ঈদে মিলাদুন্নবী ২০২৩ কত তারিখ - ঈদে মিলাদুন্নবী কি ও কেন

প্রিয় পাঠক আপনি যদি ঈদে মিলাদুন্নবী ২০২৩ কত তারিখ - ঈদে মিলাদুন্নবী কি ও কেন পালন করা হয় জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ঈদে মিলাদুন্নবী কত তারিখে এবং ঈদে মিলাদুন্নবী কেন পালন করা হয় সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক ঈদে মিলাদুন্নবী ২০২৩ কত তারিখ - ঈদে মিলাদুন্নবী কি ও কেন পালন করা হয়।

ঈদে মিলাদুন্নবী ২০২৩ কত তারিখ - ঈদে মিলাদুন্নবী কি ও কেন
আপনি যদি ঈদে মিলাদুন্নবী কবে এবং ঈদে মিলাদুন্নবী কি ও কি কারণে উদযাপন করা হয় জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ঈদে মিলাদুন্নবী কি ও কেন পালন করা হয় সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ঈদে মিলাদুন্নবী ২০২৩ কত তারিখ - ঈদে মিলাদুন্নবী কি ও কেন।

নবী দিবস কবে 2023?

আপনি নিশ্চয়ই নবী দিবস কবে 2023? জানতে চাচ্ছেন, হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ২০২৩ সালে নবী দিবস কবে পালন করা হবে সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক নবী দিবস কবে 2023? ২০২৩ সালে অর্থাৎ চলতি বছরে সেপ্টেম্বর মাসে পালন করা হবে নবী দিবস। প্রতিবছর এই দিবসটি তারিখ বদলে যায় তাই পূর্বে থেকে বলা খুব একটা সহজ হয় না। এই বছরে অর্থাৎ ২০২৩ সালে ২৬ থেকে ২৭ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা হবে বলে জানা গেছে। অতএব এক কথায় বলা যায় যে ২০২৩ সালে নবী দিবস সেপ্টেম্বরের 27 অথবা 26 তারিখে উদযাপন করা হবে।

ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল

আপনি যদি ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব ঈদে মিলাদুন্নবী দলিল সম্পর্কে। ঈদে মিলাদুন্নবী দলিল সম্পর্কে জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল। সহি বুখারিতে ৭৬৪ পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছে আমি তার অর্থ পেশ করছিঃ

অর্থঃ হযরত উরওয়া (রাঃ) বলেন ছোয়াইয়াবা আবু লাহাবের বাদী ছিলেন। আবু লাহাব তার বাঁদিকে মুক্ত করে দিয়েছিলেন। তিনি আল্লাহর হাবিবকে দুধ পান করেছিলেন। আবু লাহাবের মৃত্যুর এক বছর পর তার কোন আহলও হযরত আব্বাস (রাঃ) স্বপ্নে দেখেছিলেন তার অবস্থা খুব খারাপ।
>

তিনি তাকে জিজ্ঞেস করে মৃত্যুর পর তোমার অবস্থা কেমন? আবু লাহাব উত্তরে বলল আমি মৃত্যুর পর কোন শান্তি পায় নাই। শুধুমাত্র আমি যে সোয়াইবা কে আজাদ করে দিয়েছিলাম সে কারণে প্রতি সোমবারে আঙ্গুলের ভেতরে কিছু পানির জমে থাকে আমি পানি চুষে প্রতি সোমবার আজাব নিরসন করে থাকি। উক্ত হাদিসের আলোকে ইমাম ইবনুজ জাজরী (রাঃ) বলেনঃ

অর্থঃ ইমাম ইবনে জাজরী (রাঃ) বলেন যে কাফের আবু লাহাবের দুর্নামে কোরআন নাজিল হয়েছে এবং যার জন্য জাহান্নাম নির্ধারিত সে আবু লাহাব যদি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মিলাদুন্নবীর উপর খুশি হওয়াতে সুফল পেল তাহলে তার উম্মতের মধ্যে যে একাকীত্ব মুসলমান ও তার মিলাদুন্নবীতে আনন্দিত হয়ে থাকে তার মহব্বত যথাসাধ্য দান করে তার অবস্থা কি হবে? আমি কসম করে বলিতেছি যে নিশ্চয়ই আল্লাহতালা পক্ষ থেকে খুশি হবেন তিনি সর্বব্যাপী অনুগ্রহ দ্বারা তাকে জান্নাতুল নাঈমে প্রবেশ করাবেন।

মিলাদুন্নবী সম্পর্কে বক্তব্য

আপনি নিশ্চয়ই মিলাদুন্নবী সম্পর্কে বক্তব্য শুনতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন মিলাদুন্নবী সম্পর্কে বিস্তারিত বক্তব্য। ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে বিস্তারিত বক্তব্য জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক মিলাদুন্নবী সম্পর্কে বক্তব্য।

৫৭০ খ্রিস্টাব্দের 12 রবিউল আউয়াল মা আমেনার ঘরে আলোকিত করে দোজাহানের বাদশা দুনিয়ার আগমন করেন। সেই দিনটি ছিল সোমবার। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর পিতা নাম আব্দুল্লাহ এবং মাতার নাম আমেনা। জন্মের ছয় মাস আগে মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর পিতা ইন্তেকাল করেন।

হযরত মুহাম্মদ সাঃ তার পিতার স্নেহ কখনো পাননি। যে সময়ে আরবের প্রথা অনুযায়ী শৈশবে তিনি মায়ের আদর ও স্নেহে লালিত পালিত হন। পাঁচ বছর বয়সে তিনি তার মা বিবি হালিমার কাছ থেকে আপন মায়ের কাছে ফিরে আসেন। কিন্তু যখন তার বয়স মাত্র ছয় বছর তখন তার মায়ের মৃত্যু হয়।

ঈদে মিলাদুন্নবী আমল

প্রিয় পাঠক আপনি যদি ঈদে মিলাদুন্নবী আমল জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ঈদে মিলাদুন্নবীর আমল সম্পর্কে। ঈদে মিলাদুন্নবীর আমল সম্পর্কে জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন এই পর্বে জেনে নেওয়া যাক ঈদে মিলাদুন্নবী আমল। পবিত্র ১২ ই রবিউল আউয়াল তারিখে আমরা বড় ঈদ বলে থাকে। 

নবীজির আগমন উপলক্ষে খুশি করার বিষয়টি হচ্ছে শুধু বান্দার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয় বরং স্বয়ং আল্লাহ তায়ালার সাথে সম্পৃক্ততা রয়েছে। মহান আল্লাহতালা নবীজির প্রতি দরুদ পেশ করেন এই সম্পর্কে কোরআন পাক আছে" নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা ও তার ফেরেশতাগণ নবীর প্রতি দরুদ প্রেরণ করেন। হে মুমিনগণ! তোমরা নবীজির প্রতি দরুদ এবং সালাম পেশ কোরো, আদবের সহিত সম্মানের সহিত"(সূরা আল আহযাব ৫৬)।

ঈদে মিলাদুন্নবী কি ও কেন

আপনি কি জানেন ঈদে মিলাদুন্নবী কি ও কেন পালন করা হয়? যদি না জেনে থাকেন তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ঈদে মিলাদুন্নবী কি এবং কেন পালন করা হয় সেই সম্পর্কে। ঈদে মিলাদুন্নবী কি এবং কেন পালন করা হয় জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। 

তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক ঈদে মিলাদুন্নবী কি ও কেন পালন করা হয়। (ঈদে মিলাদুন্নবী মাওলিদু এন-নাবীয়ী,মাওলিদ আন-নাবী, সহজ ভাষায় বলা যায় যে মাওলিদ,মেভলিদ,মেভ্লিট,মুলুদ আরো অসংখ্য উচ্চারণঃ কখনো কখনো মিলাদ) হচ্ছে নবীর জন্মদিন হিসেবে মুসলমানদের মাঝে পালিত একটি উৎসব। হযরত মুহাম্মদ নবী সাঃ এর জন্মদিন উপলক্ষে ঈদের মিলাদুন্নবী উদযাপন করা হয়। সকল মুসলিম রাষ্ট্রে এবং মুসলমানরা এই উৎসবটি উদযাপন করে থাকেন।

ঈদে মিলাদুন্নবী ২০২৩ কত তারিখ

আপনি নিশ্চয়ই ঈদে মিলাদুন্নবী ২০২৩ কত তারিখ জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ঈদে মিলাদুন্নবী কত তারিখে ২০২৩ সালে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক ঈদে মিলাদুন্নবী ২০২৩ কত তারিখ উদযাপন করা হবে।

 ২০২৩ সালে অর্থাৎ চলতি বছরে সেপ্টেম্বর মাসে পালন করা হবে নবী দিবস। প্রতিবছর এই দিবসটি তারিখ বদলে যায় তাই পূর্বে থেকে বলা খুব একটা সহজ হয় না। এই বছরে অর্থাৎ ২০২৩ সালে ২৬ থেকে ২৭ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা হবে বলে জানা গেছে। অতএব এক কথায় বলা যায় যে ২০২৩ সালে নবী দিবস সেপ্টেম্বরের 27 অথবা 26 তারিখে উদযাপন করা হবে।

ঈদে মিলাদুন্নবী সাঃ কথাটির মূল অর্থ কি

আপনি যদি ঈদে মিলাদুন্নবী সাঃ কথাটির মূল অর্থ কি জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কথার অর্থ সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক ঈদে মিলাদুন্নবী সাঃ কথাটির মূল অর্থ কি। 

ঈদে মিলাদুন্নবী অর্থ হল নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর জন্ম অনুষ্ঠান বা আগমন। আস্তে আস্তে এর সঙ্গে ঈদ শব্দ যোগ হয়ে ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম রূপ লাভ করে। অর্থ হলো খুশি হওয়া বা আনন্দ উদযাপন করা। তাই মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর জন্মদিন উপলক্ষে এই দিনটিকে ঈদে মিলাদুন্নবী বলা হয়।

ঈদে মিলাদুন্নবী পালন জায়েজ কিনা?

আপনি নিশ্চয়ই ঈদে মিলাদুন্নবী পালন জায়েজ কিনা? জানতে চাচ্ছেন। হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ কিনা সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক ঈদে মিলাদুন্নবী পালন জায়েজ কিনা? ১২ই রবিউল আউয়াল ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপন করা হয়। 

এই দিনে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম জন্ম গ্রহণ করেন। নবীজির জন্মদিন উপলক্ষে আমাদের দেশসহ উপমহাদেশের বহু দেশ এর মানুষ ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপন করে থাকেন। এই উদযাপন ধর্মের নামে করলেও এর কোন স্বীকৃতি নেই। ইসলামের পরিভাষায় একে বিদআত বলা হয়। এই দিবসটি ঈদ হিসেবে উদযাপন করা কোন যৌক্তিকতা নেই।

ঈদে মিলাদুন্নবী কি এবং কেন পালন করা হয়

আপনি যদি ঈদে মিলাদুন্নবী কি এবং কেন পালন করা হয় জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ঈদে মিলাদুন্নবী কি এবং কেন পালন করা হয় সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক ঈদে মিলাদুন্নবী কি এবং কেন পালন করা হয়।  

(ঈদে মিলাদুন্নবী মাওলিদু এন-নাবীয়ী,মাওলিদ আন-নাবী, সহজ ভাষায় বলা যায় যে মাওলিদ,মেভলিদ,মেভ্লিট,মুলুদ আরো অসংখ্য উচ্চারণঃ কখনো কখনো মিলাদ) হচ্ছে নবীর জন্মদিন হিসেবে মুসলমানদের মাঝে পালিত একটি উৎসব। হযরত মুহাম্মদ নবী সাঃ এর জন্মদিন উপলক্ষে ঈদের মিলাদুন্নবী উদযাপন করা হয়। সকল মুসলিম রাষ্ট্রে এবং মুসলমানরা এই উৎসবটি উদযাপন করে থাকেন।

ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কি জায়েজ

আপনি যদি ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কি জায়েজ কিনা জানতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা কি জায়েজ। ১২ই রবিউল আউয়াল ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপন করা হয়। 

এই দিনে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম জন্ম গ্রহণ করেন। নবীজির জন্মদিন উপলক্ষে আমাদের দেশসহ উপমহাদেশের বহু দেশ এর মানুষ ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপন করে থাকেন। এই উদযাপন ধর্মের নামে করলেও এর কোন স্বীকৃতি নেই। ইসলামের পরিভাষায় একে বিদআত বলা হয়। এই দিবসটি ঈদ হিসেবে উদযাপন করা কোন যৌক্তিকতা নেই।

ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে আলোচনা

আপনি যদি ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে আলোচনা জানতে চান বা শুনতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে ঈদে মিলাদুন্নবীর সম্পর্কে কিছু আলোচনা করা হবে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে আলোচনা। ৫৭০ খ্রিস্টাব্দের 12 রবিউল আউয়াল মা আমেনার ঘরে আলোকিত করে দোজাহানের বাদশা দুনিয়ার আগমন করেন। সেই দিনটি ছিল সোমবার। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর পিতা নাম আব্দুল্লাহ এবং মাতার নাম আমেনা।

জন্মের ছয় মাস আগে মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর পিতা ইন্তেকাল করেন। হযরত মুহাম্মদ সাঃ তার পিতার স্নেহ কখনো পাননি। যে সময়ে আরবের প্রথা অনুযায়ী শৈশবে তিনি মায়ের আদর ও স্নেহে লালিত পালিত হন। পাঁচ বছর বয়সে তিনি তার মা বিবি হালিমার কাছ থেকে আপন মায়ের কাছে ফিরে আসেন। কিন্তু যখন তার বয়স মাত্র ছয় বছর তখন তার মায়ের মৃত্যু হয়।

ঈদে মিলাদুন্নবী হারাম

ঈদে মিলাদুন্নবী হারাম কিনা জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বে জেনে নেওয়া যাক ঈদে মিলাদুন্নবী হারাম কি না। ঈদে মিলাদুন্নবী হারাম নয় কিন্তু ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপন করা ইসলামের কোন বিধান নেই। ১২ই রবিউল আউয়াল ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপন করা হয়। এই দিনে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম জন্ম গ্রহণ করেন। 

নবীজির জন্মদিন উপলক্ষে আমাদের দেশসহ উপমহাদেশের বহু দেশ এর মানুষ ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপন করে থাকেন। এই উদযাপন ধর্মের নামে করলেও এর কোন স্বীকৃতি নেই। ইসলামের পরিভাষায় একে বিদআত বলা হয়। এই দিবসটি ঈদ হিসেবে উদযাপন করা কোন যৌক্তিকতা নেই।

শেষ কথা

উপরোক্ত আলোচনা সাপেক্ষে এতক্ষণে নিশ্চয় ঈদে মিলাদুন্নবী ২০২৩ কত তারিখ - ঈদে মিলাদুন্নবী কি ও কেন পালন করা হয় জানতে পেরেছেন। আপনার যদি এই পর্বটি সম্পর্কে কোন মতামত থেকে থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আজকের পর্বটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন।
পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url