পায়খানা ক্লিয়ার করার ট্যাবলেট এর নাম

পায়খানা ক্লিয়ার করার ট্যাবলেট এর নাম।কিছু মানুষ আছে যাদের পায়খানা হতে অনেক সমস্যা রয়েছে । এই সমস্যা গুলো হলে খাওয়া দাওয়া থেকে শুরু করে পেট এর অন্যান্য সমস্যা হয়ে যায় । কোন একটি স্বাভাবিক মানুষের যদি একটানা তিন দিন থেকে চার দিন পর্যন্ত যদি মলত্যাগ না হয়ে থাকে তাহলে পেট ফাঁপা এবং বায়ুতে অনেক দুর্গন্ধ জনিত সমস্যা গুলোর সম্মুখীন হতে হয়ে থাকে ৷

পায়খানা ক্লিয়ার করার ট্যাবলেট এর নাম
সাধারণত এই সমস্যা গুলো হলে অতি দ্রুত আপনাকে ডাক্তার এর পরামর্শ নিয়ে ঔষধ সেবন করতে হবে রোগী কে ।  আবার এমন অনেকেই ঘরে বসে থেকে পায়খানার সমস্যা দূর করার জন্য ঔষুধ এর নাম গুলো খুঁজে থাকে । এখন আপনার যদি কখনো যদি পায়খানা জনিত সমস্যা হয় তাহলে আর দেরি না করে অতি দ্রুত সমস্যা এর সমাধান করা উচিত । কারণ এই সমস্যা থেকেই কিন্তু আপনার আরো অনেক বড় ধরনের সমস্যায় পড়তে হতে পারে । তাহলে চলুন দেখে নেই পায়খানা ক্লিয়ার করার ট্যাবলেট এর নাম।

 পায়খানা ক্লিয়ার করার ট্যাবলেট এর নাম

আপনি কি পায়খানা ক্লিয়ার করার ট্যাবলেট এর নাম সম্পর্কে জানতে চান। যদি আপনি পায়খানা ক্লিয়ার করার ট্যাবলেট এর নাম সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের এই পর্বটি আপনার জন্য।আপনি আপনার পায়খানা পরিষ্কার করতে চাইলে অবশ্যই কিন্তু আপনাকে কিছু নিয়ম - কানুন মেনে নিয়ে এবং ঔষধ সেবন করতে হবে । 

একজন মানুষ যদি দুই দিন থেকে তিন দিন পায়খানা না করলে আপনাকে অবশ্যই ডাক্তার এর পরামর্শ নিতে হবে । এখন যাদের পায়খানা জনিত সমস্যা রয়েছে তারা ঘন্টার পর ঘন্টা কিন্তু বাথরুমে বসে থাকে । কিন্তু তারপর ও তাদের পেট ক্লিয়ার ভাবে মলত্যাগ করতে সক্ষম হয় না ।  

আবার কিছু মানুষ এর পায়খানা হঠাৎ করে আবার শক্ত এবং কষা হয়ে যায় । এ অবস্থায় তখন তাদের পায়খানা ক্লিয়ার ভাবে হয় না । অনেকেই আবার তাদের এই পায়খানা জনিত সমস্যা দূর করার জন্য অনলাইনে ট্যাবলেট এর নাম জানার চেষ্টা করে থাকে । কারণ ডাক্তার এর কাছে গেলে অনেক সময় কিন্তু কোন প্রকার কোন সমাধান পাওয়া যায় না । আর তাই এজন্য আপনাদের সুবিধার্থে কয়েকটি পায়খানা ক্লিয়ার করার কার্যকারী ট্যাবলেট এর নাম উল্লেখ করেছি । এগুলো অবশ্যই ডাক্তার এর পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করবেন ।

# . Bisacodyl 5 mg 

# . Dulcolax 5 mg

# . Duralax 5 mg

# . Lactulose

সুপ্রিয় পাঠক আশা করছি আজকের মাধ্যমে আপনি জানতে পেরেছেন পায়খানা ক্লিয়ার করার ট্যাবলেট এর নাম সম্পর্কে। এখন আমরা নিজের পর্বে আলোচনা করব পায়খানা ক্লিয়ার করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।

পায়খানা ক্লিয়ার করার ঘরোয়া উপায়

সুপ্রিয় পাঠক আপনারা আগের পর্বগুলোতে জেনেছেন পায়খানা ক্লিয়ার করার ট্যাবলেট এর নাম। আমরা আলোচনা করব পায়খানা ক্লিয়ার করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।ষ্ঠকাঠিন্য হলো একটি বিরক্তিকর ও যন্ত্রণাদায়ক সমস্যা । অনেকেই টয়লেটে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটিয়ে দেয় , কিন্তু তারপর ও তাদের পেট পরিষ্কার হয় না । 

এ নিয়ে অনেকেই অস্বস্তিতে ভোগেন তাঁরা । মলত্যাগ যদি সপ্তাহে তিন বারের কম অথবা পরিমাণে খুব কম হয়ে থাকে তাহলে , অনেকক্ষণ ধরে চেষ্টা করে ও মলত্যাগ না হয় , অথবা মল অস্বাভাবিক রকম এর শক্ত বা শুকনো হয় , তাহলে তাকে কোষ্ঠকাঠিন্য বলা হয়ে থাকে । 

অনেক সময় বিভিন্ন কারণ এর জন্য এ সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে ৷ তবে অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ও খাদ্যাভ্যাস কোষ্ঠকাঠিন্য এর পেছনে প্রধান ভূমিকা পালন করে থাকে । তাই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । পায়খানা ক্লিয়ার করার ঘরোয়া উপায় গুলো নিচে দেওয়া হলো এক নজর এ দেখে নিতে পারেন এবং আপনার অবস্থার সাথে মিলিয়ে নিবেন এবং দেখবেন আপনার পরিস্থিতি এর সাথে মিলে যায় কি না ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক পায়খানা ক্লিয়ার করার ঘরোয়া উপায় -

১ . আপনাকে প্রতিদিন প্রচুর পানি ও তরল এবং খাদ্যে যথেষ্ট পরিমাণে আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে । গোটা শস্য , শাকসবজি , ফলমূল যেমন - বেল , পেঁপে ইত্যাদি এগুলো হলো আঁশযুক্ত খাবার ।

২ . পাশাপাশি দুশ্চিন্তা করা যাবে না বা মানসিক চাপমুক্ত জীবনযাপন এর চেষ্টা করতে হবে ।

৩ . যত দূর সম্ভব হয় মল চেপে না রাখার অভ্যাস করতে হবে এবং নিয়মিত ব্যায়াম ও হাঁটাচলার অভ্যাস ও গড়ে তুলতে হবে ৷

৪ . ইসবগুল এর ভুসি , অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী এর মতো ঘরোয়া টোটকা ও কোষ্ঠকাঠিন্য এর সমাধানে বেশ কাজে আসে থাকে ।প্রতিদিনপ্রচুর পরিমাণে পানি ও তরল এবং যথেষ্ট আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে  । গোটা শস্য , শাকসবজি , ফলমূল যেমন - বেল , পেঁপে ইত্যাদি এগুলো হলো আঁশযুক্ত খাবার ।

৫. কিছু কিছু ওষুধ কোষ্ঠকাঠিন্য এর জন্য দায়ী ( যেমন - নিয়মিত আইবুপ্রোফেন জাতীয় ব্যথানাশক ঔষধ সেবন  , আয়রন বা ক্যালসিয়াম বড়ি সেবন ) । এসব বিষয় গুলো খেয়াল করতে হবে । কফি , পিৎজা , ফাস্ট ফুড বা পাস্তার মতো খাবার গুলো এড়িয়ে চলতে হবে । চকলেট , ভাজাপোড়া , লাল মাংস ( গরু , খাসি ইত্যাদি ) , চিপস , প্রচুর চিনিযুক্ত বেকারি খাদ্য গুলো যেমন - কেক , পেস্ট্রি কেক এবং আয়রন ক্যাপসুল , কাঁচাকলা ইত্যাদি এই খাবার গুলো কম খাওয়াই ভালো ।

৬ , এরপর এতে ও যদি উপকার না পেলেন তাহলে চিকিৎসক এর পরামর্শ মোতাবেক ঔষধ সেবন বা ব্যবহার করা যেতে পারে । তবে এ গুলো বেশি পরিমাণে বা নিয়মিত সেবন করা অনুচিত হবে । কারণ , এতে মলদ্বার এর স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা বাধাপ্রাপ্ত হতে পারে ।

পায়খানা ক্লিয়ার করার সাপোজিটরি

আপনারা কি পায়খানা ক্লিয়ার করার সাপোজিটর সম্পর্কে জানতে চান ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক যে , পায়খানা ক্লিয়ার করার সাপোজিটরি -

কোষ্ঠকাঠিন্য এর মূল চিকিৎসা হবে হলো - জীবনযাত্রার পরিবর্তন । খাদ্যাভ্যাস , শরীরচর্চা —জীবনধারা এর এসব দিক ঠিকঠাক রাখলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে কোষ্ঠকাঠিন্য আপনা আপনিই নিরাময় হয়ে যায় । তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ঔষধ খেতে হয়ে থাকে ৷ কিন্তু আবার অল্প কিছু ক্ষেত্রে সাপোজিটরি ব্যবহার করার দরকার পড়ে থাকে । যদিও নিয়মিত সাপোজিটরি ব্যবহার করা কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময় এর স্থায়ী কোনো সমাধান নয় ।

পায়খানা ক্লিয়ার করার হোমিও ঔষধ

আমাদের মধ্যে অনেকেই প্রায় দিন কোষ্ঠকাঠিন্য এর ফাঁদে পড়ে যায় এবং বেজায় কষ্ট পান । আর এমন সমস্যার খপ্পরে পড়ার পরপরই তাঁরা চট করে ‘ স্টুল সফটনার ’ ঔষধ খেয়ে নেন । তাতে হয়তো চটজলদি সমস্যা গুলো কমে যায় ঠিকই , তবে একাধিক জটিল পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার খপ্পরে পড়ার আশঙ্কা ও বাড়ে । তাই চিকিৎসক এর পরামর্শ ব্যতিত এইসব ঔষধ খাওয়া চলবে না । 

কারণ এমন ভুল করলে বিপদ এর ফাঁদ এর সীমা চওড়া হবে বৈকি ! তবে এর মধ্যে ও একটি ভালো খবর হলো যে , এই সমস্যায় একবারে ধন্বন্তরি এর মতো কাজ করে থাকে কিছু হোমিওপ্যাথি ঔষধ । আর এইসব ঔষধ এর তেমন কিন্তু কোন ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও নেই । তাই আর সময় নষ্ট না করে পিসিএম হোমিওপ্যাথি মেডিক্যাল কলেজ এর অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর ডা : আশিস শাসমলের থেকেই কোষ্ঠকাঠিন্য এর হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার রূপ রেখা গুলো সম্পর্কে বিশদে জেনে নিন । 

আশা করছি যে , তাঁর পরামর্শ মতো চললেই কিন্তু আপনার সুস্থ থাকার পথ গুলো প্রশস্থ হবে । অনেক সময় দীর্ঘদিন ধরে যদি অ্যালোপ্যাথি ঔষধ খাওয়া এর কারণে শরীর সেইসব ঔষধ এর সঙ্গে মানিয়ে নেয় । ফলে ধীরে ধীরে ঔষধ গুলোর কার্যক্ষমতা গুলো কমতে শুরু করে । ফলত : ঔষধ এর ডোজ দিনের পর দিন যদি বাড়িয়ে যাওয়া ছাড়া আর কোন ও গতি থাকে না । তবে এই সমস্যা গুলোর ও সমাধান রয়েছে হোমিওপ্যাথিতে । 

সেক্ষেত্রে প্রাথমিক ভাবে অ্যালোপ্যাথি ঔষধ এর সঙ্গেই হোমিওপ্যাথি ঔষধ চলে । তারপর ও ধীরে ধীরে অ্যালোপ্যাথি ঔষধ এর ডোজ গুলো কমাতে কমাতে একদম শূন্য করে দেওয়া হয়ে থাকে ৷ তারপর থেকে রোগীর চলে শুধু মাত্র হোমিওপ্যাথি ঔষধ । এর গুণেই সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা বাড়ে বৈকি ! ডা : আশিস শাসমল এর কথায় , কোষ্ঠকাঠিন্য এর চিকিৎসায় কয়েকটি হোমিওপ্যাথি ঔষধ অত্যন্ত কার্যকরী হয়ে থাকে , যেমন ধরুন -

১ . Opium

২ . Alumina

৩ . Silica

৪ . Mag mur

৫ . Graphitis

৬ . Thuja

৭ . Nux vom

৮ . Syphilinum Hydrastis

৯ . Cascara sag

তবে যদি চিকিৎসক এর পরামর্শ ছাড়া এইসব ঔষধ কিন্তু একবারেই খাওয়া যাবে না । এই ভুলটা আপনারা করলেই ফাঁসবেন ।

পায়খানা নরম করার সিরাপ

পায়খানা নরম করার সিরাপ গুলো হল এমন একটি ঔষধ যা কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে থাকে । এই সিরাপ গুলো সাধারণত মলকে নরম করতে এবং মল ত্যাগ করা কে সহজ করে তোলে । পায়খানা নরম করার সিরাপ এর বিভিন্ন ধরন রয়েছে । কিছু সাধারণ ধরন গুলো হল যেমন :

ল্যাকটুলোজ সিরাপ : ল্যাকটুলোজ হলো একটি কৃত্রিম চিনি যা মলকে নরম করতে সাহায্য করে থাকে । এটি খাদ্য এর মাধ্যমে শোষিত হয়ে থাকে না । তাই এটি পরিপাক তন্ত্রে পৌঁছে মল এর পরিমাণ বাড়ায় এবং মলকে নরম করে তুলতে সহায়তা করে থাকে । ল্যাকটুলোজ হলো সাধারণত প্রতিদিন এক বার থেকে তিন বার খাওয়া হয়ে থাকে ৷

সেনা সিরাপ : সেনা সিরাপ হলো একটি প্রাকৃতিক উদ্ভিদ যা মলকে নরম করতে সাহায্য করে থাকে । এটি সাধারণত মল ত্যাগের প্রতিক্রিয়া বৃদ্ধি করে থাকে এবং মলকে নরম করে তুলতে সহায়তা করে থাকেন । সেনা হলো সাধারণত প্রতিদিন এক বার থেকে তিন বার খাওয়া হয় ।

সাইলিয়াম হসসিদা : সাইলিয়াম হসসিদা হলো একটি প্রাকৃতিক ফাইবার যা পায়খানা আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে থাকে । এটি মল ত্যাগ সহজ করে তোলে । সাইলিয়াম হসসিদা সাধারণত প্রতিদিন এক বার থেকে তিন বার করে খাওয়া হয়ে থাকে ৷

পায়খানা নরম করার এই সিরাপ গুলো ব্যবহার করার আগে আপনার অবশ্যই ডাক্তার এর সাথে পরামর্শ করা উচিত । বিশেষ করে , যদি আপনি গর্ভবতী বা স্তন্যদানকারী হয়ে থাকেন তাহলে । তবে আপনার ডাক্তার এর সাথে পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত ।

কি খেলে পায়খানা হবে

কি খেলে পায়খানা হবে তা নিচে দেওয়া হলো এক নজর এ দেখে নিতে পারেন এবং আপনার পরিস্থিতি এর সাথে মিলিয়ে নিবেন এবং দেখবেন আপনার অবস্থার সাথে মিলে যায় কি , না ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক যে , কি খেলে পায়খানা হবে -

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে জীবন যাত্রার মান পরিবর্তনে ও গুরুত্ব দেন এই চিকিৎসক । খাবারে আঁশ এর পরিমাণ বাড়াতে ছোলা , ডাল, পূর্ণ শষ্য এর খাবার, ওটস , ব্রকলি , গাজর , মটর , কাঠবাদাম , চিনাবাদাম , আপেল , বেরিজ , কমলা ও নাশপাতি এই খাবার গুলো নিয়মিত খেতে হবে । পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করা আবশ্যক । যা আপনার অন্ত্র এর নড়াচড়ায় ভূমিকা রাখে ও মল এর শুষ্কভাব দূর করে থাকে ।

পায়খানা ক্লিয়ার করার ঔষধ

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঔষধ সেবন করা এর সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে নিচে দেওয়া হলো এক নজর এ দেখে নিতে পারেন এবং আপনার অবস্থার সাথে মিলিয়ে নিবেন এবং দেখবেন আপনার পরিস্থিতি এর সাথে মিলে যায় কি না ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঔষধ সম্পর্কে : ইসবগুলের ভুসি :

ইতো মধ্যে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিলে ইসবগুল এর ভুসি খেতে পারেন । কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ইসবগুল এর ভুসি হলো একটি চমৎকার ঘরোয়া ঔষধ । এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণের ফাইবার থাকে । ভুসি পানি শোষণ ও ধারণ করা এর মাধ্যমে পায়খানা নরম করে থাকে , ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়ে যায়।

পায়খানা ক্লিয়ার করার ব্যায়াম

নিয়মিত ভাবে প্রতিদিন শরীরচর্চা বা হালকা ব্যায়াম করতে হয় । শরীর কে সচল রাখলে তা আপনার পায়খানা কে নরম রাখতে সাহায্য করে থাকে । প্রতিদিন কিছু সময় এর জন্য ব্যায়াম করার জন্য চেষ্টা করুন । আপনার বয়স যদি ১৯ বছর থেকে ৬৪ বছর এর মধ্যে হলে ও সপ্তাহে অন্তত আড়াই ঘণ্টা এর মাঝারি ধরন এর ব্যায়াম , যেমন - দ্রুত হাঁটা বা সাইকেল চালানো এ গুলো করা উচিত ।

লেখকের মন্তব্য।পায়খানা ক্লিয়ার করার ট্যাবলেট এর নাম

আশা করছি আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনারা জানতে পেরেছেন পায়খানা ক্লিয়ার করার ট্যাবলেট এর নাম সম্পর্কে এবং পায়খানা সম্পর্কে আরো কিছু প্রশ্ন উত্তর। এর পরও যদি আপনার পায়খানা ক্লিয়ার করার ট্যাবলেট এর নাম সম্পর্কে আরো বিস্তারিত আপনি জানতে চান তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url