ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স এর সুবিধা - ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স ডিপিএস

ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স এর সুবিধা।বর্তমানে বাংলাদেশসহ দেশের বাহিরের দেশগুলো, লাইফ ইন্সুরেন্স এর পাশাপাশি যে কোন জিনিসের উপর জেনারেল ইনস্যুরেন্সও করে থাকে। এই ইন্সুরেন্স এর মাধ্যমে আপনি একটি ভালো জীবন যাপন করতে পারবেন। আর আপনি যদি মারাও যান আপনার পরিবারেরা একটি ভালো জীবন যাপন করতে পারবে। ইন্সুরেন্স এর মানে হল জীবনের ঝুঁকি গুলোকে দূর করা। কারণ সবসময় আপনি হয়তো সুস্থ থাকবেন না কিন্তু তখন আপনার পরিবারের হাল ধরতে হবে। তখন এই ইন্সুরেন্সের মাধ্যমে আপনি আপনার পরিবারের হাল ধরতে পারবেন। 

ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স এর সুবিধা

এই ধারাবাহিকতায় আজকে আমরা আলোচনা করবন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স এর সুবিধাএবংন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স ডিপিএস সম্পর্কে। বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক রকম ইন্সুরেন্স কোম্পানি রয়েছে। সব ইন্সুরেন্স কোম্পানি আজকের পর্বে আলোচনা করা সম্ভব না আজকে আমরা শুধু আলোচনা করব ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স এর সুবিধা সম্পর্কে। তরুণ তাহলে দেখে নিন কি কি সুবিধা থাকছে ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স এর সুবিধা ও ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্সের ভিতরে। জানতে হলে পুরো পর্ব টি পড়ুন।

ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স এর সুবিধা

আপনি কি জানেন ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স এর সুবিধা কি। যদি না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই পর্বটি আপনার জন্য। কেননা এই পর্বে আমরা আলোচনা করব ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স এর সুবিধা সম্পর্কে। জানতে হলে আমাদের সঙ্গেই থাকুন।

লাইফ ইন্সুরেন্স মানে জীবনের ঝুঁকি এড়ানোর একটি কৌশল। শুধু ঝুঁকি নয় আপনার কোন ক্ষতি হওয়ার পর যদি পরিবারের হাল ধরার মতো কেউ না থাকে তাহলে এই লাইফ ইন্সুরেন্স এর মাধ্যমে আপনার পরিবারকে আপনি বাঁচাতে পারবেন। জীবনের যে কোন জায়গায় যে কোন কিছু হয়ে যেতে পারে। আপনার মৃত্যু কিংবা আপনার কোন ধরনের এক্সিডেন্ট হয়ে যেতে পারে যে কারণে আপনি কোন ধরনের কাজকর্ম করতে পারছে না কিংবা আপনি প্যারালাইসিস হয়ে গেছে। 

এরকম আরো বিভিন্ন ধরনের কারণ রয়েছে যেসব কারণে, আপনি যদি আপনার পরিবারের হাল ধরতে না পারেন তাহলে লাইভ ইন্সুরেন্সের সুবিধা আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ হবে। ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স এর সুবিধা হলঃ আপনি একটি নির্দিষ্ট এমাউন্টের ওপর চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন এবং সেই টাকা আপনাকে সময় অনুযায়ী দিতে হবে। সময় অনুযায়ী সব টাকা পরিশোধ হয়ে গেলে এবং আপনার কোন ধরনের ক্ষতি না হলে আপনার সম্পূর্ণ টাকা কিছু লাভের উপরে আপনাকে ফেরত দিবে। 

আর আপনি সেই টাকার পরিমাণটা সম্পূর্ণ করার আগেই মারা যান কিংবা আপনার কোন কিছু হয়ে যায় তাহলে, আপনি যেই এমাউন্টের উপর চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন। সেই সম্পূর্ণ অ্যামাউন্ট আপনার প্রিয়জনকে ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি দিয়ে দিবে। এতে করে আপনি আপনার পরিবারকে একটি সুন্দর জীবন উপহার করতে পারবেন। আপনার অক্ষমতার সময়ও পরিবারের হাল ধরতে পারবেন। বর্তমানে বাংলাদেশে অনেকেই এরকম লাইফ ইন্সুরেন্স করে থাকে। 

অন্যান্য লাইফ ইন্সুরেন্স এর মত ন্যাশনাল লাইফের ইন্সুরেন্স এর সুবিধা কিছুটা একই রকম। তবে সব লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানিগুলোর তুলনায় ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স অনেক এগিয়ে আছে। আর এই নিয়ে ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স অনেক অ্যাওয়ার্ড জিতে নিয়েছে। তাই বর্তমানে যেকোনো লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানিগুলোর মধ্যে ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স সব থেকে এগিয়ে রয়েছে।আশা করছি আপনি বুঝতে পেরে গেছেনন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স এর সুবিধা সম্পর্কে।

ইন্সুরেন্স কি

প্রিয় পাঠক উপরের পর্বে আমরা আলোচনা করেছেন ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স এর সুবিধা সম্পর্কে। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা এই ইন্সুরেন্স টা কি তাই এই পর্বে আমরা আলোচনা করব ইন্সুরেন্স কি এবং ইন্সুরেন্স কাকে বলে সে সম্পর্কে।

ইন্সুরেন্স হল এক ধরনের এগ্রিমেন্ট। এগ্রিমেন্ট আমাদের ফিন্যান্সিয়াল লস কে সুরক্ষিত করবে। যেমনঃ আমাদের জীবনে যখন তখন যে কোন ধরনের দুর্ঘটনা হয়ে যেতে পারে, আর সে দুর্ঘটনার জন্য আমাদের অনেক ফিন্যান্সিয়াল লস হয়ে থাকে। আর সেই ফিনান্সিয়াল লস এর সমস্যার সমাধান করে এই ইন্সুরেন্স। সাধারণত একপ্রকার লিগ্যাল এগ্রিমেন্ট। এ ইন্সুরেন্স অন্য একটি ইন্সুরেট পার্সনের সাথে চুক্তিবদ্ধ করতে হয়। 

এই ইন্স্যুরেন্স এগ্রিমেন্টে একটি ফিক্সড প্রিমিয়াম টাকা পে করতে হবে। অর্থাৎ ইন্সুরেন্স কোম্পানিকে। আপনি যদি কোন বিষয়ের ওপর ইন্সুরেন্স করেন, আর কোন সময় যদি সে বস্তুটি নষ্ট হয়ে যায় তাহলে তার সম্পূর্ণ খরচ বহন করবে ইন্সুরেন্স কোম্পানি। তার জন্য ইন্সুরেন্স পার্সন কে কিছু শর্ত মানতে হয়। আর এই ড্যামেজের সম্পূর্ণ খরচ বহন করাকে মূলত ইন্সুরেন্স পলিসি বলে। এখন একটু সংক্ষেপে বোঝা যাক ইন্সুরেন্স পলিসি আসলে কি? আপনি কোন গাড়ির ওপর ইন্সুরেন্স করেছেন। 

আর এজন্য আপনাকে প্রতি বছর ১০ হাজার টাকা ইন্সুরেন্স কোম্পানি দিতে হয়। কিন্তু হঠাৎ করে সে গাড়িটি নষ্ট হয়ে যায় এবং গাড়িটির সাথে আপনার ৮০ হাজার টাকা লাগবে। এই গাড়ি খারাপের যে খরচটি রয়েছে সেটির সম্পূর্ণ ইন্সুরেন্স কোম্পানি দিবে। আর এটি তারা সে এগ্রিমেন্ট পেপার এর অনুযায়ী দিবে। আর এটিকে মূলত ইন্সুরেন্স পলিসি বলা হয়। ইন্সুরেন্স পলিসি দুই ধরনের একটি হল লাইফ ইন্সুরেন্স, জেনারেল ইন্সুরেন্স। এই দুই ধরনের মত ইন্সুরেন্স রয়েছে।

ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স পলিসি চেক

ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স পলিসি চেক করার বিভিন্ন ধরনের উপায় রয়েছে। আপনি চাইলে যে কোন উপায়কে কাজে লাগিয়ে পলিসি চেক করতে পারেন।  ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স এর সাথে যোগাযোগ করা এবং তাদের পলিসি চেক করার প্রক্রিয়ার সম্পর্কে সকল তথ্য জেনে নেওয়া। পলিসি চেক করার জন্য কি কি প্রয়োজন হবে সে সকল তথ্য আপনি ন্যাশনাল ইন্সুরেন্সের সাথে যোগাযোগ করে জানতে পারবেন। আপনি চাইলে তাদের ওয়েবসাইটে যেতে পারেন, কিংবা হেল্পলাইন নাম্বারে ফোন দিতে পারেন। আর এভাবে আপনি আপনার পরিচয় চেক করার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

আর আপনি যদি এটিকে অনলাইনে চেক করতে চাচ্ছেন তাহলে, আপনার কাছে থাকা পলিসি ডকুমেন্টের সকল তথ্যগুলোকে ভালো করে দেখুন এবং যাচাই করুন। আবার আপনি আবার আপনি ইন্সুরেন্স কোম্পানির অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকেও আপনার পলিসি চেক করতে পারবেন।

ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স কত সালে প্রতিষ্ঠিত

সর্বপ্রথম ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স গ্রুপ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৪৮ সালের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। আর বাংলাদেশের মূলত ১৯৭৩ সালের ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স প্রতিষ্ঠিত হয়। আর প্রতিবছর পহেলা মার্চে এই প্রতিষ্ঠিত করার অনুষ্ঠানটি পালন করা হয়।

 ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স কি।বীমা সম্পর্কে মৌলিক ধারণা 

ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স বলতে বোঝায় কোন একটি ব্যক্তির জীবনের উপরে ইন্সুরেন্স। এতক্ষণ আমরা জেনেছি কোন একটি বস্তুর ওপরে কিভাবে ইন্সুরেন্স হয়ে থাকে। আর বস্তুর বদলে এটি শুধু জীবনের জন্য ইন্সুরেন্স করা হয়। অর্থাৎ একটি ব্যক্তি ইন্সুরান্স কোম্পানির সাথে চুক্তি করবে এবং চুক্তি অনুযায়ী তাকে টাকা সে কোম্পানিকে দিতে হবে। চুক্তি অনুযায়ী যেই টাকা তার দেওয়ার কথা ছিল, সেই টাকা সম্পূর্ণ করার আগে সে ব্যক্তি যদি কোন কারণে মারা যায়  কিংবা তার কোন ধরনের এক্সিডেন্ট হয়ে যায় তাহলে তার সম্পূর্ণ টাকাটি সে ইনস্যুরেন্স কোম্পানি তাদের পরিবারকে দিবে। 

অর্থাৎ যদি সে ব্যক্তি ১০ লাখ টাকার লাইফ ইন্সুরেন্স করে থাকে এবং এই দশ লাখ টাকা সম্পন্ন করার আগেই তিনি মারা গেছেন। তবুও ইন্সুরেন্সের চুক্তি অনুযায়ী তার পরিবারকে ১০ লক্ষ টাকায় দিতে হবে। আর এটিকে মূলত বলা হয়  লাইফ ইন্সুরেন্স। বর্তমানে বাংলাদেশেও ইন্সুরেন্সের সুবিধা তৈরি করা হয়েছে। বাংলাদেশ এবং বাহিরের দেশের ইন্সুরেন্সের নিয়মগুলা কিছুটা আলাদা থাকলেও সম্পূর্ণ আলাদা নয়। 

বাংলাদেশের কোন কোম্পানিতে আপনি আপনার লাইফ ইন্সুরেন্স করলেন। বাংলাদেশে একটি নির্দিষ্ট সময় দেওয়া থাকে এই সময়ের মধ্যে আপনাকে আপনার সম্পূর্ণ টাকাটি দিতে হবে। আর এই সময়টিকে ভাগ ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। আপনার সম্পূর্ণ টাকা দেওয়া হয়ে গেলে, লাভসহ সেই টাকাটি আপনাকে আবার ফেরত দিয়ে দিবে। এর পরবর্তীতে আবার আপনি লাইফ ইন্সুরেন্স করতে পারবেন। 

বাংলাদেশের বিভিন্ন ধরনের লাইফ ইন্সুরেন্স করার কোম্পানি রয়েছে। সেগুলোতে আপনারা করতে পারেন। তাদের মধ্যে ভালো একটি লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স। বর্তমানে বাংলাদেশের সবথেকে ভালো লাইফ ইন্সুরেন্স গুলোর মধ্যে ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স এগিয়ে রয়েছে।

ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স পলিসি

লাইফ ইন্সুরেন্স মূলত একটি এগ্রিমেন্টে চুক্তিবদ্ধ হওয়া। প্রতিটি লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানির একটি নিজস্ব কিছু শর্ত রয়েছে, সে শর্তগুলো মেনে নিয়ে আপনাকে লাইফ ইন্সুরেন্স এগ্রিমেন্ট পেপার সাইন করতে হবে। আ র এই চুক্তি অনুযায়ী আপনাকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে চুক্তিবদ্ধ টাকা লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি কে দিতে হবে। আপনি যদি সময়ের আগেই মারা যান কিংবা আপনার কোন ধরনের এক্সিডেন্ট হয়ে যায় যে কারণে আপনার পরিবারের খরচ চালানো সম্ভব নয় সে মুহূর্তে, আপনার করা লাইফ ইন্সুরেন্সের এগ্রিমেন্টে যে এমাউন্ট টাকা লিখা ছিল, সেই টাকা লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি আপনাকে দিবে। 

আর এই চুক্তিবদ্ধকেই মূলত লাইফ ইন্সুরেন্স পলিসি বলা হয়। তেমনি ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্সেরেও এরকম পলিসি রয়েছে। যার কারণে আপনার যদি মৃত্যু হয়ে যায় তাহলে ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি আপনাকে সেই টাকা দিয়ে দিবে। কারণ আগে আপনি তাদের সাথে এগ্রিমেন্ট হয়ে গেছেন।

ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স পলিসি বোনাস

বোনাস হল প্রতি বছর ঘোষিত একটি বোনাস ( গ্যারান্টিড ম্যাচিউরিটি বেনিফিট * / সাম অ্যাসিওরড # / বিমাকৃত সুবিধা^ + পূর্বে ঘোষিত সমস্ত রিভিশনারি বোনাসের সমষ্টি ) । বীমাকৃত একজন ব্যক্তির মৃত্যু বা পলিসির মেয়াদপূর্তিতে এটি প্রদেয় হয়ে থাকে ।

ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড বাংলাদেশ

দেশের শীর্ষতম জীবন বিমা প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি ৪০ বছরে পদার্পণ করেছে । ২৩ এপ্রিল কোম্পানিটি গৌরবময় সাফল্যের ৩৯ বছর অতিক্রম আরেকটি নতুন বছরে পা রাখে । সম্পূর্ণ নতুন ভাবনায় ও প্রতিকূল পরিবেশে ১৯৮৫ সালের ২৩ এপ্রিল দেশের প্রথম বেসরকারি জীবন বিমা কোম্পানি হিসেবে যাত্রা শুরু করেছিল ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স পলিসি । 

এই সুদীর্ঘ পথ চলায় ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স পলিসি কে অনেক ঘাত - প্রতিঘাত মোকাবিলা করতে হয়েছে । নানা চড়াই - উতরাই পার করে কোম্পানি টি বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ কোম্পানি হিসেবে স্থান করে নিয়েছে ।সর্বোত্তম গ্রাহক সেবা প্রদান , দ্রুত বিমা দাবি পরিশোধ ও শক্তিশালী অর্থনৈতিক ভিত্তির ফলে ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স পলিসি বর্তমানে একটি পরিপূর্ণ ও প্রতিষ্ঠিত কোম্পানিতে পরিণত 

ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স হেল্পলাইন

আপনি চাইলেই ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স এর জন্য যে কোন তথ্য ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স হেল্পলাইন নাম্বারে ফোন করে জানতে পারেন । ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স এর হেল্পলাইন নাম্বার গুলো হলো 09666706050 , 41010123-8 , 16749 , ফ্যাক্স নাম্বার 88-02-8144237 । ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স ওয়েবসাইট এড্রেস টি হলো www.nlibd.com এবং ইমেইল এড্রেস টি হলো info@nlibd.com ।

ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স অনলাইন পেমেন্ট

অন্যান্য ব্যাংকগুলোতে যেমন অনলাইন একাউন্টের মাধ্যমে পেমেন্ট করার সুবিধা রয়েছে তেমনি ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ও অনলাইন অ্যাকাউন্ট পেমেন্ট এর সুযোগ সুবিধা রয়েছে। তাই আপনারা ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স পলিসি করলে ঘরে বসেই পেমেন্ট করতে পারবেন।

ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স ডিপিএস

আপনি নিশ্চয়ই জানতে চাচ্ছেন ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স ডিপিএস এই বিষয়গুলো। আপনি যেহেতু এই পর্যন্ত পড়তে পড়তে এসেছেন তার মানে অবশ্যই আপনি জানতে চান ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স এর ডিপিএস সম্পর্কে। আমরা আগের পর্ব আলোচনা করেছেন ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স এর সুবিধা, ইন্সুরেন্স কাকে বলে, ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কাকে বলে এইসব বিষয় এখন আমরা আলোচনা করব ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স ডিপিএস সম্পর্কে। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নিয়ে বিস্তারিত বিষয়।

ডিপিএস মানে হল কোন একটি নির্দিষ্ট টাকা  জমা করা এবং পরবর্তীতে কোন কাজে সেটিকে ব্যবহার করা। ব্যাংকে এবং ইন্সুরেন্সে দুইভাবেই জিপিএস করা যায়। এখন কথা হল এই দুইটার মধ্যে পার্থক্য কি এবং কোনটা সুবিধা বেশি রয়েছে। অবশ্যই দুইটার যেহেতু আলাদা আলাদা বিষয় তাই এর ডিপিএস এ নিয়মাবলী কিছুটা অন্যরকম হবে। আপনি যদি ব্যাংকের ডিপিএস করেন তাহলে, আপনার কোন প্রয়োজন নেই সেই ডিপিএস এর জমা করা টাকা আপনি নিয়ে নিতে পারবেন। 

আপনি চাইলে সেখান থেকে ঋণ ও নিতে পারবেন। ঠিক এরকমই ইন্সুরেন্স পলিসি তো করা যাবে তবে ব্যাংকের মতো নির্দিষ্ট সময়ের আগে আপনি সেই টাকাটি ভাঙ্গতে পারবেন না। ব্যাংকে যেমন ডিপিএস এর মুনাফা রয়েছে তেমনি ইন্সুরেন্সেও ডিপিএস এর মুনাফা রয়েছে। তবে ডিপিএস দেওয়া কালীন কোন কারণে আপনার যদি এক্সিডেন্ট হয়ে যায় এবং আর্থিক সমস্যা হয় তাহলে আপনি ইন্সুরেন্স পলিসি থেকে বড় অংকের টাকা পেয়ে যাবেন কিন্তু এটি ব্যাংকের ডিপিএস এর ক্ষেত্রে হয় না। 

তাই আপনি চাইলে ইন্সুরেন্স পলিসিতে ডিপিএস করতে পারবেন। অনেকেই হয়তো মনে করেন যে, ইন্সুরেন্স পলিসির থেকে ব্যাংকের ডিপিএস করাই ভালো। কিন্তু ব্যাংকের তুলনায় ইন্সুরেন্স পলিসিতে ডিপিএস করা অনেক ভালো হবে। কারণ আপনার যদি কোন ধরনের আর্থিক সমস্যা হয় তাহলে আপনি একটি বড় ধরনের টাকা পেয়ে যাবেন। আর এটি হয়তো অনেকেই জানে না বলে মনে করেন ব্যাংকের ডিপিএস করাই বেশি ভালো।

ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স হেড অফিস নাম্বার

অনেক সময় বিভিন্ন বইয়ের জন্য আমাদের ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানির হেড অফিসের নাম্বার প্রয়োজন হতে পারে। এটি বিভিন্ন কারণে আমাদের প্রয়োজন হতে পারে যেমনঃ কোন ধরনের সমস্যা কিংবা কোন ধরনের তথ্য জানার জন্য নাম্বারটি আমাদের প্রয়োজন হতে পারে । ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির নাম্বারটি আমাদের আইডি থেকে জেনে রাখা প্রয়োজন।

হেড অফিসের নাম্বারটি হলঃ ০১৭ ১৩১৯২৫৮৫

যেকোনো ধরনের সমস্যায় এই নাম্বারে ফোন দিতে পারেন। এটি ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির হেড অফিসে নাম্বার।

ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স অনলাইন পেমেন্ট

বর্তমানে ব্যাংকেরা যেমন অনলাইন পেমেন্টের সুবিধা গুলো দিয়েছে তেমনি ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স অনলাইন পেমেন্টের সুবিধা দিয়েছে। আপনারা চাইলে ঘরে বসে অনলাইনে ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স এর পেমেন্ট করতে পারবেন। ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের অনলাইন পেমেন্ট করতে হলে প্রথমে ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের অ্যাপটি ডাউনলোড করতে হবে। 

অ্যাপটি ডাউনলোড করার পর সেখানে যেই শর্তগুলো পূরণ করতে বলা হবে সেগুলোকে পূরণ করতে হবে। আপনি যে মাধ্যমে ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স এ টাকা পেমেন্ট করতে চান সে মাধ্যমি সিলেক্ট করে নিতে হবে যেমনঃ বিকাশ , নগদ ইত্যাদি বিভিন্ন মাধ্যম। এরপরে আরো বিভিন্ন ধরনের তথ্য দিতে হবে সেগুলো দেওয়ার পর, আপনি অনলাইনের মাধ্যমে টাকা পেমেন্ট করে দিতে পারবেন। 

আপনি যদি কোন কারণে সেই দিন দূরে কোথাও থাকেন তাও অনলাইন এর মাধ্যমে সহজে টাকাটি পেমেন্ট করে দিতে পারবেন। আর বর্তমানে প্রায় সবাই অনলাইনে পেমেন্ট করে থাকে। সিটি ব্যাংক হোক কিংবা ইন্সুরেন্স হোক।

শেষ কথাঃ ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স এর সুবিধা

সুপ্রিয় পাঠক ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির বাজারজাতক পরিকল্পনা গুলোর বর্ণনা ও সুবিধা সমূহ ধারাবাহিক ভাবে উপরে উপরে তুলে ধরা হয়েছে। আশা করছি আপনি পুরো পর্বটি পড়েছেন এবং ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স এর সুবিধা এবং ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স এর ডিপিএস সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এই পর্ব থেকে যদি আপনি উপকৃত হন তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধু বান্ধবের সঙ্গে শেয়ার করবেন। আর আজকের এই পর্ব সম্পর্কে যদি আপনার কোন মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url