গজ দাঁত থাকলে কি হয় -গজ দাঁত কেন হয়

গজ দাঁত কি বা গজ দাঁত সম্পর্কে জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন এই পর্বের মাধ্যমে গজ দাঁত সম্পর্কে জানতে পারবেন। উপরের চোয়ালে দাঁতের পাশ দিয়ে অর্থাৎ ঠোঁটের দুপাশে বাড়তি যে দাঁত বেরোই বা দাঁতের শাখা দন্ত এটাকেই মূলত গজ দাঁত বলা হয়।দাঁত সমান না হয়ে আঁকাবাঁকা ধরনের হয়ে থাকলে তখন সেই দাঁতকে আমরা গজ দাঁত বা হাতির দাঁত বলে থাকি। 

গজ দন্ত বলতে মূলত হাতের দাঁতকে বোঝানো হয়। উপরের মারের দুটি দীর্ঘ ছেদন দন্ত মূলত হাতির দাঁত নামে পরিচিত। এই দাঁত অন্য দাঁতের থেকে আলাদা এবং আকাবাকা হয়ে থাকে। আশা করি বল গজ দাঁত সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।

মেয়েদের গজ দাঁত থাকলে কি হয়

আপনি কি জানেন মেয়েদের গজ দাঁত থাকলে কি হয়? মেয়েদের ক্ষেত্রে গজ থাকলে কি হয় আপনি যদি না জেনে থাকেন তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি জানতে পারবেন মেয়েদের গজ দাঁত থাকলে কি হয় বা কি উপকার হয়ে থাকে। জ্যোতিষ বিদ্যায় জ্যোতিষীরা এই সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা দিয়ে থাকেন তাদের শাস্ত্র অনুসারে।

জ্যোতিষ বিদ্যায় কোন মেয়ের ক্ষেত্রে গজ দাঁত থাকলে তিনি স্বামীর উপরে জোরদার কর্তৃত্ব চালানোর ক্ষমতা রাখেন। এক কথায় বলা যায় গজ দাঁত সম্পন্ন মেয়েরা তাদের স্বামীর উপরে সকল দাবি করার ক্ষমতা অর্জন করে থাকে। এক কথায় বলা যায় এই বৈশিষ্ট্য মেয়েরা স্বভাবগতভাবে অন্যজনকে বা তাদের থেকে দমিয়ে রাখতে বেশী পছন্দ করেন বা ভালোবাসেন।

ছেলেদের গজ দাঁত থাকলে কি হয়

মানুষের দাঁত সাধারণত ৫ ধরনের হয়ে থাকে। বিভিন্ন ধরনের দাঁতের জ্যোতিষীরা বিভিন্ন ধরনের মন্তব্য করেছেন। আপনার যদি গজ দাঁত থেকে থাকে তবে আপনার রেখার বৈশিষ্ট্য বা আপনার ভাগ্য রেখা সম্পর্কে জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন এই পর্বে জেনে নেওয়া যাক ছেলেদের গজ দাঁত থাকলে কি হয়। 

গজ দাঁত বলতে সাধারণত আকাবাকা বা উঁচু নিচু দাঁত কে বোঝায়। আঁকাবাঁকা দাঁতের জ্যোতিষী মতে অর্থাৎ গজ দাঁত যাদের রয়েছে তারা সাধারণত সংগ্রাম এবং ব্যর্থতার মধ্য দিয়ে দিন পার করতে হয়। এক কথায় বলা যায় ছেলেদের ক্ষেত্রে গজ দাঁত সংগ্রাম ও ব্যর্থতার লক্ষণ বোঝায়। এই ধরনের দাঁতের মানুষেরা সত্য কথা বলে না এবং প্রতারণার মাধ্যমে জীবন যাপন করে থাকে।

গজ দাঁত থাকলে কি হয়

সাধারণত মানুষের আঠারো বছর বয়স হলে আক্কেল দাঁত বের হয়। সাধারণত দাঁতগুলো মারি ফুলে বের হতে শুরু করে। আমরা সাধারণত গজ দাঁত বলতে আক্কেল দাঁত অর্থাৎ এই দাঁতগুলোকেই বলে থাকি। আপনার যদি গজ দাঁত থেকে থাকে তবে এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নিন গজ দাঁত থাকলে কি হয়। গজ দাঁত থাকলে সাধারণত মেয়েদের ক্ষেত্রে একরকম এবং ছেলেদের ক্ষেত্রে ঠিক তার ভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক গজ দাঁত থাকার ফলে ছেলে এবং মেয়েদের ক্ষেত্রে কি হয়।

• খেলেঃ গজ দাঁত যাদের রয়েছে তারা সাধারণত সংগ্রাম এবং ব্যর্থতার মধ্য দিয়ে দিন পার করতে হয়। এক কথায় বলা যায় ছেলেদের ক্ষেত্রে গজ দাঁত সংগ্রাম ও ব্যর্থতার লক্ষণ বোঝায়।
• মেয়েঃ কোন মেয়ের ক্ষেত্রে গজ দাঁত থাকলে তিনি স্বামীর উপরে জোরদার কর্তৃত্ব চালানোর ক্ষমতা রাখেন। এক কথায় বলা যায় গজ দাঁত সম্পন্ন মেয়েরা তাদের স্বামীর উপরে সকল দাবি করার ক্ষমতা অর্জন করে থাকে।

আপনি যদি গজ দাঁত কেন হয় না জেনে থাকেন তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। এই পর্বের মাধ্যমে চলুন জেনে নেওয়া যাক গজ দাঁত কেন হয়। সাধারণত ধারণ করা যায় যে আক্কেল দাঁত বা গজ দাঁত আঠারো বছরে বয়সে বের হতে শুরু করে। তবে এটার নির্দিষ্ট কোন সময় নেই। আঠারো বছরের পর যেকোনো সময় আপনার এই দাঁত বের হতে পারে। 

আবার আক্কেল দাঁত বা গজ দাঁত বের হবার সময় যদি কোন বাধা প্রাপ্ত হয় তবে সেই স্থানে অনেক ব্যথা অনুভূতি সৃষ্টি হয়। কারো ক্ষেত্রে এ দাঁত সম্পূর্ণ বের না হয়ে অর্ধেক বের হতে পারে। এই দাঁতগুলো অর্থাৎ গজ দাঁতগুলো বয়সের সাথে বের হয়ে থাকে। এই দাঁত বের হওয়ার কোন নির্দিষ্ট কারণ নেই।

গজ দাঁত নিয়ে কবিতা

আপনি যদি গজ দাঁত নিয়ে কবিতা শুনতে চান তবে এই পর্বটি শুধুমাত্র আপনার জন্য। এই পর্বের মাধ্যমে আপনি গজ দাঁত নিয়ে বিভিন্ন কবিতাগুলো সংগ্রহ করতে পারবেন এবং আপনার বন্ধুকে গজ দাঁতের কবিতা শোনাতে পারবেন। তাহলে চলুন গজ দাঁত নিয়ে কবিতা গুলো দেখে নেওয়া যাক।

তোমাকে আমি তখন চিনতাম না

যখন গজ দাঁতের ওই এক পাশের হাসিটা

আমার ঘড় লাগানো সকালে

ছুড়ে দিল একমুঠো সূর্য প্রেমের ছটা।

তোমাকে আমি কখনো চিনতাম না

যখন আমার সাদা কালো ছবি দেখে

তোমার দুচোখের আয়নায় নেশাতুর

রং ধরেছে বললে আমায় ডেকে।

ওই গজ দাঁত আর ওই হাসি

আমি দেখতে বড়ই ভালোবাসি

বাস্তবে না হোক ঘুমের দেশে

হাঁটবো আমরা পাশাপাশি

দাঁত সোজা করার ঘরোয়া উপায়

আপনি যদি আপনার দাঁত সোজা করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এই পর্বের মাধ্যমে আপনি দাঁত সোজা করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক আঁকাবাঁকা দাঁত সোজা করার কিছু ঘরোয়া উপায়।

• আপনার আঁকাবাঁকা দাঁত সোজা করতে হলে প্রতিদিন দাঁত ব্রাশ করার পর একটি সাদা কাপড় দিয়ে আঁকাবাঁকা দাঁতগুলো ঘষতে হবে। যার ফলে দাঁতের বাড়তে ময়লা গুলো দূর হয়ে যাবে এবং আঁকাবাঁকা দাঁতগুলো খুব একটা বোঝা যাবে না।
• দাঁতের উপরে নিচে এবং দাঁতের আশেপাশে ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে। আঁকাবাঁকা দাঁতের ময়লা বেশি জমে থাকে। তাই একটু বেশি সময় নিয়ে দাঁত ব্রাশ করতে হবে।
  
• অনেক সময় দেখা যায় একই জায়গায় দুইটা দাঁত বের হয়। এ সময় আপনার দুই দাঁত দেখে যেতে পারে। এই সময় অবশ্যই একটি ডেন্টিস্ট এর পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।
  
• শর্করা এবং চর্বি জাতীয় খাবার দাতে খুব সহজেই আটকে যায়। দাতে ময়লা বা খাবার আটকে যাওয়ার ফলে অনেক সময় দাঁত বাঁকা হয়ে যায়। এজন্য চর্বি জাতীয় খাবার খাওয়ার পরে বেশিক্ষণ ধরে ব্রাশ করতে হবে।
  

গজ দাঁত করার উপায়

আপনি যদি গজ দাঁত করার উপায় সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। এই পর্বের মাধ্যমে আপনি গজ দাঁত করার উপায় সম্পর্কে জানতে পারবেন। একজন মানুষের যে মুখের সৌন্দর্য রয়েছে সেটা মূলত দাঁতের কারণেই হয়ে থাকে। প্রত্যেক মানুষের দাঁত ছাড়া মুখের সকল সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়। 

কিছু কিছু মানুষের আবার গজ দাঁত বা আঁকাবাঁকা দাঁতের কারণে একটু বেশি সুন্দর লেগে থাকে। এই গজ দাঁত করার জন্য আলাদা কোন চিকিৎসা তৈরি হয়নি এখন পর্যন্ত। গজ দাঁত সাধারণত প্রাকৃতিক নিয়মে বা উপায়ে হয়ে থাকে। আলাদা কোন চিকিৎসার মাধ্যমে এই দাঁত বের করার উপায় এখন পর্যন্ত বের হয়নি।

উপরোক্ত আলোচনা সাপেক্ষে এতক্ষণে নিশ্চয় গজ দাঁত কি - মেয়েদের গজ দাঁত থাকলে কি হয় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আপনার যদি এই পর্বটি সম্পর্কে কোন মতামত থেকে থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আজকের পর্বটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ।