কানাডা ভিসা ক্যাটাগরি ২০২৪ - কানাডা জব সার্কুলার ২০২৪

কানাডা ভিসা ক্যাটাগরি ২০২৩

আমরা এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে কানাডা ভিসা ক্যাটাগরি ২০২৩ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানবো কানাডাতে এই সময়ে প্রচুর পরিমাণে শ্রমিক নিয়োগ দিচ্ছে। প্রতিটি দেশেই ভিসা ক্যাটাগরি থাকে। তাই কানাডিয়া দিক থেকে ব্যতিক্রমী নয়। কানাডাতে প্রায় সাত ধরনের ভিসা ক্যাটাগরির রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম স্টুডেন্ট ভিসা কৃষি ভিসা জব ভিসা, শ্রমিক ভিসা ইমিগ্রেশন ভিসা ফ্রি ভিসা সিটিজেন ভিসা টুরিস্ট ভিসা মেডিকেল ভিসা ইত্যাদি। কানাডাতে প্রচুর কাজের চাহিদা থাকায় এদেশে অনেকেই অবৈধ ভাবে যেতে চাই।

ফলে সেই দেশে যাওয়ার পর আবার কানাডা থেকে নিজ দেশে ফেরত পাঠায় এতে করে শুধু টাকার অপচয় হয় তাই সঠিকভাবে যেতে হলে অবশ্যই সরকারি এজেন্সির মাধ্যমে যাওয়া প্রয়োজন। বর্তমান সরকার কানাডাতে ১৫০০ থেকে দুই হাজার ডলার পর্যন্ত শ্রমিকদের বেতন ধার্য করেছে। তবে দক্ষ এবং যোগ করার উপরে বেতন আরও বৃদ্ধি পেতে পারে বলে জানিয়েছে। যারা কানাডাতে চান অবশ্যই কানাডার ওয়েবসাইটে গিয়ে পছন্দমত ভিসা নির্বাচন করে আবেদন সম্পন্ন করতে পারেন।

সাধারণত টুরিস্ট ভিসা বা মেডিকেল ভিসাতে কেউ গিয়ে সেখানে মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়া পর্যন্ত থাকতে পারে না অনেকেই কানাডাতে থাকার জন্য বা কাজের জন্য টুরিস্ট ভিসাতে গিয়ে সেখানে কাজ করে। এটি সম্পূর্ণ অবৈধ কাজ। এইভাবে যাওয়ার ফলে আপনার জেল পর্যন্ত থাকতে হতে পারে। অনেকেই মনে করেন যে ভিসার মেয়াদ ৬ মাস আমি সেখানে গিয়ে ছয় মাস কাজ করে টাকা অর্জন করব। সম্পূর্ণ অবৈধ এবং অসম্ভব। আপনার ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার ঠিক ১৫ দিন আগেই আপনাকে নিজ দেশে ফিরে আসতে হবে এবং কেউ যদি চায় ভিসার মেয়াদ থাকার ১৫ থেকে ৩০ দিন আগেই পুনরায় নবায়ন করে নিতে হবে।

কানাডিয়ার সকল কাজের ভিসার মধ্যে অন্যতম ভিসা হলো ড্রাইভার ভিসা এই ভিসার মাধ্যমে গেলে অবশ্যই আপনার দক্ষ এবং যোগ্যতা থাকতে হবে সাধারণত ড্রাইভার এর মাসিক বেতন ৫০০০ ডলার থেকে ৭০০০ ডলার পর্যন্ত হয়ে থাকে। যা বাংলা টাকায় ৬ থেকে ৮ লক্ষ টাকা কাছাকাছি। এজন্য আপনার প্রয়োজন হবে কানাডিয়ার ভাষা জানা। ঘরে বসেই এ সকল ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন এবং আপনি যে কাজের জন্য কানাডাতে চাচ্ছেন সেই কাজের ওয়েবসাইটে গিয়ে জব অফারে আবেদন করতে পারেন।

আমরা এই আর্টিকেল থেকে কানাডা জব সার্কুলার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবো। কানাডাতে জব করতে হলে অবশ্যই আপনার উচ্চতার শিক্ষার যোগ্যতা থাকতে হবে এবং মিনিমাম এক বছরের কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। সাধারণভাবে কানাড়াতে ইলেকট্রিক্যাল কম্পিউটার সায়েন্স সিভিল ইঞ্জিনিয়ার সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার সহ বিভিন্ন ধরনের উচ্চতর পদে জব দিয়ে থাকে এই সকল জব ভিসা।

 সাধারণত বছরের শেষে বা শুরুতে দিয়ে থাকে। আপনি যে জব করতে চান সেই জবের ওয়েবসাইটে গিয়ে প্রাথমিক পর্যায়ে আবেদন করে সিলেক্টেড হয়ে স্পন্সরের মাধ্যমে কানাডাতে যেতে পারেন এতে করে আপনার টাকা এবং শ্রম দুটোই কম লাগবে। তবে দালানের চোখে পড়লে হিত এর বিপরীত হতে পারে।

আমরা এই আর্টিকেল থেকে কানাডা কাজের ভিসা ২০২৩ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবো। কানাডা তে কাজের ভিসাতে যেতে হলে অবশ্যই সেই দেশের মালিকের স্পন্সার প্রয়োজন হবে এছাড়া নন সিজনাল ভিসা তে যেতে পারেন। তবে কাজের কোন নিশ্চয়তা নেই আপনাকে কানাডা থেকে অবশ্যই কাজ খুঁজে তারপরে উপার্জন করতে হবে আর স্পন্সরের মাধ্যমে গেলে কাজ খোঁজা লাগেনা।

তাই অবশ্যই কানাডিয়ার মেইন ওয়েবসাইট থেকে জব এর এপ্লাই করে। নির্বাচিত হয়ে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। এতে করে ২ লাখ ৮০ হাজার থেকে তিন লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে এর মধ্যে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সহ পাসপোর্ট ভিসা সবকিছু খরচ মিশ্রিত। কানাডাতে বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে যেমন কৃষি কাজ কোম্পানিতে কাজ গার্মেন্টস এর কাজ হোটেল ম্যানেজমেন্ট রেস্টুরেন্ট ক্লিনার নার্স ইত্যাদি।

এখন জানতে পারবো কানাডা যাওয়ার এজেন্সি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। বাংলাদেশে অনেকগুলো সরকারি এবং বেসরকারি এজেন্সি রয়েছে যেসব এজেন্সির মাধ্যমে অনেকেই প্রতারিত হয়ে থাকে। তাই জন্য সরকারি এজেন্সির মাধ্যমে গেলে প্রতারিত হওয়া থেকে বিরত থাকা যায় সরকারি এজেন্সির মধ্যে অন্যতম হলো বয়সেল। এই সংস্থাটির মাধ্যমে সঠিকভাবে বিদেশ পাঠানো হয়ে থাকে। এছাড়াও আপনি আপনার ভিসা নিজেই ঘরে বসে আবেদন করে কানাডার এম্বাসিতে সাক্ষাৎকার দিয়ে স্বপ্নের দেশ কানাডাতে যেতে পারেন।

এক্ষেত্রে কোন দালালের প্রয়োজন হবে না। আপনি যে বেশি আদেশ দিতে চাচ্ছেন সেই বিষয়টি সিলেক্ট করে ভিসার ফি জমা দিয়ে আবেদনটি সম্পন্ন করতে পারেন। এতে করে বাড়তি কোন টাকার প্রয়োজন হবে না। তবে বেসরকারি এজেন্সি এবং দালালের হাত থেকে দূরে থাকাটাই ভালো।

আমরা এই আর্টিকেল থেকে জানতে পারব কানাডা এম্বাসি ফি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য কানাডাতে বিভিন্ন ধরণের ভিসা দিয়ে থাকে তবে আপনি যে সকল ভিসার মাধ্যমে দিতে চাচ্ছেন সে সকল ভিসার দালাল ছাড়া নিজে ঘরে বসে আবেদন করতে পারেন আপনার হাতে থাকা মোবাইল বা কম্পিউটারের মাধ্যমে। এতে করে আপনার বিদেশ যাওয়ার জন্য টাকার অপচয় হবে না। সাধারণভাবে ভিসা পাওয়ার আগে আবেদন করার পরে।

কানাডার এম্বাসি থেকে আপনাকে ফোন দেয়া হবে তারা আপনার সাক্ষাৎকার নিবে আপনি যে কারো জন্য আবেদন করেছেন সেই কাজের যোগ্যতা এবং দক্ষতা যদি আপনার মধ্যে থাকে তবে তারা আপনাকে সেই কাজের ভিসাটি প্রদান করে থাকবে। এতে করে আপনার 30000 টাকা এম্বাসি ফি প্রয়োজন হতে পারে তবে এটি ভিসা পাওয়ার পরেই তারা নিয়ে থাকে।

আমরা এই আর্টিকেল থেকে কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার খরচ কত সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবো সাধারণভাবে কেউ যদি বেসরকারিভাবে বা দালালের মাধ্যমে কানাডাতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে চান তাহলে 12 লক্ষ টাকা থেকে 15 লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে এবং সরকারিভাবে বা স্পন্সরের ভিসার মাধ্যমে যদি যান এক্ষেত্রে আপনার 2 লক্ষ 50 হাজার টাকার মতো খরচ হতে পারে।

তবে সরকারি বা স্পন্সার ভিসার মাধ্যমে গেলে একটি সুযোগ বেশি পাবেন সেটা হচ্ছে সেই দেশে অর্থাৎ কানাডাতে কাজের শেষে নাগরিকত্ব পাওয়ার একটি দারুন সুযোগ। দুই থেকে পাঁচ বছর থাকার পরে আপনি আপনার পরিবারকেও নিয়ে যেতে পারবেন শুধুমাত্র সরকারি ভাবে ভিসার পাওয়ার ফলে।

শেষকথা-কানাডা ভিসা ক্যাটাগরি ২০২৪ - কানাডা জব সার্কুলার ২০২৪