অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম - বিদেশে যাওয়ার চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম

অঙ্গীকারনামা কিভাবে লিখে আপনি যদি জানতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব অঙ্গীকারনামা কিভাবে লিখা হয় সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম।

পারিবারিক অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম

আপনি যদি পারিবারিক অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন পারিবারিক অঙ্গীকারনামা কিভাবে লিখে সেই সম্পর্কে। পারিবারিক অঙ্গীকারনামা লিখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যায় পারিবারিক অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম। অঙ্গীকারনামা লিখার নিয়ম নিচে দেওয়া হলঃ

1. স্ট্যাম্পে সর্বপ্রথম অঙ্গীকার নামার তারিখ উল্লেখ করা লাগবে।
2. অঙ্গীকারনামা গ্রহণকারীর দুই পক্ষের ব্যক্তিগত তথ্য যেমন নাম, ঠিকানা, ভোটার আইডি কার্ড মোবাইল নম্বর ইত্যাদি উল্লেখ করতে হবে।
3. আপনি কি উদ্দেশ্যে বা কোন কারনে অঙ্গীকারনামা করতে চাচ্ছেন অবশ্যই উল্লেখ রাখতে হবে।
   
4. অঙ্গীকারনামায় কোন পক্ষে এই ভূমিকা রাখবে সেটি উল্লেখ করতে হবে।
   
5. অঙ্গীকার নামাজ চুক্তির মেয়াদ অবশ্যই অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে। এটি অত্যান্ত প্রয়োজন।
   
6. অঙ্গীকারনামার একটি অংশে সকল শর্তাবলী উল্লেখ রাখতে হবে।
   
7. অঙ্গীকারন আমার নিচে উল্লেখিত জায়গায় দুই পক্ষের স্বাক্ষর রাখতে হবে সেই সাথে তারিখ লিখতে হবে স্বাক্ষর সহ।
   
8. চুক্তিপত্র বা অঙ্গীকারনামা ভঙ্গ করলে তার বিরুদ্ধে কি ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে তা উল্লেখ করে দিতে হবে।
   

অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম

আপনি যদি চাকরির অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন চাকরির অঙ্গীকারনামা কিভাবে লিখে সেই সম্পর্কে। চাকরির অঙ্গীকারনামা লিখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যায় চাকরির অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম। অঙ্গীকারনামা লিখার নিয়ম নিচে দেওয়া হলঃ

প্রথমে লিখতে হবে নাম- ঠিকানা তারপর লিখতে হবে পিতা- মাতার নাম তারপর পিতা-মাতার ঠিকানা তারপর স্থায়ী ঠিকানা তারপর লিখতে হবে ডাকঘর -উপজেলা -জেলা ও জাতীয়তা।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বাংলাদেশ বেতার সদর দপ্তর ঢাকা গত .............. তারিখের........ নাম্বার অফিসে আদেশের আলোক জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৬ অনুযায়ী (১৬০০০/২১০০০) বেতনে বাংলাদেশ বেতার রাজস্ব খাদভুক্ত স্টোর কিপার পদে নিয়োগ পায়। আমার রোল নাম্বার...............।

আমি এই মর্মে অঙ্গীকারনামা দাখিল করতেছি যে আমি এই চাকরি অবস্থায় কোন রকম খারাপ ও অপরাধ মূলক কাজ করবো না। সর্বদায় সেবা দেওয়ার চেষ্টা করব এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার বিধিম মোতাবেক যে কোন শাস্তি গ্রহণ করতে বাধিত থাকবে।

আমি আরো অঙ্গীকার করিতেছে যে ওপরে বর্ণিত অঙ্গীকার নামায় আমি সশরীরে সুস্থ মস্তিষ্কে বিবরণ পরিয়া নিম্নে স্বাক্ষর করিলাম।

সাক্ষী গণের ঠিকানা ও স্বাক্ষর

১।

২।

                                                                                                                        নাম পদবী

                                                                            রাজস্ব খাদ্যভুক্ত বাংলাদেশ বেতার কেন্দ্র ঢাকা

অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম গার্মেন্টস

আপনি যদি অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম গার্মেন্টস সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন গার্মেন্টসে অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম গার্মেন্টস সম্পর্কে বিস্তারিত।

1. স্ট্যাম্পে সর্বপ্রথম অঙ্গীকার নামার তারিখ উল্লেখ করা লাগবে।
2. অঙ্গীকারনামা গ্রহণকারীর দুই পক্ষের ব্যক্তিগত তথ্য যেমন নাম, ঠিকানা,https://www.srtecit.com/2023/07/ongsidari-chokte.html ভোটার আইডি কার্ড মোবাইল নম্বর ইত্যাদি উল্লেখ করতে হবে।
3. আপনি কি উদ্দেশ্যে বা কোন কারনে অঙ্গীকারনামা করতে চাচ্ছেন অবশ্যই উল্লেখ রাখতে হবে।
   
4. অঙ্গীকারনামায় কোন পক্ষে এই ভূমিকা রাখবে সেটি উল্লেখ করতে হবে।
   
5. অঙ্গীকার নামাজ চুক্তির মেয়াদ অবশ্যই অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে। এটি অত্যান্ত প্রয়োজন।
   
6. অঙ্গীকারনামার একটি অংশে সকল শর্তাবলী উল্লেখ রাখতে হবে।
   
7. অঙ্গীকারন আমার নিচে উল্লেখিত জায়গায় দুই পক্ষের স্বাক্ষর রাখতে হবে সেই সাথে তারিখ লিখতে হবে স্বাক্ষর সহ।
   
8. চুক্তিপত্র বা অঙ্গীকারনামা ভঙ্গ করলে তার বিরুদ্ধে কি ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে তা উল্লেখ করে দিতে হবে।

আপনি যদি কলেজের অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন কলেজের অঙ্গীকারনামা কিভাবে লিখে সেই সম্পর্কে। কলেজের অঙ্গীকারনামা লিখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যায় কলেজের অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির অঙ্গীকারনামা লিখার নিয়ম নিচে দেওয়া হলঃ

আমি নিম্নস্বাক্ষরকারী জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর অধীনে ২০২১ শিক্ষা বর্ষের মাস্টার নিয়মিত প্রোগ্রামে ........................ বিষয় ভর্তির জন্য অনলাইনে প্রাথমিকভাবে আবেদন করতে ইচ্ছুক। এই লক্ষ্যে বিশ্বস্ততার সঙ্গে অঙ্গীকার করছে যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অন্য কোন শিক্ষা কার্যক্রমের বর্তমান আমি ভর্তি বা অধ্যায়নরত নয়। নিচে বর্ণিত আমার সকল তথ্য সঠিক ও সম্পূর্ণ দেওয হলো।

শিক্ষার্থীর নামঃ

পিতার নামঃ

মাতার নামঃ

জন্ম তারিখ(সনদ অনুযায়ী)

জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বারঃ

স্নাতক পর্যায়ে উত্তীর্ণ পরীক্ষার নামঃ

পাশের সনঃ

রোল নাম্বারঃ

রেজিস্ট্রেশন নাম্বারঃ

বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠানের নামঃ

প্রাপ্ত সিজিপিএঃ

দৈত্য ভর্তির ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধান অনুযায়ী সকল ভর্তি বাতিল সংক্রান্ত সিদ্ধান্তে আমি মেনে নিতে বাধ্য থাকব।

বিদেশে যাওয়ার চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম

আপনি নিশ্চয়ই বিদেশে যাওয়ার চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব বিদেশে যাওয়ার জন্য চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক বিদেশে যাওয়ার চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম।

1. স্ট্যাম্পে সর্বপ্রথম অঙ্গীকার নামার তারিখ উল্লেখ করা লাগবে।
2. অঙ্গীকারনামা গ্রহণকারীর দুই পক্ষের ব্যক্তিগত তথ্য যেমন নাম, ঠিকানা, ভোটার আইডি কার্ড মোবাইল নম্বর ইত্যাদি উল্লেখ করতে হবে।
3. আপনি কি উদ্দেশ্যে বা কোন কারনে অঙ্গীকারনামা করতে চাচ্ছেন অবশ্যই উল্লেখ রাখতে হবে।
   
4. অঙ্গীকারনামায় কোন পক্ষে এই ভূমিকা রাখবে সেটি উল্লেখ করতে হবে।
   
5. অঙ্গীকার নামাজ চুক্তির মেয়াদ অবশ্যই অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে। এটি অত্যান্ত প্রয়োজন।
   
6. অঙ্গীকারনামার একটি অংশে সকল শর্তাবলী উল্লেখ রাখতে হবে।
   
7. অঙ্গীকারন আমার নিচে উল্লেখিত জায়গায় দুই পক্ষের স্বাক্ষর রাখতে হবে সেই সাথে তারিখ লিখতে হবে স্বাক্ষর সহ।
   
8. চুক্তিপত্র বা অঙ্গীকারনামা ভঙ্গ করলে তার বিরুদ্ধে কি ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে তা উল্লেখ করে দিতে হবে।

শেষ কথা

উপরোক্ত আলোচনা সাপেক্ষে এতক্ষণে নিশ্চয় অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আপনার যদি এই পর্বটি সম্পর্কে কোন মতামত থেকে থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আজকের পর্বটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন।