ঋণ থেকে মুক্তি এবং কোটিপতি হওয়ার কোরআনী আমল এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিতে পারেন এছাড়া আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব ঋণ থেকে মুক্তি এবং কোটিপতি হওয়ার কোরআনী আমল আজকের এই আর্টিকেলটি আপনি যদি মনোযোগ সহকারে পড়েনঋণ থেকে মুক্তি এবং কোটিপতি হওয়ার কোরআনী আমল শুধুমাত্র একটি পোস্ট থেকে জেনে নিতে পারবেন ।

ঋণ থেকে মুক্তি এবং কোটিপতি হওয়ার কোরআনী আমল

ঋণ থেকে মুক্তি এবং কোটিপতি হওয়ার কোরআনী আমল। এই আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে ঋণ থেকে মুক্তি এবং কোটিপতি হওয়ার কোরআনী আমল আর কোন প্রশ্ন থাকবে না ।

অনেক মানুষ আছে যারা তাদের নিজের ঋণ এর বোঝা এতো টা পরিমাণে বাড়িয়ে ফেলেছে সেখানে তাদের মধ্যে হতাশা ছাড়া কিছু নাই ৷ অনেক মুসলিম ভাই ও বোন রা আছেন যারা নিজেদের ঋণ থেকে মুক্তি এবং কোটিপতি হওয়ার কোরআনী আমল খুজছেন ৷ তাদের জন্য নিচে ঋণ থেকে মুক্তি এবং কোটিপতি হওয়ার কোরআনী আমল দেওয়া হলো এক নজরে দেখে নিতে পারবেন পরে আপনার অবস্থার সাথে মিলিয়ে নিবেন এবং দেখবেন আপনার পরিস্থিতি এর সাথে মিলে যায় কি , না ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ঋণ থেকে মুক্তি এবং কোটিপতি হওয়ার কোরআনী আমল গুলো কি কি ৷ ঋণ থেকে মুক্তি এবং কোটিপতি হওয়ার কোরআনী আমল -

আবু দাউদ শরীফ এর ১৫৫৫ নম্বর হাদিস , মেশকাত শরীফ ২১৫ নাম্বার হাদিস , খাজায়েনে কোরআন এবং হাদিস এর ৩৭ নাম্বার হাদিস ৷ হযরত আবু সাঈদ খুদরি ( রা ) বলেন , একদিন আল্লাহ তায়ালা রাব্বুল আলামিন এর রাসূল হযরত মোহাম্মদ ( সা ) কে নিয়ে মসজিদ এ বের হয়েছেন ৷ এমন সময় একজন সাহাবি হযরত উমামা রাস্তার পাশে বসে কান্না করছে ৷ এমন সময় মহান আল্লাহ তায়ালা রাব্বুল আলামিন এর রাসূল পাক ( সা ) প্রশ্ন করলেন যে , কি হল উমামা তুমি এখানে বসে কানতেছ কেন ৷

তখন উমামা উত্তর এ বললেন ইয়া হাবিব আল্লাহ কেন কান্না করব না , ঋণ আর ঋণ ঘরে কোন খাবার নাই ৷ দুশ্চিন্তা করে জীবন শেষ ৷ ঋণ দেওয়া এর কোন পথ নাই ৷ রাসূল পাক ( সা ) বললেন , তাহলে তুমি কি ঋণ থেকে মুক্তি পেতে চাও ? তুমি কি টাকা ওয়ালা হতে চাও ? তুমি কি ভালো ভাবে চলতে চাও ৷ সাহাবি বললেন ইয়া রাসূল আল্লাহ এ জন্য তো বসে আছি ৷ আপনি আমাকে কিছু বলেন ৷ আপনি আমাকে ঋণ থেকে মুক্তি এবং কোটিপতি হওয়ার কোরআনী আমল বলে দিন যার ফলে আমি আমার এই ঋণ এর হতাশা থেকে বেড়িয়ে আসতে পারি ৷ 

তখন আল্লাহ তায়ালা রাব্বুল আলামিন এর রাসূল পাক ( সা ) বললেন , তাহলে তুমি সকাল বিকাল , আপনি সকালে এবং বিকাল এ , সকাল বেলা তে এবং সন্ধ্যা বেলায় যখনই সময় পাবেন ২১ বার , ৩০ বার , ৪০ বার এই দোয়া পড়বে " 

আল্লাহুম্মা ইন্নি আয়ুযুবিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হুজনি ওয়া আয়রযুবিকা মিনাল আজজি ওয়াল কাসালি , ওয়া আয়রযুবিকা মিনাল মুখালি ওয়াল যগনি , ওয়া আয়রযুবিকা মিনাল হালবাদি দাইনি , ওয়াল কাহরি রিযা . . . . . " এই দোয়া পড়বে তুমি সকাল বিকাল আমি বলছি বিশ্ব নবি মহান আল্লাহ তায়ালা রাব্বুল আলামিন তোমার ঋণ তো মুক্ত করবেনই , সাথে তুমি দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পাবে এবং মহান আল্লাহ তায়ালা রাব্বুল আলামিন তোমাকে খুব তাড়াতাড়ি কোটিপতি বানিয়ে দিবেন ইনশাল্লাহ ৷ রাসূল পাক ( সাঃ ) এই দোয়া পড়তে বলে চলে গেলেন ৷

এক থেকে দুই মাস পার হয়ে গেছে একদিন রাসূল পাক ( সা ) লক্ষ করলেন যে হযরত উমামা রাস্তা দিয়ে আসতেছেন এবং হাসতেছেন ৷ রাসূল পাক ( সাঃ ) বললেন কি হল উমামা তুমি আসতেছ এবং হাসতেছ ব্যপার টা কি তোমাকে খুব খুশি খুশি মনে হচ্ছে ৷ হযরত উমামা উত্তর দিলেন ইয়া রাসূল আল্লাহ আপনি আমাকে যেই আমল এর কথা বলেছেন এই আমল করার পর এ আমার তো ঋণ গিয়েছে গিয়েছে এখন আমার যে সম্পদ আছে তার উপর জাকাত ফরজ আলহামদুলিল্লাহ ৷

তাহলে যারা ঋণ গ্রস্ত , যারা দুশ্চিন্তা তে ভুগছেন তাদের ঋণ থেকে মুক্তি এবং কোটিপতি হওয়ার কোরআনী আমল এর মধ্যে আমাদের দয়াল নবি হয়রত মোহাম্মদ ( সা ) এর বলে যাওয়া আমল টি উত্তম ৷

ঋণ থেকে মুক্তির জন্য বিভিন্ন দোয়া ও আমল রয়েছে। নিম্নে একটি দোয়া উল্লেখ করা হলো-

আল্লাহুম্মাকফিনি বিহালালিকা আন হারামিকা ওয়া আগনিনি বিফাদলিকা আম্মান সিওয়াক " ৷

যার অর্থ হল - হে আল্লাহ , আপনি আপনার হালালের মাধ্যমে আমাকে পরিতুষ্ট করে হারাম থেকে বিরত রাখুন এবং আপনার অনুগ্রহের মাধ্যমে আপনি ছাড়া অন্য সবার থেকে আমাকে অমুখাপেক্ষী করুন ।

আর ও একটি হাদিস এ আর ও একটি দোয়া এর কথা উল্লেখ করা হয়েছে ৷ আর সেই দোয়া টি হল -

আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজু বিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযানি , ওয়া আউজু বিকা মিনাল আজযি ওয়াল-কাসালি , ওয়া আউজু বিকা মিনাল বুখলি ওয়াল জুবনি , ওয়া আউজু বিকা মিন দালাইদ দাইনি ওয়া গালাবাতির রিজাল ৷

আর এই দোয়া টি এর অর্থ হল -

হে আল্লাহ , আমি দুশ্চিন্তা ও দুঃখ থেকে আপনার আশ্রয় চাচ্ছি , এবং অপারগতা ও অলসতা থেকে , কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে , ঋণের ভার ও মানুষদের দমন-পীড়ন থেকে ৷

দুশ্চিন্তা ও ঋণ থেকে মুক্তি লাভের দোয়া

বর্তমান সময়ে মানুষ জন সাধারণত ঋণ ও দুশ্চিন্তা তে জর্জরিত হয়ে থাকে ৷ অনেক মানুষ আছে যারা তাদের নিজের ঋণ এর বোঝা এতো টা পরিমাণে বাড়িয়ে ফেলেছে সেখানে তাদের মধ্যে হতাশা ছাড়া কিছু নাই ৷ অনেক মুসলিম ভাই ও বোন রা আছেন যারা নিজেদের দুশ্চিন্তা ও ঋণ থেকে মুক্তি লাভের দোয়া গুলো নিচে দেওয়া হলো এক নজরে দেখে নিতে পারেন এবং আপনার অবস্থার সাথে মিলিয়ে নিবেন এবং দেখবেন আপনার পরিস্থিতি এর সাথে মিলে যায় কি , না ৷ 

তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক দুশ্চিন্তা ও ঋণ থেকে মুক্তি লাভের দোয়া ৷ দুশ্চিন্তা ও ঋণ থেকে মুক্তি লাভের দোয়া - আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজু বিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযানি , ওয়া আউজু বিকা মিনাল আজযি ওয়াল-কাসালি , ওয়া আউজু বিকা মিনাল বুখলি ওয়াল জুবনি , ওয়া আউজু বিকা মিন দালাইদ দাইনি ওয়া গালাবাতির রিজাল ৷

আর এই দোয়া টি এর অর্থ হল -

হে আল্লাহ , আমি দুশ্চিন্তা ও দুঃখ থেকে আপনার আশ্রয় চাচ্ছি , এবং অপারগতা ও অলসতা থেকে , কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে , ঋণের ভার ও মানুষদের দমন-পীড়ন থেকে ৷

সাধারণত মানুষ যখন আর্থিক দুঅবস্থার মধ্যে পরে তখন ঋণ নিতে বাধ্য হয়ে থাকে ৷ মানুষ এর যখন আর্থিক অবনতি হয় তখন তারা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন প্রকার ভাবে বিভিন্ন সব জায়গা থেকে ঋণ গ্রহণ করে থাকে ৷ আস্তে আস্তে সেই ঋণ এর বোঝা এতো টা পরিমাণ এ বাড়তে থাকে যে সেখান থেকে দুশ্চিন্তা , হতাশা ইত্যাদি সকল সমস্যা সম্মুখীন হতে দেখা যায় ৷ 

অনেক সময় অনেক মানুষ আছে যারা তাদের নিজের ঋণ এর বোঝা বইতে না পেরে ঋণ থেকে মুক্তি পেতে বিভিন্ন প্রকার ভাবে বিভিন্ন সব মানুষ এর কাছে বা হাদিস গুলো তে ঋণ থেকে মুক্তি পেতে বিভিন্ন প্রকার আমল , দোয়া বা হাদিস সম্পর্কে জানতে চান যেন মহান আল্লাহ তায়ালা রাব্বুল আলামিন তার প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে তাকে ঋণ থেকে মুক্তি দিয়ে থাকেন ৷ 

মহান আল্লাহ তায়ালা রাব্বুল আলামিন এর রাসূল পাক ( সা ) সব সময় সবাই কে ঋণ , দুশ্চিন্তা এবং হতাশা মুক্ত থাকতে বলেছেন ৷ নিচে ঋণ থেকে মুক্তির নামাজ সম্পর্কে দেওয়া হলো এক নজরে দেখে নিতে পারেন এবং আপনার অবস্থার সাথে মিলিয়ে নিবেন এবং দেখবেন আপনার পরিস্থিতি সাথে মিলে যায় কি , না ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ঋণ থেকে মুক্তির নামাজ সম্পর্কে ৷ ঋণ থেকে মুক্তির নামাজ -

নামাজের শেষ বৈঠকে আল্লাহর কাছে বেশ কিছু বিষয়ে আশ্রয় চাইতেন স্বয়ং বিশ্বনবি ৷ পড়তেন বিশেষ কিছু দোয়া । আবার বেশি বেশি ঋণগ্রস্ততা থেকেও আশ্রয় চাইতেন । ঋণগ্রস্ততা থেকে বেশি আশ্রয় প্রার্থনার দোয়া যেমন শিখিয়েছেন তেমনি এর কারণও তিনি জানিয়েছেন । নামাজে ঋণগ্রস্ততা থেকে আশ্রয় চাওয়ার কারণ কত বড় জঘন্য অপরাধ । ঋণগ্রস্ততার কারণে মানুষ দুইটি মারাত্মক গোনাহ করে ফেলে । ঋণ পরিশোধে বেশি বেশি মিথ্যা কথা বলে এবং ওয়াদা খেলাফ করে । 

তা থেকে মুক্ত থাকতে হাদিসে দোয়া এবং কারণটি সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন - হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন , রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার নামাজে এই দোয়া পড়তেন -

" আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন আজাবিল ক্বাবরি , ওয়া আউজুবিকা মন ফিতনাতিল মাসিহিদ দাঝ্ঝালি ওয়া আউজুবিকা মিন ফিতনাতিল মাহইয়া ওয়াল মামাতি ; আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল মাছামি ওয়াল মাগরামি ৷ "

অর্থ : "হে আল্লাহ ! আমি তোমার কাছে কবর আজাব থেকে পানাহ চাই , তোমার কাছে মাসীহ দাজ্জালের ফেতনা থেকে পানাহ চাই এবং তোমার কাছে জীবন - মৃত্যুর ফেতনা থেকে পানাহ চাই । হে আল্লাহ ! আমি তোমার কাছে পাপকার্য ও ঋণগ্রস্ততা থেকেও পানাহ চাই । "

ঋণ থেকে মুক্তির দোয়া বাংলা নিচে দেওয়া হলো এক নজরে দেখে নিতে পারেন এবং আপনার অবস্থার সাথে মিলিয়ে নিবেন এবং দেখবেন আপনার পরিস্থিতি এর সাথে মিলে কি , না ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ঋণ থেকে মুক্তির দোয়া বাংলা -

আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজু বিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযানি , ওয়া আউজু বিকা মিনাল আজযি ওয়াল-কাসালি , ওয়া আউজু বিকা মিনাল বুখলি ওয়াল জুবনি , ওয়া আউজু বিকা মিন দালাইদ দাইনি ওয়া গালাবাতির রিজাল ৷

আর এই দোয়া টি এর অর্থ হল -

হে আল্লাহ , আমি দুশ্চিন্তা ও দুঃখ থেকে আপনার আশ্রয় চাচ্ছি , এবং অপারগতা ও অলসতা থেকে , কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে , ঋণের ভার ও মানুষদের দমন-পীড়ন থেকে ৷

আর্থিক বরকতের শক্তিশালী দোয়া নিচে দেওয়া হলো এক নজরে দেখে নিতে পারেন এবং আপনার অবস্থার সাথে মিলিয়ে নিবেন এবং দেখবেন আপনার পরিস্থিতি এর সাথে মিলে কি , না ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক আর্থিক বরকতের শক্তিশালী দোয়া -

# . " আল্লাহুম্মাকফিনি বিহালালিকা আন হারামিকা ওয়া আগনিনি বিফাদলিকা আম্মান সিওয়াক " ৷

যার অর্থ হল - হে আল্লাহ , আপনি আপনার হালালের মাধ্যমে আমাকে পরিতুষ্ট করে হারাম থেকে বিরত রাখুন এবং আপনার অনুগ্রহের মাধ্যমে আপনি ছাড়া অন্য সবার থেকে আমাকে অমুখাপেক্ষী করুন ।

নিচে ঋণ থেকে মুক্তির জন্য যে আমল দেওয়া হলো এক নজরে দেখে নিতে পারেন এবং আপনার অবস্থার সাথে মিলিয়ে নিবেন এবং দেখবেন আপনার পরিস্থিতি এর সাথে মিলে কি , না ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ঋণ থেকে মুক্তির জন্য যে আমল -

আর্থিক দুরবস্থায় পড়লে মানুষ ঋণ নিতে বাধ্য হয় । ঋণের টাকায় প্রয়োজন পূরণের চেষ্টা করে । . . . মহানবী ( সা. ) আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করতেন , যাতে তিনি ঋণে জড়িয়ে না পড়েন । . . . রাসুলুল্লাহ ( সা. ) বলতেন , ' আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল কাসালি , ওয়াল হারামি , ওয়াল মাছামি , ওয়াল মাগরামি । '

সাধারণত মানুষ যখন আর্থিক দুঅবস্থার মধ্যে পরে তখন ঋণ নিতে বাধ্য হয়ে থাকে ৷ মানুষ এর যখন আর্থিক অবনতি হয় তখন তারা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন প্রকার ভাবে বিভিন্ন সব জায়গা থেকে ঋণ গ্রহণ করে থাকে ৷ আস্তে আস্তে সেই ঋণ এর বোঝা এতো টা পরিমাণ এ বাড়তে থাকে যে সেখান থেকে দুশ্চিন্তা , হতাশা ইত্যাদি সকল সমস্যা সম্মুখীন হতে দেখা যায় ৷ 

তাই এই আর্থিক দুঅবস্থার অবনতি ঘটিয়ে আর্থিক বরকতের শক্তিশালী দোয়া নিচে দেওয়া হলো এক নজরে দেখে নিতে পারেন এবং আপনার অবস্থার সাথে মিলিয়ে নিবেন এবং দেখবেন আপনার পরিস্থিতি এর সাথে মিলে কি , না ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক আর্থিক বরকতের শক্তিশালী দোয়া -

আবু দাউদ শরীফ এর ১৫৫৫ নম্বর হাদিস , মেশকাত শরীফ ২১৫ নাম্বার হাদিস , খাজায়েনে কোরআন এবং হাদিস এর ৩৭ নাম্বার হাদিস ৷ আপনি সকালে এবং বিকাল এ , সকাল বেলা তে এবং সন্ধ্যা বেলায় যখনই সময় পাবেন ২১ বার , ৩০ বার , ৪০ বার এই দোয়া পড়বে " আল্লাহুম্মা ইন্নি আয়ুযুবিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হুজনি ওয়া আয়রযুবিকা মিনাল আজজি ওয়াল কাসালি , ওয়া আয়রযুবিকা মিনাল মুখালি ওয়াল যগনি , ওয়া আয়রযুবিকা মিনাল হালবাদি দাইনি , ওয়াল কাহরি রিযা . . . . . " এই দোয়া পড়বে তুমি সকাল বিকাল আমি বলছি বিশ্ব নবি মহান আল্লাহ তায়ালা রাব্বুল আলামিন তোমার ঋণ তো মুক্ত করবেনই , সাথে তুমি দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পাবে এবং মহান আল্লাহ তায়ালা রাব্বুল আলামিন তোমাকে খুব তাড়াতাড়ি আর্থিক স্বচ্ছলতা দিবেন ইনশাল্লাহ ৷

পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা ঋণ থেকে মুক্তি এবং কোটিপতি হওয়ার কোরআনী আমল জানতে পারলেন । মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি আপনার কোন সমস্যা হওয়ার কথা না ঋণ থেকে মুক্তি এবং কোটিপতি হওয়ার কোরআনী আমল সম্পর্কে জানতে । আপনাদের যদি এই পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন ।