ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম ২০২৪ বিস্তারিত জানুন

 প্রিয় পাঠক আপনি কি ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম ২০২৪ এবং ই-পাসপোর্ট তৈরি নিয়ম ২০২৪ এ বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন?তাহলে আজকের আর্টিকেল আপনার জন্য।কেননা আজকের আর্টিকেলের ভিতরে আমরা আলোচনা করতে চলেছি ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম ২০২৪ এবং ই-পাসপোর্ট তৈরি নিয়ম ২০২৪ সম্পর্কিত যাবতীয় সকল তথ্য।

ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম ২০২৪


সেই সাথে আপনি পাসপোর্ট ব্যাংক ড্রাফট কত , ই পাসপোর্ট এর সুবিধা , এবং পাসপোর্ট ব্যাংক ড্রাফট এর মেয়াদ এ বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন।তাই আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম ২০২৪ এবং ই-পাসপোর্ট তৈরি নিয়ম ২০২৪ সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম ২০২৪।ই-পাসপোর্ট তৈরি নিয়ম ২০২৪

ভূমিকা।ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম ২০২৪।ই-পাসপোর্ট তৈরি নিয়ম ২০২৪

প্রিয় পাঠক আমাদের আজকের আর্টিকেলের মূল আলোচনার বিষয়ই থেকে আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম ২০২৪ এবং ই-পাসপোর্ট তৈরি নিয়ম ২০২৪ এ বিষয় সম্পর্কিত যাবতীয় সকল তথ্য।সেই সাথে আমরা আজকের আর্টিকেল থেকে জেনে নিব ই পাসপোর্ট ফি দিতে যা যা দরকার হবে এবং ১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট ফি।
আশা করছি আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনি উপকৃত হবেন।কারণ আজকের আর্টিকেলে আমরা সে সমস্ত বিষয়গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করেছি যা আপনারা মনে মনে জানতে চেয়েছেন।আজকের আর্টিকেল আপনি যদি শেষ পর্যন্ত পড়েন।তবে আপনিও ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম ২০২৪ এ নিয়মে সকল বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে পারবেন।

পাসপোর্ট ব্যাংক ড্রাফট কত

ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট বা ই পাসপোর্ট এর যুগে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের ১১৯ তম দেশ হিসেবে পাসপোর্ট চালু করেছে আমাদের বাংলাদেশ এখন যে কেউ ঘরে বসে নিজেই নিজের নিজেরই পাসপোর্ট তৈরির জন্য আবেদন করতে পারবে।

বাংলাদেশী আবেদনকারীর জন্য ৪৮ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদী ই পাসপোর্ট এর ক্ষেত্রে (২১ কর্ম দিবস ফি) ৪ হাজার ২৫ টাকা, জরুরী (১০ কর্ম দিবস ফি) ৬৩২৫ টাকা ও অতিব জরুরী (দুই কর্ম দিবস ফি) ৮৬২৫ টাকা। ১০ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ৫৭৫০ টাকা জরুরী ৮ হাজার ৫০ টাকা ও অতিব জরুরি ১, ৩৫০ টাকা।

৬৪ পৃষ্ঠার পাঁচ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট এর জন্য সাধারণ ফি ৬৩২৫ টাকা, জরুরী ফি ৮৬২৫ টাকা ও অতীব জরুরী ফি ১২ হাজার ৭৫ টাকা। ১০ বছর মেয়াদী সাধারন ফি ৮০৫০ টাকা জরুরী ফি ১০৩৫০ টাকা ও অতিব জরুরী ফি ১৩ হাজার ৮০০ টাকা। শফির সাথে যুক্ত হবে ১৫ শতাংশ ভ্যাট। ১৮ বছরের কম এবং ৬৫ বছরের বেশি বয়সে আবেদনকারীরা কেবলমাত্র ৫ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট পাবেন। অতি জরুরী আবেদনের ক্ষেত্রে পুলিশ প্রতিবেদন সঙ্গে আনতে হবে।

ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম ২০২৪

আপনি যদি ই পাসপোর্ট এর টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকে আমাদের আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন ই পাসপোর্ট টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত।
ই পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করার শেষ পর্যায়ে পাসপোর্ট ফি দিতে হয় এবং ই পাসপোর্ট এর টাকা জমা দেওয়ার জন্য স্বয়ংক্রিয় এ চালান পদ্ধতিটি ব্যবহার করতে হবে।
  • প্রথমে ভিজিট করতে হবে Automated Challan System Bangladesh ওয়েবসাইটে
  • পাসপোর্ট অপশন থেকে "ই পাসপোর্ট ফি "লিংকে ক্লিক করুন ।
  • পাসপোর্ট কয় পাতার এবং কত বছর মেয়াদ তা সিলেক্ট করে পরবর্তী ধাপে যেতে হবে।
  • পরিচয় সনাক্ত করতে পাসপোর্ট আবেদনের সময় ব্যবহার করা আপনার জন্ম নিবন্ধন নাম্বার বা এন আই ডি নাম্বার ও জন্ম তারিখ দিয়ে ভেরিফাই করুন।
  • মোবাইল নাম্বার টাইপ করুন
  • পেমেন্ট গেট ওয়ে সিলেক্ট করুন
  • পেমেন্ট সম্পূর্ণ করুন।
  • পেমেন্ট হিসেবে থাকছে মোবাইল ব্যাংকিং সিস্টেম
  • (MFS- mobile Financing service) এর বিকাশ, নগদ উপায় সহ বিভিন্ন ধরনের ব্যাংকিং চ্যানেল।

ই-পাসপোর্ট তৈরি নিয়ম ২০২৪

যারা নতুন ই-পাসপোর্ট তৈরি নিয়ম ২০২৪ জানতে চান তাদের জন্যই ই-পাসপোর্ট তৈরি নিয়ম ২০২৪ পূরণের নির্দেশাবলী দেওয়া হল নিচে
  • ই পাসপোর্ট আবেদনের জন্য অনলাইনে ফরম পূরণ করতে হবে
  • ই পাসপোর্টে আবেদন করার ক্ষেত্রে কোন কাগজপত্র সত্যায়িত প্রয়োজন হবে না।
  • এই পাসপোর্ট ফরমে কোন ছবি সংযোজন এবং তার সত্যায়িত্বর প্রয়োজন হবে না জাতীয় পরিচয় পত্র (এনআইডি) অনুযায়ী সকল তথ্য পূরণ করতে হবে।
অনলাইনে একাউন্ট খুলে সহজেই ই-পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করা যায় আবেদন জমা দেওয়ার দিন তারিখ পাওয়া যাবে অনলাইনে কাগজপত্র লাগছে না কোন সত্যায়ন। প্রথমে আপনাকে যেতে হবে বাংলাদেশ ই-পাসপোর্ট অনলাইন পোর্টালে ওয়েবসাইটে ঢুকিয়ে ডিরেক্টলি টু অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন এ ক্লিক করতে হবে।
সেখানে শুরুতে অনলাইন অ্যাপ্লাই অনলাইন ফর ই পাসপোর্ট /রি ইস্যু বাটনে ক্লিক করে সরাসরি আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করা যাবে। তবে আবেদন করার আগে দেখে নিতে হবে ই-পাসপোর্ট আবেদনের পাঁচটি ধাপ।
প্রথম ধাপে আপনার বর্তমান ঠিকানা জেলা শহরের নাম ও থানার নাম নির্বাচন করে ক্লিক করতে হবে। পরের ধাপে ব্যক্তিগত তথ্য সংগলিত ই -পাসপোর্ট এর মূল ফর্মটি পূরণের জন্য সাবমিট করতে হবে। তৃতীয় ধাপে মেয়াদ ও পাসপোর্ট এর পৃষ্ঠা সংখ্যা অনুযায়ী জমা দিতে হবে।

এক্ষেত্রে যে কোন ব্যাংকের ডেবিট কার্ড দিয়ে অনলাইনে টাকা দেওয়া জমা দেওয়া হয়।এছাড়া অনুমোদিত পাঁচ ব্যাংকে যেকোনো একটিতে টাকা জমা দিয়ে সেই জমা স্লিপ নাম্বার নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। সব কাজ শেষে ফাইনাল সাবমিট করতে হবে এরপর আপনার তথ্যগুলো পাসপোর্ট এর কার্যালয়ে সার্ভারে চলে যাবে।

ই পাসপোর্ট এর সুবিধা

ই পাসপোর্ট সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে এর মাধ্যমে ই গেট ব্যবহার করে খুব দ্রুত ও সহজে ভ্রমণকারীরা যাতায়াত করতে পারবেন ফলে বিভিন্ন বিমানবন্দরে ভিসা চেকিং এর জন্য লাইনে দাঁড়াতে হবে না এর মাধ্যমে ইমিগ্রেশন দ্রুত হয়ে যাবে। এই যেতে নির্দিষ্ট স্থানে পাসপোর্ট রেখে দাঁড়ালে ক্যামেরায় ছবি তুলে নেবে।
থাকবে আঙ্গুলের ছাপ যাচাইয়ের ব্যবস্থা ও সব ঠিক থাকলে তিনি হিমিগ্রেশন পেরিয়ে যেতে পারবেন কোন গরমিল থাকলে জ্বলে উঠবে লাল বাতি কারো বিরুদ্ধে ভ্রমন নিষেধক থাকলেও জানা যাবে সঙ্গে সঙ্গে। এখন আধুনিক যুগে এসে বাংলাদেশেও অনেক উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

উন্নয়নশীল দেশে ধাবিত হওয়ায় ইলেকট্রনিক কে পাসপোর্ট বা ই পাসপোর্ট এর যুগে প্রবেশ করেছে 119 তম দেশ হিসেবে। ঘরে বসেই পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং খুব সহজে আপনিই পাসপোর্ট পেয়ে যাবেন এবং আপনার ভ্রমণ ও অন্যান্য কাজের জন্য আপনি এই পাসপোর্টটি ব্যবহার করতে পারবেন।

১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট ফি

কেউ যদি ১০ বছর মেয়াদেই পাসপোর্ট করতে চায় তাহলে তার কত টাকা খরচ করতে পারে সে সম্পর্কে অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন ১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট ফি সম্পর্কে। ই পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে এটি আপনার পাসপোর্ট এর ওপর নির্ভর করবে আপনি দশ বছর মেয়াদের জন্য যদি পাসপোর্ট তৈরি করতে চান।

তাহলে আপনার ৪৮ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট এর রেগুলার ডেলিভারির খরচ হবে ৫৭৫০ টাকা এবং এক্সপ্রেস ডেলিভারি হলে খরচ হবে ৮০৫০ টাকা ই পাসপোর্ট ফ্রি পরিশোধ করতে হয়। এছাড়াও যারা সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি প্রায় তাদের জন্য ১০৩৫০ টাকা খরচ পড়বে। কেউ যদি ১০ বছর মেয়াদে ৬৪ পৃষ্ঠার জন্য পাসপোর্ট এর আবেদন করে।
তাহলে তার খরচ পড়বে সাধারণ তার জন্য ৮০৫০ টাকা এবং জরুরী জন্য ১০ হাজার ৩৫০ টাকা এবং অতীব জরুরীর জন্য ১৩৮০০ টাকা খরচ হবে।NOC আছে এমন সরকারি চাকরিজীবী এবং অবসরপ্রাপ্ত এর জন্য পাসপোর্টে ফি কিছুটা ব্যতিক্রম রয়েছে। তারা রেগুলার ডেলিভারি ফি দিয়ে এক্সপ্রেস সেবা ভোগ করবে আর যদি এক্সপ্রেস ডেলিভারির জন্য ফ্রি পরিশোধ করে তাহলে সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি পাসপোর্ট হাতে পাবে।

আপনার পাসপোর্ট কবে হাতে পাবেন সেটা চেক করার জন্য ই পাসপোর্ট স্ট্যাটাস চেক করুন আবেদনের কোন সমস্যা হলেও পাসপোর্ট স্ট্যাটাস চেক করে জানতে পারবেন। ১০ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট করার ক্ষেত্রে দুই ধরনের পাসপোর্ট এর অপশন পাবেন এবং এটি হচ্ছে ৪৮ পৃষ্ঠার ১০ বছর মেয়াদ এর আবার উন্নতি হচ্ছে ৬৪ পৃষ্ঠা ১০ বছর মেয়াদ।

পাসপোর্ট ব্যাংক ড্রাফট এর মেয়াদ

পাসপোর্ট করার জন্য কিন্তু আমাদের ব্যাংক ড্রাফ করতে হয় এটা হয়তো আপনারা অনেকেই জানেন যে পাসপোর্ট করার জন্য যে ব্যাংক ড্রাফটি করা হয় সেটি জমা দিতে হয় আসলে অনেকে আবার পাসপোর্ট ব্যাঙ্ক ড্রাফটের মেয়াদ সম্পর্কে জানতে চাই যারা পাসপোর্ট করে ব্যাংক ড্রাফটের মেয়াদ সম্পর্কে জানেন না তাদের জন্য আজকে আমরা নিয়ে এসেছি পাসপোর্ট ব্যাংক ড্রাফটের মেয়াদ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
পাসপোর্ট এর জন্য ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার কত দিনের মধ্যে বায়োমেট্রিক করতে হয়। পাসপোর্ট ফি জমা করার পর এই পেমেন্টের মেয়াদ ছয় মাস থাকে ছয় মাসের মধ্যে পাসপোর্ট এর আবেদন ও এনারোলমেন্ট করতে হয়। ই পাসপোর্ট করতে সর্বনিম্ন ৪০২৫ টাকা থেকে সর্বচ্চো ১৩ হাজার ৮০০ টাকা পর্যন্ত খরচ হয়।

অনলাইনে আবেদন করতে না পারলে কোন অনলাইন সেবার দোকান নিয়ে আবেদন করলে বাড়তি ২০০ টাকার মতো খরচ হতে পারে। এর বেশি কোন বাড়তি ফি লাগে না। এই খরচের সাথে সকল ফি এর মধ্যে ১৫ শতাংশ ভ্যাট অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। আপনি যদি ই পাসপোর্ট করতে চান এবং পাসপোর্ট ব্যাংক ড্রাফট মেয়াদ সাধারণত বেশি সময় হয় না।

    ই পাসপোর্ট ফি দিতে যা যা দরকার হবে

    আপনি যদি প্রথমবার ই পাসপোর্ট ফি জমা দিতে চান তাহলে অবশ্যই পাসপোর্ট ফি জমা দিতে যা যা দরকার সেগুলোর সাথে নিয়ে যেতে হবে। আপনি ই পাসপোর্ট ফি জমা দিতে গেলে অবশ্যই আপনাকে ই পাসপোর্ট ফি এর জন্য যে সকল তথ্যগুলো লাগবে। সেই সকল তথ্য নিয়ে ই পাসপোর্ট এর ফি প্রদান করতে হবে।
    প্রথমে আপনাকে আবেদনের উপর ভিত্তি করে পেমেন্ট করতে হবে যেমন আপনার পাসপোর্ট যদি ৪৮ পৃষ্ঠা কিংবা 64 পৃষ্ঠার আবেদন হয় সেক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন কি রয়েছে আগে শিওরোন আপনার পাসপোর্টটি ঠিক কত পেজের।
    • এরপরে আপনার পাসপোর্ট ডেলিভারির ধারণা অর্থাৎ আপনি পাসপোর্টটি জরুরী ভিত্তিতে ডেলিভারি নিতে চান নাকি সাধারণ ডেলিভারি না এক্ষেত্রে চার্য ভিন্ন ভিন্ন রয়েছে।
    • এরপর আপনার পরিচিতি প্রমাণ করার জন্য আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার কিংবা জন্ম নিবন্ধন ডিজিটাল নাম্বার দিয়ে চেক করুন।
    • পরবর্তী আপনার পুরো নাম ও আপনার ঠিকানা পাসপোর্ট এর আবেদন ফরমে যেটা পূরণ করেছিলেন। সর্বশেষ পাসপোর্ট আবেদনের দেওয়া আপনার মোবাইল নাম্বার।
    আপনি যদি নিজে পাসপোর্ট ফি জমা দেন অথবা অন্য কারো হয়ে পাসপোর্ট জমা দিতে চান। তাহলে উল্লেখিত তথ্যগুলো আপনাকে সংগ্রহ করে নিতে হবে আগে এরপর আপনি পাসপোর্ট ফি প্রদানের জন্য অগ্রসর হতে পারবেন।

    শেষ কথা।ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম ২০২৪

    প্রিয় পাঠক ভাই ও বন্ধুগণ আপনারা নিশ্চয়ই আজকের আর্টিকেল সম্পূর্ণ করে ইতিমধ্যে জানতেও বুঝতে পেরেছেন ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম ২০২৪ এবং ই-পাসপোর্ট তৈরি নিয়ম ২০২৪ সম্পর্কিত সকল তথ্য।আশা করছি আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে তথ্যবহুল এবং উপকৃত বলে মনে হয়েছে।আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে কেমন লাগলো তা আপনার মূল্যবান মতামতটি আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিন।
    এছাড়াও আপনি যদি প্রবাসী সম্পর্কিত আরো পোস্ট পড়তে চান। তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটি ঘুরে আসুন এবং ভিজিট করে রাখুন।এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের সঙ্গে থেকে পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ।আজকের আর্টিকেল আপনার বন্ধু এবং আত্মীয়দের মাঝে শেয়ার করতে ভুলবেন না।আজ এ পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
    পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
    এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
    মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

    অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

    comment url