চায়না ভিসা খরচ - চায়না যেতে কত টাকা লাগে

প্রিয় পাঠক আপনি যদি চায়না ভিসা খরচ - চায়না যেতে কত টাকা লাগে জানতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব চায়না যেতে কত টাকা লাগে এবং চায়না যাওয়ার ভিসা খরচ কত সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক চায়না ভিসা খরচ - চায়না যেতে কত টাকা লাগে।

চায়না ভিসা খরচ - চায়না যেতে কত টাকা লাগে
আপনি যদি চায়নাতে যেতে চান এবং চায়না যাওয়ার ভিসা খরচ ও চায়নাতে যেতে কত টাকা লাগে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন চায়না ভিসা খরচ কত এবং চায়না যাওয়ার সকল প্রসেস সম্পর্কে। তাহলে চলুন এই পর্বে জেনে নেওয়া যাক চায়না ভিসা খরচ - চায়না যেতে কত টাকা লাগে।

চায়না ভিসা খরচ

প্রিয় পাঠক আপনি যদি চায়না ভিসা খরচ কত জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব চায়নাতে যাওয়ার জন্য বা চায়নার ভিসা খরচ কত সেই সম্পর্কে। চায়নার ভিসা খরচ জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক চায়না ভিসা খরচ কত।

 চায়নার ভিসা খরচ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে প্রথমে আপনাকে চিন্তা করতে হবে আপনি কোন ভিসার উপরে চায়না যেতে চাচ্ছেন। কেননা প্রত্যেক দেশেরই ভিসার রকম রয়েছে। যেমন আপনি যদি কাজের ভিসায় যেতে চান তাহলে আপনার খরচ পড়বে এক ধরনের আবার আপনি যদি টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে যেতে চান তাহলে সেই ভিসার খরচ হবে সম্পূর্ণ আলাদা। চায়নার ভিসা খরচের তালিকা নিচে দেওয়া হলঃ
  • সিঙ্গেল এন্টি ভিসা ফরজ বাবদ ২০৫০ টাকা
  • ডাবল এন্ট্রি ভিসা ২৫৫০ টাকা
  • চায়নাতে ছয় মাস মেয়াদে ডাবল এন্ট্রি ৩৬০০ টাকা(পূর্বে চায়না যাওয়া থাকলে)
  • এক বছরের জন্য মাল্টিপল এন্টি ভিসা ফি ৩৬০০ টাকা(পূর্বের চায়না ডাবল এন্ট্রি ভিসা থাকতে হবে)

চায়না ভিসা ২০২৩

আপনি যদি চায়না ভিসা ২০২৩ সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব চায়নার সকল ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক চায়না ভিসা ২০২৩ সম্পর্কে। বর্তমানে অনেকেই বিভিন্ন ভিসার মাধ্যমে চায়নাতে গিয়ে থাকে। বাংলাদেশ থেকে অনেক বাংলাদেশী নাগরিক চায়নাতে কাজের উদ্দেশ্যে এবং পড়াশোনার জন্য প্রতিবছর যায়। আপনিও চাইলে চায়নাতে যেকোনো ভিসার মাধ্যমে যেতে পারবেন।

আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা দেখাবো ভিসা করার জন্য আপনার কি কি প্রয়োজন হবে এবং কিভাবে আবেদন করবেন সেই সম্পর্কে। যারা নতুন ভিসা করেছেন তাদের ভিসা গুলো পর্যালোচনা এবং অনুমোদন করার পাশাপাশি ২০২০ সালের ২৮ মার্চের আগের ইস্যু করা ভিসা গুলোর মধ্যে যেগুলো এখনও মেয়াদ রয়েছে সেগুলো অনুমোদন করা হবে। পূর্বের ভিসাকারী ব্যক্তিরা আবারো চায়নাতে যেতে পারবেন। চায়না ভিসা করার জন্য আপনার যেসব কাগজ প্রয়োজন হবে সেগুলো নিচে দেওয়া হলঃ
  • পাসপোর্ট(পাসপোর্ট এর নূন্যতম ছয় মাস মেয়াদ থাকতে হবে)
  • ব্যাংক একাউন্টে সর্বনিম্ন এক থেকে দুই লক্ষ টাকা থাকতে হবে। বিগত ছয় মাসের ব্যাংকের স্টেটমেন্ট ও ব্যাংক সালভেন্সি সার্টিফিকেট।
  • যারা ব্যবসার কাজের জন্য যেতে চান তাদের ট্রেড লাইসেন্স ইংরেজিতে অনুবাদ সহ-নটারি কপি। কোম্পানির গার্ড এবং ভিজিট কার্ড ইংরেজিতে।
  • চাকুরীজীবীদের জন্য অফিসের এনওসি লেটার, ভিজিটিং কার্ড এবং অফিসের আইডি কার্ডের কপি।
  • দুই কপি তে ৩৩* ৪৮ সাইজের রঙিন সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড এবং ম্যাট প্রিন্ট।

চায়না ভিসা আপডেট

আপনি যদি চায়না ভিসা আপডেট জানতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব চায়না ভিসার আপডেট সম্পর্কে। তাহলে যখন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক চায়না ভিসা আপডেট। করোনার পড়ে চায়না সরকার আবার বাংলাদেশ থেকে কাজের জন্য বা বিভিন্ন ভিসায় লোক নিচ্ছে। 

 ২০২৩ সালে অনেকেই বিভিন্ন ভিসার মাধ্যমে চায়নাতে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। যারা নতুন ভিসা করেছেন তাদের ভিসা গুলো পর্যালোচনা এবং অনুমোদন করার পাশাপাশি ২০২০ সালের ২৮ মার্চের আগের ইস্যু করা ভিসা গুলোর মধ্যে যেগুলো এখনও মেয়াদ রয়েছে সেগুলো অনুমোদন করা হবে। পূর্বের ভিসাকারী ব্যক্তিরা আবারো চায়নাতে যেতে পারবেন।

ঢাকা টু চায়না বিমান ভাড়া

আপনি নিশ্চয়ই ঢাকা টু চায়না বিমান ভাড়া কত জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব ঢাকা থেকে চায়না যাওয়ার বিমান ভাড়া কত সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক ঢাকা টু চায়না বিমান ভাড়া। বর্তমানে অনেকেই ব্যবসা বা কাজের জন্য চায়নাতে গিয়ে থাকে। বাংলাদেশের অনেক ব্যবসায়ী রয়েছে যারা চায়না থেকে পণ্য আমদানি করে থাকে। 

আপনার কাছে যদি চায়না ভিসা থেকে থাকে তাহলে আপনি চাইলেই ঢাকা থেকে বিমানে চায়নাতে যেতে পারবেন খুব সহজেই। আপনি বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের মাধ্যমে ঢাকা থেকে চায়না যেতে পারবেন। ঢাকা থেকে চায়না গোয়াংজু যাওয়ার বিমান ভাড়া গুলো নিচে দেওয়া হলঃ

  1. চায়না সাউদার্ন এয়ারলাইনস ঢাকা থেকে গুয়াংজু ভাড়া ২৫৭৭৩ টাকা (নন স্টপ/সরাসরি)
  2. ইউ এস বাংলা এয়ারলাইন্স ঢাকা থেকে গুয়াংজু ভাড়া ৩২,২১০ টাকা (নন স্টপ/সরাসরি)
  3. শ্রীলংকান এয়ারলাইন্স ঢাকা থেকে গুয়াংজু ভাড়া২৫,৭৩৯ টাকা (কানেক্টিং)
  4. এয়ার এশিয়া ঢাকা থেকে গুয়াংজু ভাড়া ৩৪,৭৯৭ টাকা (কানেক্টিং)
  5. চায়না ইস্টার্ন এয়ারলাইন্স ঢাকা থেকে গুয়াংজু ভাড়া ৩০৯৯৬ টাকা (কানেক্টিং)

চায়না কাজের ভিসা

আপনি যদি চায়না কাজের ভিসা সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব চায়না কোন কাজের চাহিদা কত এবং চায়নাদের বেতন কত সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক চায়না কাজের ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত। বর্তমানে চায়না সরকার বাংলাদেশ থেকে কাজের জন্য অনেক নাগরিক নিয়ে থাকে। আপনি চাইলে কাজের জন্য চায়নাতে যেতে পারবেন। 

করোনার পরে থেকে চায়না সরকার বাংলাদেশ থেকে অনেক নাগরিক কাজের জন্য  নিয়েছে।

চায়নাতে ইলেকট্রনিক কোম্পানি সহ অনেক কোম্পানি রয়েছে যে কোম্পানিগুলোতে বেতন ক্যাটাগরি হয়ে থাকে ২৮০০ আরএমবি থেকে শুরু করে ৩০০০ আরএমবি এর মত। তবে বেসিক ক্যাটাগরিতে কাজের জন্য ডিউটি করা লাগবে ৮ ঘন্টা এবং ওভারটাইম বাধ্যতামূলক। আপনি যদি ওভারটাইমসহ কাজ করে থাকেন তাহলে আপনার বেতন আসতে পারে ২৮০০ আরএমবি থেকে সর্বোচ্চ চার হাজার আরএমবি পর্যন্ত। 

বর্তমানে চায়নাতে সব থেকে বেশি মোবাইল কোম্পানি কনস্ট্রাকশন কোম্পানিগুলোতে কাজের লোক বেশি নিয়ে থাকে।

চায়না বিজনেস ভিসা

বাংলাদেশের অনেক ব্যবসায়ী রয়েছে যারা বিজনেস ভিসার মাধ্যমে চায়নাতে গিয়ে বা চায়না থেকে পণ্য আমদানি করে ব্যবসা করে থাকে। আপনি চাইলে চায়নার বিজনেস ভিসার মাধ্যমে চায়না থেকে পন্য রপ্তানি করে ব্যবসা করতে পারবেন। আপনি যদি চায়না বিজনেস ভিসা সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব চায়নার বিজনেস ভিসা সম্পর্কে।

 তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক চায়না বিজনেস ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত। আপনি যদি চায়নাতে বিজনেস ভিসার জন্য আবেদন করতে চান বা চায়না বিজনেস ভিসা নিতে চান তাহলে আপনার যে সকল ডকুমেন্টস প্রয়োজন হবে তা নিচে দেওয়া হলঃ
  • পাসপোর্ট(পাসপোর্ট এর নূন্যতম ছয় মাস মেয়াদ থাকতে হবে)
  • ব্যাংক একাউন্টে সর্বনিম্ন এক থেকে দুই লক্ষ টাকা থাকতে হবে। বিগত ছয় মাসের ব্যাংকের স্টেটমেন্ট ও ব্যাংক সালভেন্সি সার্টিফিকেট।
  • যারা ব্যবসার কাজের জন্য যেতে চান তাদের ট্রেড লাইসেন্স ইংরেজিতে অনুবাদ সহ-নটারি কপি। কোম্পানির গার্ড এবং ভিজিট কার্ড ইংরেজিতে।
  • চাকুরীজীবীদের জন্য অফিসের এনওসি লেটার, ভিজিটিং কার্ড এবং অফিসের আইডি কার্ডের কপি।
  • দুই কপি তে ৩৩* ৪৮ সাইজের রঙিন সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড এবং ম্যাট প্রিন্ট।

চায়না টুরিস্ট ভিসা

আপনি যদি চায়না টুরিস্ট ভিসা সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব চায়নাতে টুরিস্ট বা ভ্রমণ বিষয় যেতে হলে আপনার কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক চায়না টুরিস্ট ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত। 

আপনি যদি চায়না ভ্রমণ করার জন্য যেতে চান তাহলে আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট অধিক পরিমাণ টাকা ট্রানজেকশন এর ফটোকপি দেখাতে হবে এবং পাশাপাশি আপনার একটি ভ্যালিড ৬ মাসের সার্টিফিকেট লাগবে। সর্বশেষ আপনি কোন দেশে ভ্রমণ করেছেন তার প্রমাণস্বরূপ দেখাতে হবে। চায়নাতে টুরিস্ট ভিসা করার জন্য আবেদন ফরমের সাথে কয়েকটি রিকোয়ারমেন্ট পূরণ করতে হবে এবং আবেদন ফরম জমা দিতে হবে। চায়না টুরিস্ট ভিসার জন্য কি কি কাগজ প্রয়োজন হবে সেগুলো নিচে আলোচনা করা হলোঃ
  1. ছয় মাসের ভ্যালিড পাসপোর্ট
  2. এন আইডি কার্ডের ফটোকপি দিয়ে
  3. ছয় মাসের ব্যাংকের স্টেটমেন্ট
  4. দুই কপি সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  5. অন্যান্য যে কয়টি দেশে ভ্রমণ করেছেন তার প্রমাণ
  6. বিমান টিকিটের ফটোকপি
  7. হোটেল বুকিং এর ফটোকপি
  8. সর্বশেষ ফেরত টিকিটের ফটোগুলি

চায়না যেতে কত টাকা লাগে

আপনি কি জানেন চায়না যেতে কত টাকা লাগে যদি না জেনে থাকেন তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব চায়না বা চীন দেশে যেতে কত টাকা লাগে সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক চায়না যেতে কত টাকা লাগে। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে চীন দেশের বিভিন্ন শহরে যাওয়ার জন্য আকাশপথে 2 ঘন্টা থেকে আড়াই ঘণ্টা সময়ে লাগে। 

আর আপনি যদি ভাড়ার কথা চিন্তা করে থাকেন তবে অন্যান্য দেশের থেকে ভাড়া অনেক বেশি। যেমন বাংলাদেশ থেকে চায়নাতে আকাশ পথে বিমান ভাড়ার প্রয়োজন হবে 40000 থেকে 60000 টাকার মত। তবে আপনি যদি একই দূরত্বে অন্য যেকোন দেশে ভ্রমণ করতে চান তাহলে আপনার খরচ অনেক কম লাগবে।

শেষ কথা

উপরোক্ত আলোচনা সাপেক্ষে এতক্ষণে নিশ্চয় চায়না ভিসা খরচ - চায়না যেতে কত টাকা লাগে জানতে পেরেছেন। আপনার যদি এই পর্বটি সম্পর্কে কোন মতামত থেকে থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আজকের পর্বটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন।
পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url