাছের তেল (মাছের তেল, সার্ডিন মাছের তেল, সীল মাছের তেল), ক্ষুদ্র শুঁটকি, বাদাম, কিসমিস, চিনি, সুগার কেন্ডি, আটা বা রব, মাংস, মাছ, ডিম, দুধ, দুধ পণ্য।

হাত পা কেন জ্বালাপোড়া করে?

হাত ও পা জ্বালাপোড়ার পেশাগত নাম "হ্যান্ডফুট সিন্ড্রোম" বা "হ্যান্ডফুট মাউথ সিন্ড্রোম" বা HFMD (Hand, Foot, and Mouth Disease)। এটি একটি ভাইরাল সংক্রমণ, যা মুখ, হাত এবং পা এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে। সাধারণত এটি বাচ্চাদের মধ্যে সম্প্রচারিত, তবে পুরুষ ও মহিলাদের মধ্যেও এটি দেখা যায়।

HFMD হতে হাত ও পা জ্বালাপোড়ার মধ্যে একটি বা একাধিক এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে, যা আপনাকে অনুভব করতে পারেন:
1. ছোঁয়া যা মসৃণ অবস্থায় থাকতে পারে।
2. রংবিরং মুখ কান্না, বুকের কাম্পিং অথবা ফিভার হতে পারে।
3. জিহ্বার ওপর লাল দাগ, বুকে লাল দাগ বা অন্যান্য চিকন দাগ হতে পারে।
4. হাত ও পা উভয়ের পাশে পুকুর অথবা পানি দিয়ে পূড়িত হতে পারে।

সাধারণত, HFMD এর লক্ষণগুলি আমদানি করার পর প্রায় 3-7 দিনে মিটিয়ে যায়। সাধারণত, HFMD এর লক্ষণগুলি স্বাভাবিকভাবে স্বাভাবিক চিকিৎসায় নির্ধারিত হতে পারে, যাতে মশার প্রচুর মাত্রার পরিমাণ অনুমোদিত হয়। তবে, আপনি যদি মোটাপ বা অতিরিক্ত সমস্যা অনুভব করেন, তবে আপনাকে চিকিৎসা পেতে ডাকা উচিত।

জ্বালাপোড়া কমাতে কোন ভিটামিন খেলে ভালো?

আমাদের হাত পা ভালো রাখতে সাহায্য করে ভিটামিন এবং ক্যালসিয়াম। এ দুটি আমাদের হাত-পা অথবা হাড় এর জন্য অনেক উপকারী। এগুলোর অভাবে মূলত আমাদের হাত পায়ে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের রোগের কারণে ও হাত-পায়ে জ্বালাপোড়া সমস্যা হতে পারে। যেমন ভিটামিন ডি এর অভাবে অস্টিওম্যালেসিয়া রোগ হয়। 

যেটার কারণে ভাত-পা জ্বালাপোড়া করতে পারে। আবার ভিটামিন বি এর অভাবেও পেলেগ্রা রোগ হতে পারে, যার কারনেও মূলত হাত পা যারা পড়ার সমস্যা হয়ে থাকে। এ ধরনের সমস্যা দূর করতে হলে অবশ্যই আমাদের ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। বিশেষ করে ভিটামিন ডি খাওয়া প্রয়োজন কারণ এটি আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের তাপমাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে।

শেষ কথা

উপরোক্ত আলোচনা সাপেক্ষে এতক্ষণে নিশ্চয়ই কোন ভিটামিনের অভাবে হাত পা জ্বালা পোড়া করে জানতে পেরেছেন। আপনার যদি এই পর্বটি সম্পর্কে কোন মতামত থেকে থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আজকের পর্বটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন। এ ধরনের পোস্ট আরো পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।
পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url