গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায়

গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায়।গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায় এ সম্পর্কে আপনারা বিস্তারিত ভাবে অবগত নন। অনেক সময় অনেক মানুষ আছে যারা বিভিন্ন অনলাইন মাধ্যমে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায় এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে অনুসন্ধান করে থাকেন ৷
গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায়

যারা এই গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায় এ সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে অবগত নন, তাদের কে এই গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায় এ সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে, অবগত করার জন্য নিচে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায় এ সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে দেওয়া হলো। এক নজর এ দেখে নিতে পারেন এবং আপনার অবস্থার সাথে মিলিয়ে নিবেন এবং দেখবেন আপনার পরিস্থিতি এর সাথে মিলে যায় কি , না ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক যে , গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায় -

 গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায়

পিরিয়ড মিস হওয়ার ঠিক কত দিন পরে আপনি আপনার গর্ভাবস্থা পরীক্ষা করবেন ? যদি দেখেন যে , আপনার পিরিয়ড এর চক্র নিয়মিত হয়ে থাকে , তাহলে আপনি আপনার পরের পিরিয়ড মিস হওয়ার প্রথম দিনে ও আপনার গর্ভাবস্থা পরীক্ষা করতে পারেন । যদি আপনার এই পিরিয়ড চক্র নিয়মিত না হয়ে থাকে তাহলে আপনি 7 - 10 দিন অপেক্ষা ও করতে পারেন । যাইহোক , 6 - 7 দিন পরে ও পরীক্ষা করে সঠিক ফলাফল পাওয়া যায় ।

গর্ভবতী হওয়ার তৃতীয় সপ্তাহের লক্ষণ

গর্ভবতী হওয়ার তৃতীয় সপ্তাহের লক্ষণ গুলো সব নিচে দেওয়া হলো এক নজর এ দেখে নিতে পারেন এবং আপনারা চাইলেই আপনার অবস্থার সাথে মিলিয়ে নিবেন এবং দেখবেন আপনার অবস্থার সাথে মিলে যায় কি , না ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক যে , গর্ভবতী হওয়ার তৃতীয় সপ্তাহের লক্ষণ গুলো সম্পর্কে -

সাধারণ লক্ষণ :

গর্ভাবস্থা হওয়ার প্রথম দিকের সপ্তাহ গুলো তে হরমোন গুলোর পরিবর্তন আপনার পুরো শরীর কে প্রভাবিত করবে । যদি ও দুটি গর্ভাবস্থা কখনই এ করকম নয় , তবে প্রথম তিন মাস থেকে আপনি কিছু লক্ষণ অনুভব করতে পারেন । লক্ষণ গুলো নিম্নরূপ :

# . স্তন নরম হয়ে থাকে

# . মেজাজে চরম পরিবর্তন হওয়া

# . বমি - বমি ভাব হয়ে থাকে বা বমি ( প্রভাতকালীন অসুস্থতা )

# . ঘন ঘন করে প্রস্রাব হওয়া

# . ওজন সাধারণত বৃদ্ধি বা হ্রাস পাওয়া

# . চরম ক্লান্তি জনিত বোধ হওয়া

# . মাথাব্যথা করে থাকে

# . বুকের জ্বালা করে থাকে

# . পায়ে খিল ধরে

# . পিঠের নিচের যে অংশ এবং শ্রোণীতে সাধারণত ব্যথা হওয়া

# . নির্দিষ্ট কিছু খাবারের প্রতি ও আকর্ষণ তৈরি হওয়া

# . নির্দিষ্ট কিছু খাবার গুলোর প্রতি নতুন করে অপছন্দ তৈরি হওয়া ৷

# . কোষ্ঠকাঠিন্য হয়ে থাকে ।

মাসিক মিস হওয়ার কত দিন পর প্রেগন্যান্ট বোঝা যায়

মাসিক মিস হওয়ার কত দিন পর প্রেগন্যান্ট বোঝা যায় এ সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে নিচে দেওয়া হলো এক নজর এ দেখে নিতে পারেন এবং আপনারা আপনার অবস্থার সাথে মিলিয়ে নিবেন এবং দেখবেন আপনার অবস্থার সাথে মিলিয়ে যে আপনার অবস্থার সাথে মিলে যায় কি , না ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক যে , মাসিক মিস হওয়ার কত দিন পর প্রেগন্যান্ট বোঝা যায় -

মাসিক শুরুর সম্ভাব্য সময় গুলোর মধ্যে মাসিক শুরু না হলে এবং সম্প্রতি যদি আপনি জন্মনি রোধক এর জন্য কোন পদ্ধতি ( যেমন : কনডম , পিল বা বড়ি ও ইনজেকশন ) ব্যবহার ছাড়া যদি আপনি সহবাস করে থাকলে , প্রেগন্যান্সি টেস্ট করতে পারেন । মাসিক মিস হওয়ার প্রথম দিনই যদি আপনি প্রেগন্যান্সি টেস্ট করে গর্ভবতী কি না সেটি জেনে নিতে পারেন ।

প্রেগন্যান্সি টেস্ট করতে সাধারণত গর্ভবতী নারীদের,প্রস্রাব এর একটি হরমোনের উপস্থিতি সাধারণত নির্ণয় করা হয়ে থাকে ৷ গর্ভবতী নারীদের প্রস্রাবে এই হরমোন গুলোর পরিমাণ শুরুর দিকে অল্প পরিমাণে থাকে । তাই গর্ভ ধারণের একদম শুরুর দিকে অথবা সহবাস করার পর পরই এই টেস্ট করলে সাধারণত হরমোন গুলোর উপস্থিতি সঠিক ভাবে নির্ণয় করা সম্ভব হয়ে থাকে না ।

এ জন্যই সহবাস করার পর কমপক্ষে ২১ দিন অথবা পরবর্তী মাসিক হওয়ার সম্ভাব্য তারিখ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়ে থাকে ৷

বর্তমান সময়ে কিছু আধুনিক প্রেগন্যান্সি টেস্ট করার মাধ্যমে পিরিয়ডের সম্ভাব্য তারিখ আসার অনেক আগে , এমনকি গর্ভধারণ করার নয় দিনের মধ্যেই আপনি আপনার গর্ভধারণ করেছেন কি না সেটি নিশ্চিত ভাবে জানা যায় ।

গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ

গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে অবগত নন অনেক মানুষ আছে যারা বুঝতে পারে না যে তারা আদেও গর্ভবতী কি না ৷ যারা গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে অবগত নন তাদের কে এই গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে অবগত করা এর জন্য নিচে দেওয়া হলো। 

গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে এক নজর এ দেখে নিতে পারেন এবং আপনারা আপনার অবস্থার সাথে মিলিয়ে নিবেন এবং দেখবেন আপনার পরিস্থিতি এর সাথে মিলে যায় কি না ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক যে , গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে -

# . রক্তক্ষরণ ঋতুচক্রের মতোই ৬ থেকে ১২ দিন হালকা রক্তপাত হতে পারে । এই লক্ষণ দেখলে প্রেগন্যান্সি পরীক্ষা অবশ্যই করে নিন ।

# . প্রথম সপ্তাহে মুখে অন্য রকম স্বাদ বুঝতে পারবেন ।  অনেক সময় মুখে দুর্গন্ধও হতে পারে । আসলে গর্ভাবস্থার জেরে শরীরে হরমোনের মাত্রার তারতম্যের কারণেই এই তফাৎ হতে পারে ।

# . গর্ভে সন্তান এলে নারীরা অতিরিক্ত পরিমাণে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন । তিনি গর্ভবতী হয়েছেন এমন স্বপ্নই দেখেন তারা । 

# . অনেক সময় মুখে বা হাত - পায়ে কালো কালো ছোপ ছোপ দাগ দেখা য়ায় । গর্ভধারণ করার সময় ত্বকের সংবেদনশীনতা বেড়ে যায় । এর ফলে চেহারায় এই কালো দাগ - ছোপ দেখা যায় ।

# . ক্লান্তি প্রেগন্যান্সির একটি উল্লেখযোগ্য লক্ষণ । যেহেতু শরীর এই সময় বাড়ন্ত শিশুকে পুষ্টি দেয়ার জন্য অতিরিক্ত রক্ত উৎপন্ন করে তার জেরে খুব অল্পতেই ক্লান্তি এসে যায় । 

# . প্রেগন্যান্সির সময় শরীর অতিরিক্ত পরিমাণ তরল উৎপাদন করে । আর তার জেরে কিডনি দ্বিগুণ পরিমাণে কাজ করে । আর সে কারণেই অতি ঘন ঘন শৌচাগারে যাওয়া প্রয়োজনীয় হয় । 

# . গর্ভাবস্থায় মাথার যন্ত্রণা হতে পারে । গর্ভধারণ করার প্রথম সপ্তাহের শুরুতেই মাথাব্যথা শুরু হতে থাকে । হরমোনের মাত্রা শরীরে বেড়ে যাওয়ার কারণেই এ সমস্যা হয় ।

পিরিয়ড মিস হওয়ার আগে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ

কোনও মাসে পিরিয়ড না-হলে তাঁকে প্রেগনেন্সির লক্ষণ মনে করে থাকেন অধিকাংশ বিবাহিত মহিলাই । কিন্তু পিরিয়ড মিস হওয়াই গর্ভধারণের একমাত্র লক্ষণ নয় । দেখা গিয়েছে , পিরিয়ড নিয়মিত হওয়া সত্ত্বেও গর্ভধারণ করেছেন অনেক মহিলা । পিরিয়ড ছাড়াও নানা শারীরবৃত্তিয় ঘটনা রয়েছে যা গর্ভধারণের দিকে ইঙ্গিত দিয়ে থাকে । 

তবে সচেতনতার অভাবে অধিকাংশ মহিলাই এই বিষয় ওয়াকিবহাল নন । পিরিয়ড ছাড়া শরীরে কোন কোন পরিবর্তন দেখে গর্ভধারণের বিষয় নিশ্চিত হতে পারেন তা জেনে নিন এখানে।মর্নিং সিকনেসকে প্রেগনেন্সির গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ মনে করা হয়। দিনে বা রাতে - যে কোন ও সময় এমন হতে পারে । সাধারণত গর্ভধারণের এক মাস পর থেকে এই সমস্যা দেখা দেওয়া শুরু হয় । এ ক্ষেত্রে মহিলারা অস্বস্তি অনুভব করেন । ৪ থেকে ৬ সপ্তাহ পর বমি শুরু হয় । 

এ সময় অ্যাস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরনোর স্তর বৃদ্ধি পাওয়ায় সকালে উঠে গা গোলায় বা বমি হয়ে থাকে । তবে শুধুই যে সকালে বমি হবে , তার কোনও মানে নেই । দিনের যে কোনও সময় একাধিক বার বমি হতে পারে । পিরিয়ড মিস করার আগে থেকেই প্রথম সপ্তাহে ৮০ শতাংশ মহিলা বমির সমস্যায় ভুগে থাকেন । আবার ৫০ শতাংশ মহিলাদের ক্ষেত্রে গর্ভাবস্থার ৬ সপ্তাহ বা তার আগে থেকে বমি অনুভূত হতে থাকে ।

পিরিয়ডের লক্ষণ বনাম গর্ভাবস্থার লক্ষণ

পিরিয়ডের লক্ষণ বনাম গর্ভাবস্থার লক্ষণ

১ . রক্তপাত বা দাগ

হালকা দাগ ( প্যাড বা ট্যাম্পন ভিজানোর জন্য যথেষ্ট রক্তপাত নয় ) কখন ও কখন ও গর্ভাবস্থার প্রথম দিকে জরায়ুতে ভ্রূণ রোপনের সময় ঘটে । এটি ইমপ্লান্টেশন ব্লিডিং নামে পরিচিত । এটি কিছু মহিলার তাদের পিরিয়ডের শুরুতে ভারী রক্তপাতের মতো নয় ।

২ . ক্লান্তি

গর্ভাবস্থার প্রাথমিক পর্যায়ে মহিলাদের মধ্যে ক্লান্তি সাধারণ দেখা যায় , তবে এটি অনেক মহিলাদের মধ্যে পিরিয়ড - এর লক্ষণ হিসাবেও দেখা দেয় । যাইহোক , পিরিয়ড শুরু হলে PMS-এর ক্লান্তি সাধারণত চলে যায় ।

৩ . খাবারের লোভ / বিতৃষ্ণা

অনেক মহিলাই তাদের মাসিক শুরু হওয়ার আগে খাবারের ক্ষুধা অনুভব করেন বা ক্ষুধা বেড়ে যায় । খাবারের আকাঙ্ক্ষা এবং বিতৃষ্ণা গুলো ও গর্ভাবস্থার সাধারণ বিষয় , যদি ও গর্ভাবস্থার খাবারের আকাঙ্ক্ষাগুলি প্রায়ই মাসিকের আগে থেকে বেশি নির্দিষ্ট এবং তীব্র হয় ।

৪ . বমি বমি ভাব এবং বা বমি

বমি বমি ভাব এবং বমি গর্ভাবস্থার শুরুতে সাধারণ বেশি হয় এবং এটি পিরিয়ডের কাছাকাছি আসার সাধারণ লক্ষণ নয় । অতএব , আপনি যদি গর্ভবতী হন তবে আপনি এই লক্ষণগুলি অনুভব করার সম্ভাবনা বেশি ।

প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ

সাধারণত গর্ভাবস্থার প্রাথমিক লক্ষণগুলি গর্ভধারণের 6 - 41 দিনের মধ্যে অনুভব করা শুরু করে ।

সাধারণত গর্ভাবস্থার একদম প্রথম দিকেই ( ৪ থেকে ৭ সপ্তাহের ভেতর ) এই সমস্যা দেখা দেয় । অধিকাংশ ক্ষেত্রে ১২ থেকে ১৪ সপ্তাহের মধ্যে বমি বমি ভাব নিজে থেকেই কমে আসে । তবে কারও কারও ক্ষেত্রে এই সময়ের পরেও — এমনকি পুরো গর্ভকাল জুড়ে বমি বমি ভাব অথবা বমি হতে পারে ।

রক্তক্ষরণ ও টান ধরা - পিরিয়ড শুরু হওয়ার নির্দিষ্ট দিনের আগে হালকা রক্তক্ষরণ বা পেটে প্রচন্ড টান ধরা ব্যথাও প্রেগন্যান্সির লক্ষণ । ভ্রুণ সঞ্চার হওয়ার প্রথম পাঁচ থেকে দশ দিনের মধ্যে এমন হতে পারে । রক্তক্ষরণ হলেই অনেকে ভাবেন পিরিয়ড শুরু হয়ে গেল , এ বার হল না ।

মিলনের কত দিন পর প্রেগন্যান্সি টেস্ট করতে হয় ? সহবাসের কমপক্ষে ২১ দিন পরে আপনি প্রেগন্যান্সি টেস্ট করতে পারেন । প্রেগন্যান্সি টেস্টে সাধারণত গর্ভবতী নারীদের প্রস্রাবে একটি হরমোনের উপস্থিতি নির্ণয় করা হয় । গর্ভবতী নারীদের প্রস্রাবে এই হরমোনের পরিমাণ শুরুর দিকে অল্প পরিমাণে থাকে ।

গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর মাসিক বন্ধ হয়

গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর মাসিক বন্ধ হয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে অবগত করা এর জন্য নিচে দেওয়া হলো গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর মাসিক বন্ধ হয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে এক নজর এ দেখে নিতে পারেন এবং আপনার অবস্থার সাথে মিলিয়ে নিবেন এবং দেখবেন আপনার পরিস্থিতি এর সাথে মিলে যায় কি না ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক যে , গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর মাসিক বন্ধ হয়-

সাধারণত একটি মেয়ে মাসিক এর মাধ্যমে একজন পরিপূর্ণ নারী হয়ে উঠে ৷ আর যখন একজন নারী গর্ভবতী হয়ে থাকে তখন সাধারণত সে পূর্ণাঙ্গ নারী হয়ে থাকে ৷ যখন একজন নারী গর্ভবতী হয়ে থাকে তখন সাধারণত পরের মাস থেকে তার মাসিক বন্ধ হয়ে থাকে ৷ কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে একজন নারী গর্ভবতী হওয়ার পর ও তার প্রতি নিয়ত মাসিক হয়ে থাকে ৷ এ টি সাধারণত কিছু কিছু ক্ষেত্রে হয়ে থাকে ৷

গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায়

গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায় এ সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে অবগত নন অনেক সময় অনেক মানুষ আছে যারা বিভিন্ন অনলাইন মাধ্যমে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায় এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে অনুসন্ধান করে থাকেন ৷ 

যারা এই গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায় এ সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে অবগত নন তাদের কে এই গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায় এ সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে অবগত করার জন্য নিচে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায় এ সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে দেওয়া হলো। 

এক নজর এ দেখে নিতে পারেন এবং আপনার অবস্থার সাথে মিলিয়ে নিবেন এবং দেখবেন আপনার পরিস্থিতি এর সাথে মিলে যায় কি , না ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক যে , গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায় -

পিরিয়ড মিস হওয়ার ঠিক কত দিন পরে আপনি আপনার গর্ভাবস্থা পরীক্ষা করবেন ? যদি দেখেন যে , আপনার পিরিয়ড এর চক্র নিয়মিত হয়ে থাকে , তাহলে আপনি আপনার পরের পিরিয়ড মিস হওয়ার প্রথম দিনে ও আপনার গর্ভাবস্থা পরীক্ষা করতে পারেন । যদি আপনার এই পিরিয়ড চক্র নিয়মিত না হয়ে থাকে তাহলে আপনি 7 - 10 দিন অপেক্ষা ও করতে পারেন । যাইহোক , 6 - 7 দিন পরে ও পরীক্ষা করে সঠিক ফলাফল পাওয়া যায় ।

গর্ভবতী হওয়ার তৃতীয় সপ্তাহের লক্ষণ

গর্ভবতী হওয়ার তৃতীয় সপ্তাহের লক্ষণ গুলো সব নিচে দেওয়া হলো এক নজর এ দেখে নিতে পারেন এবং আপনারা চাইলেই আপনার অবস্থার সাথে মিলিয়ে নিবেন এবং দেখবেন আপনার অবস্থার সাথে মিলে যায় কি , না ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক যে , গর্ভবতী হওয়ার তৃতীয় সপ্তাহের লক্ষণ গুলো সম্পর্কে -

সাধারণ লক্ষণ :

গর্ভাবস্থা হওয়ার প্রথম দিকের সপ্তাহ গুলো তে হরমোন গুলোর পরিবর্তন আপনার পুরো শরীর কে প্রভাবিত করবে । যদি ও দুটি গর্ভাবস্থা কখনই এ করকম নয় , তবে প্রথম তিন মাস থেকে আপনি কিছু লক্ষণ অনুভব করতে পারেন । লক্ষণ গুলো নিম্নরূপ :

# . স্তন নরম হয়ে থাকে

# . মেজাজে চরম পরিবর্তন হওয়া

# . বমি - বমি ভাব হয়ে থাকে বা বমি ( প্রভাতকালীন অসুস্থতা )

# . ঘন ঘন করে প্রস্রাব হওয়া

# . ওজন সাধারণত বৃদ্ধি বা হ্রাস পাওয়া

# . চরম ক্লান্তি জনিত বোধ হওয়া

# . মাথাব্যথা করে থাকে

# . বুকের জ্বালা করে থাকে

# . পায়ে খিল ধরে

# . পিঠের নিচের যে অংশ এবং শ্রণীতে সাধারণত ব্যথা হওয়া

# . নির্দিষ্ট কিছু খাবারের প্রতি ও আকর্ষণ তৈরি হওয়া

# . নির্দিষ্ট কিছু খাবার গুলোর প্রতি নতুন করে অপছন্দ তৈরি হওয়া ৷

# . কোষ্ঠকাঠিন্য হয়ে থাকে ৷

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url