সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায় ২০২৪

আমরা এই আর্টিকেল থেকে সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায় ২০২৪ সম্পর্কে জানতে পারবো অনেকের ইচ্ছা কানাডা যাওয়ার।বেশিরভাগ স্টুডেন্ট ভিসাতে কানাডা যে থাকে। কারণ পড়ালেখার পাশাপাশি কানাডাতে পার্ট টাইম চাকরির সুযোগ রয়েছে। এবং প্রায় এক লক্ষ টাকার মতো ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে স্টুডেন্ট অবস্থায়। অনেক মেধাবী ছাত্ররা ফ্রিতে কানাডাতে চলে যায়। সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার এটি একমাত্র প্রধান উপায়। এক্ষেত্রে আই এল টি এস স্কোর ৬ থাকতে হবে। এবং অবশ্যই মেধাবী ছাত্র হতে হবে তবে কানাডাতে ভালো কোন বিশ্ববিদ্যালয় পড়ালেখার পাশাপাশি চাকরির সুযোগ থাকবে। 

কানাডার আবহাওয়া বেশিরভাগই শীতল থাকে অর্থাৎ বছরে প্রায় ৮ মাস বরফ পড়ে। বাংলাদেশের বিভিন্ন দেশ থেকে এই বড় পরিষ্কার করার জন্য কান্ডা সরকার শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে থাকে এই চাকরির জন্য সরকারি ভাবে কানাডা যাওয়ার উপায় রয়েছে। কানাডা তে ইনকামের পরিমাণ অনেক বেশি সরকারিভাবে গেলে দালাল ছাড়াই টাকা খুব কম লাগে এবং সঠিক কাজের সন্ধানে গিয়ে সঠিক কাজটি পাওয়া যায়। তাই সরকার ঘরে যাওয়াটা অনেক ভালো। এতে করে হয়রানি খুব কম হয় টাকা হারানোর কোন ভয় থাকে না সরকারি ভাবে কারাগার যাওয়ার মাধ্যমে প্রবাসীরা কানাডাতে স্থায়ী বসবাসে সুযোগ পেয়ে থাকে। 

আমরা জানি কানাডাতে জনসংখ্যা অনেক কম এই কানাডা সরকার প্রবাসীদের বেশি স্থায়ী বসবাসের সুযোগ দিয়ে থাকে। তবে এটি সরকারিভাবে গেলে তবে সুযোগটি পাওয়া সম্ভব অন্য তাই দালালের মাধ্যমে গেলে কাগজের সমস্যা থাকলে কাজ পাওয়ায় কঠিন হয়ে যায়। তাই যারা সরকারি ভাবে যেতে চাচ্ছেন তার অবশ্যই তারা সরকারের বিভিন্ন বিদেশ পাঠানোর সংস্থা তে যোগাযোগ করবেন। এতে করে হয়রানির হাত থেকে মুক্তি পাবেন।

সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার জন্য কিছু ডকুমেন্ট খুব প্রয়োজন যেমন অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে ১৮ বছর বয়সের উপর হতে হবে বাংলাদেশ সরকারকে ট্যাক্স প্রদান করতে হবে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স থাকতে হবে ইংরেজি ভাষায় দক্ষ থাকতে হবে। নূন্যতম আইএলটি ইএস ৬ পয়েন্ট থাকতেই হবে এই সকল যোগ্যতা থাকলে তবেই সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

আমরা আগের আর্টিকেলে জেনেছি সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায় ২০২৪ সম্পর্কে।এই আর্টিকাল থেকে আমরা জানবো স্টুডেন্ট ভিসায় কানাডা যাওয়ার উপায়. প্রথমত কেউ যদি স্টুডেন্ট ভিসায় কানাডায় যেতে চাই অবশ্যই তাকে মেধাবী স্টুডেন্ট হতে হবে যেন সেই কলেজ থেকে স্কলারশিপের মাধ্যমে যেতে পারে ইংরেজির ভাষার ওপর অবশ্যই লক্ষ্য হতে হবে এবং ইংরেজি ভাষার উপর স্কোর অবশ্যই ৬ থাকতে হবে। অবশ্যই ভ্যালেন্ট পাসপোর্ট থাকতে হবে। 

ব্যাংক স্টেটমেন্ট থাকতে হবে। আপনি যে কলেজে ভর্তি হতে যাচ্ছেন সেই কলেজ হতে স্কলারশিপ লাগবে। যেহেতু পড়ালেখা একটা কোর্স হিসেবে থাকে সেজন্য পাসপোর্ট এর মেয়াদ বেশি হওয়া ভালো অর্থাৎ 10 বছরের পর্যন্ত মেয়াদ হওয়া ভালো এতে করে আপনার পাসপোর্ট এর ঝামেলা আর হবে না। স্টুডেন্ট ভিসায় কানাডা যাওয়ার জন্য ১০ লাখ টাকার মত লাগে। আর যারা স্কলারশিপের মাধ্যমে যেতে চান তাদের জন্য তিন থেকে চার লাখ টাকা খরচ হবে।

অনেকের স্বপ্নের দেশ কানাডা এই নিয়ে আজকের আলোচনা কানাডাতে শ্রমিক ভিসা কিভাবে পাবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানব। প্রতিবছর পূর্ব থেকে কানাডা প্রচুর পরিমাণে শ্রমিক নিয়ে থাকে। কানাডাতে যেতে হলে অবশ্যই আপনাকে এসএসসি পাশ থাকতে হবে ইংলিশে ভালো থাকতে হবে।

 কোন মামলা থাকা যাবে না ব্যাংক স্টেটমেন্ট থাকতে হবে। শ্রমিক ভিসার পাওয়া খুব সহজ কেউ যদি কানাডাতে যায় শ্রমিক ভিসাতে তার মাসিক ইনকাম ৮০০০০ থেকে এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। কানাডাতে শ্রমিক দের অনেক সুযোগ রয়েছে। বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে তার মধ্যে হোটেলে কাজ রেস্টুরেন্টে ক্লিনার সিকিউরিটি গার্ড কৃষি কাজ ইত্যাদি।

আমরা এই আর্টিকেল থেকে কানাডা স্পন্সর ভিসা সম্পর্কে জানতে পারবো। প্রথমে জেনে নেই স্পন্সর ভিসা মানে কি আপনি যে কোম্পানিতে চাকরি করার জন্য যেতে চাচ্ছেন সেই কোম্পানির মালিক আপনাকে ওয়ার্ক পারমিট দিয়ে কানাডাতে নিয়ে যাবে এটি হলো স্পন্সর ভিসা। এই ভিসার জন্য অবশ্যই আগে আবেদন করতে হবে। 

আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী এই বিষয়ে পেতে পারেন। স্পন্সর ভিসার মাধ্যমে গেলে কোন কাজের সমস্যা হয় না। কোন কাজ খোঁজা লাগেনা। এবং পাঁচ থেকে দশ বছর কাজের মধ্যে আপনি কানাডার স্থানীয় নাগরিক হওয়ার সুযোগ পাবেন। বর্তমানে প্রচুর পরিমাণে স্পন্সর ভিসা দিচ্ছে কানাডার সরকার।

আমরা এই আর্টিকেল থেকে কানাডায় কোন কাজের চাহিদা বেশি সে সম্পর্কে সম্পূর্ণ জানতে পারবো কানাডা একটা উন্নত রাষ্ট্র হওয়ায় এই দেশে যাওয়ার জন্য অনেকের বেশি চাহিদা থাকে। সাধারণত স্টুডেন্টদের জন্য হোটেলের রিসিপশনে রেস্টুরেন্টের রিসিপশন ফুড ডেলিভারি বিভিন্ন কোম্পানির অপারেটর ইত্যাদি পদে নিয়োগ দিয়ে থাকে। 

অন্যদিকে শ্রমিকদের জন্য কৃষিকাজ হোটেলে রেস্টুরেন্টে সিকিউরিটি গার্ড নার্সিং বিল্ডার ইত্যাদি কাজে নিয়োগ দিয়ে থাকে। তবে মাসিক ইনকাম কাজের উপর নির্ভর করে। সাধারণত শ্রমিকরা ৮০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত পেয়ে থাকে অন্যদিকে ফুড ডেলিভারি ম্যান 2 লাখ টাকা পর্যন্ত মাসে ইনকাম করে থাকে।

কানাডা ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত 

কানাডাতে ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত এই সম্পর্কে এখন আমরা জানবো। বাংলাদেশ থেকে যারা কানাডাতে যেতে চান ড্রাইভার হিসেবে তাদের অবশ্যই বাংলাদেশে লাইসেন্স থাকতে হবে তবে আপনি কানাডাতে বিভিন্ন কোম্পানিতে আপনার লাইসেন্স এবং অভিজ্ঞতা দিয়ে ড্রাইভার এর কাজ নিতে পারবেন। সাধারণত সকল কাজের থেকে ড্রাইভিং কাজে ইনকাম বেশি হবে। একজন কানাডিয়ান প্রবাসী ড্রাইভার এর ইনকাম ৫৫০০ ডলারের কাছাকাছি যেটি বাংলা টাকায় ৬ লক্ষ টাকা মত। তাই যারা ড্রাইভিং ভিসাতে যেতে চান বাংলাদেশ তাদের ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে। 

ড্রাইভিং ভিসাতে গেলে শুধু ড্রাইভিং করতে পারবেন এমনটা না এছাড়া আপনি ফুড ডেলিভারি করতে পারবেন যেটা থেকেও বিপুল পরিমাণে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। তবে আপনার ইনকাম মাসে কত হবে তা নির্ভর করে আপনি যে এজেন্সির মাধ্যমে গেছেন সে এজেন্সির অপর। ভালো কোন এজেন্সি হলে.৬ লক্ষ থেকে ৭ লক্ষ টাকা আয় করা সম্ভব। কানাডিয়া সরকার প্রতি বছর ড্রাইভার নিয়োগ দিয়ে থাকে।

শেষকথা-সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায় ২০২৪