কর্ণফুলী নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায় - কর্ণফুলী নদীর নামকরণের ইতিহাস

প্রিয় পাঠক আপনি যদি কর্ণফুলী নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায় জানতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব কর্ণফুলী নদী কোথায় থেকে শুরু হয়েছে এবং এর শেষ কোথায় সেই সম্পর্কে। কর্ণফুলী নদী সম্পর্কে সকল অজানা তথ্য জানতে এই পর্বে সাথেই থাকুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বে জেনে নেওয়া যাক কর্ণফুলী নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায়।

কর্ণফুলী নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায়
বাংলাদেশের চারপাশে ছোট বড় অনেক নদী রয়েছে। তার মধ্যে উন্নতম হল কর্ণফুলী নদী। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা এই কর্ণফুলী নদীর উৎপত্তি কোথায় থেকে। আপনি যদি কর্ণফুলী নদীর উৎপত্তি স্থান সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যায় কর্ণফুলী নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায়।

কর্ণফুলী নদীর দৈর্ঘ্য কত

আপনি যদি কর্ণফুলী নদীর দৈর্ঘ্য কত জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব কর্ণফুলী নদী দৈর্ঘ্য কত। কর্ণফুলী নদীর বিস্তার সম্পর্কে জানতে হলে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক কর্ণফুলী নদীর দৈর্ঘ্য কত। কর্ণফুলী নদী বাংলাদেশ ভারত সীমান্তের একটি অন্যতম নদী। এটি বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্ব অঞ্চলের প্রধান নদী।


বাংলাদেশের নদীটির অংশের দৈর্ঘ্য ১৬১ কিলোমিটার এবং গড় প্রস্থ ৪৫৩ মিটার। বাংলাদেশের পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক কর্ণফুলী নদীর প্রদত্ত পরিচিত নম্বর পূর্ব পাহাড়ে অঞ্চলের নদী নাম্বার ০৩। কর্ণফুলী নদীটি ভারতের মিজোরাম প্রদেশের মিমিত জেলার শৈতা গ্রাম থেকে শুরু হয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের মধ্য দিয়ে প্রভাবিত হয়ে চট্টগ্রামের পতঙ্গের কাছে বঙ্গোপসাগরে মিলিত হয়েছে।

কর্ণফুলী নদী কোন জেলায় অবস্থিত

আপনি কি জানেন কর্ণফুলী নদী কোন জেলায় অবস্থিত? যদি না জেনে থাকেন তবে আজকের এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব কর্ণফুলী নদীটি কোন জেলাতে অবস্থিত। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক কর্ণফুলী নদী কোন জেলায় অবস্থিত। কর্ণফুলী নদীটি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার মধ্যে দিয়ে প্রভাবিত হয়েছে। 

এক কথায় বলা যায় কর্ণফুলী নদী চট্টগ্রাম জেলায় অবস্থিত। কর্ণফুলী নদীটি ভারতের মিজোরাম প্রদেশের মিমিত জেলার শৈতা গ্রাম থেকে শুরু হয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের মধ্য দিয়ে প্রভাবিত হয়ে চট্টগ্রামের পতঙ্গের কাছে বঙ্গোপসাগরে মিলিত হয়েছে। বাংলাদেশের নদীটির অংশের দৈর্ঘ্য ১৬১ কিলোমিটার এবং গড় প্রস্থ ৪৫৩ মিটার।

কর্ণফুলী নদীর অর্থনৈতিক গুরুত্ব

কর্ণফুলী নদীর অর্থনৈতিক গুরুত্ব জানতে হলে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব কর্ণফুলী নদীর অর্থনৈতিক দিক দিয়ে বাংলাদেশে কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক কর্ণফুলী নদীর অর্থনৈতিক গুরুত্ব।


কর্ণফুলী নদীর অর্থনৈতিক অবস্থা যদি বিশ্লেষণ করতে যায় তবে বলা যায় বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এই নদীর গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি এই নদের শেষ প্রান্ত অর্থাৎ বঙ্গোপসাগরের মোহনায় গড়ে উঠেছে দেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর। যার মাধ্যম দিয়ে বাংলাদেশের আমদানি রপ্তানি বাণিজ্যের প্রায় ৯০% কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে থাকে। বলা যায় বাংলাদেশের মূল অর্থনীতির চালিকা শক্তি হলো এই নদীকে ঘিরেই।

কর্ণফুলী নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায়

আপনি যদি কর্ণফুলী নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায় জানতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব কর্ণফুলী নদীর উৎপত্তি কোথায় থেকে সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক কর্ণফুলী নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায়। 

কর্ণফুলী নদীটি ভারতের মিজোরাম প্রদেশের মিমিত জেলার শৈতা গ্রাম(লুসাই পাহার) থেকে শুরু হয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের মধ্য দিয়ে প্রভাবিত হয়ে চট্টগ্রামের পতঙ্গের কাছে বঙ্গোপসাগরে মিলিত হয়েছে। এই পর্বের মাধ্যমে বুঝতে পেরেছেন বা জানতে পেরেছেন কর্ণফুলী নদীর উৎপত্তি কোথায় থেকে শুরু হয়েছে।

কর্ণফুলী নদী সম্পর্কে

আপনি যদি কর্ণফুলী নদী সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব কর্ণফুলী নদীর বিস্তারিত সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক কর্ণফুলী নদী সম্পর্কে বিস্তারিত।কর্ণফুলী নদীটি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার দিয়ে প্রভাবিত হয়েছে।

 এক কথায় বলা যায় কর্ণফুলী নদীর চট্টগ্রাম জেলায় অবস্থিত। কর্ণফুলী নদীটি ভারতের মিজোরাম প্রদেশের মিমিত জেলার শৈতা গ্রাম থেকে শুরু হয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের মধ্য দিয়ে প্রভাবিত হয়ে চট্টগ্রামের পতঙ্গের কাছে বঙ্গোপসাগরে মিলিত হয়েছে।

আরো পড়ুনঃ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় রেজাল্ট দেখার নিয়ম ২০২৩
বাংলাদেশের নদীটির অংশের দৈর্ঘ্য ১৬১ কিলোমিটার এবং গড় প্রস্থ ৪৫৩ মিটার। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এই নদীর গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি এই নদের শেষ প্রান্ত অর্থাৎ বঙ্গোপসাগরের মোহনায় গড়ে উঠেছে দেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর। যার মাধ্যম দিয়ে বাংলাদেশের আমদানি রপ্তানি বাণিজ্যের প্রায় ৯০% কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে থাকে।

কর্ণফুলী নদীর নামকরণের ইতিহাস

আপনি নিশ্চয় কর্ণফুলী নদীর নামকরণের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব কর্ণফুলী নদীটির নামকরণের ইতিহাস সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক কর্ণফুলী নদীর নামকরণের ইতিহাস। 

কর্ণফুলী নদীর নামের উৎস সম্পর্কে অনেক ধরনের কাহিনী প্রচলিত রয়েছে। যে আরকানের এক রাজকন্যা চট্টগ্রামে প্রেমে পড়েছিলো। এক রাতে তারা দুজনেই এই নদীটি ভ্রমণ করেছিলেন।

নদীর পানিতে চাঁদের আলোর প্রতিফলন দেখতে গিয়ে রাজকন্যার গান থেকে কানের ফুল পানিতে পড়ে যায়। ফুলটি তুলতে গিয়ে রাজকন্যা পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়েন এবং প্রবল স্রোতে রাজকন্যা ভেসে চলে যায়। পরবর্তীতে রাজকন্যাকে আর খুঁজে পাওয়া যায় না। 

 রাজকন্যাকে বাঁচাতে গিয়ে রাজপুত্র পানিতে লাফ দিলেও সফল হন নাই। ধারণা করা হয় যে মূলত এই কাহিনী থেকেই নদীটির নামকরণ করা হয় কর্ণফুলি।  কবি নজরুল ইসলামের কাব্য "কর্ণফুলীতে"  আরো স্পষ্ট ধারণা দেওয়া আছে।

আবার অনেকেই ধারণা করেন যে আরবি শব্দ করোনফল থেকে কর্ণফুলী নদীর নাম এসেছে। বিজ্ঞ মুসলমান পন্ডিতদের মতে আরবিয়ান বণিকেরা চট্টগ্রামের পার্বত্য অঞ্চল থেকে লবঙ্গ বা করনফল রপ্তানি করত। কোন একদিন এই করোনফল বোঝাই জাহাজ নদীতে ডুবে যায়। 

 এই ঘটনাকে কেন্দ্র করেই এই নদীর নাম করোনফল রাখা হয়। পরবর্তীতে চট্টগ্রাম এলাকার বাসিন্দাদের মুখে এই নাম পরিবর্তন হয়ে কর্ণফুলী নামে পরিচিত লাভ করে।

কর্ণফুলী নদীর উপর সেতুর নাম

আপনি নিশ্চয়ই কর্ণফুলী নদীর উপর সেতুর নাম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব কর্ণফুলী নদীর উপর কোন সেতু নির্মিত হয়েছে সেই সম্পর্কে। 

তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক কর্ণফুলী নদীর উপর সেতুর নাম। কর্ণফুলী নদী বাংলাদেশ ভারত সীমান্তের একটি অন্যতম নদী। এটি বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্ব অঞ্চলের প্রধান নদী। ন বোর্ড কর্তৃক কর্ণফুলী নদীর প্রদত্ত পরিচিত নম্বর পূর্ব পাহাড়ে অঞ্চলের নদী নাম্বার ০৩।

কর্ণফুলী নদীটি ভারতের মিজোরাম প্রদেশের মিমিত জেলার শৈতা গ্রাম থেকে শুরু হয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের মধ্য দিয়ে প্রভাবিত হয়ে চট্টগ্রামের পতঙ্গের কাছে বঙ্গোপসাগরে মিলিত হয়েছে। কর্ণফুলী নদীর উপরে সেতুর নামটি হল শাহ আমানত সেতু।

শেষ কথা

উপরোক্ত আলোচনা সাপেক্ষে এতক্ষণে নিশ্চয় কর্ণফুলী নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায় জানতে পেরেছেন। আপনার যদি এই পর্বটি সম্পর্কে কোন মতামত থেকে থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আজকের পর্বটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন।
পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url