গর্ভাবস্থায় কি কি সবজি খাওয়া যাবে না - গর্ভাবস্থায় কচু শাক খাওয়ার উপকারিতা

গর্ভাবস্থায় কি কি সবজি খাওয়া যাবে না।কচু শাক অনেক পরিচিত একটি নাম ৷ আমরা সকলে এই কচু শাক এর নাম শুনেছি বা কচু শাক এর নাম শোনে নি, এমন মানুষের সংখ্যা বাংলাদেশ এ হাতে গোনা কয়েক জন আছে মাত্র ৷ কচু শাক অনেক মানুষ আছে যারা খেতে চায় না ৷ অনেক নারী আছেন যারা কচু শাক খেতে চায় না ৷ শুধু মাত্র নারী রা না অনেক বাচ্চারা আছে যারা কচু শাক খেতে চায় না ৷ কিন্তু আপনারা কি জানেন যে গর্ভাবস্থায় কচু শাক খাওয়া গর্ভকালীন সময় গর্ভবতী মায়ের জন্য আশীর্বাদ সরূপ ৷ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক গর্ভাবস্থায় কচু শাক খাওয়ার উপকারিতা গুলো ৷

গর্ভাবস্থায় কচু শাক খাওয়ার উপকারিতা

আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন  গর্ভাবস্থায় কচু শাক খাওয়ার উপকারিতা , গর্ভাবস্থায় কি কি শাক সবজি খাওয়া যাবে গর্ভাবস্থায় কি কি ফলমূল খাওয়া যাবেনা এসব আরো বেশি হয়। জানতে হলে আজকের এই পর্বটি একটুও মিস করবেন না। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নিন অবস্তা প্রচুর শাক খাওয়ার উপকারিতা কি ।

গর্ভাবস্থায় কচু শাক খাওয়ার উপকারিতা 

গর্ভাবস্থায় কচু শাক খাওয়ার উপকারিতা ।কচু শাক দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ - পূর্ব এশিয়ায় সুপরিচিত একটি সবজি ৷ এর কান্ড সবজি এবং পাতা শাক হিসেবে খাওয়া হয় ৷ কচুর কান্ড এবং পাতা তে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান ৷ কচু শাক এর রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান সমূহ৷ 

প্রতি ১০০ গ্রাম কচু শাক এর থাকে - ৬.৮ গ্রাম শর্করা , ৩.৯ গ্রাম প্রোটিন , ১০ মিলিগ্রাম লৌহ , ০.২২ গ্রাম ভিটামিন বি - ১ , ০.২৬ গ্রাম ভিটামিন বি - ২ , ১২ মিলিগ্রাম ভিটামিন " সি " , ১.৫ গ্রাম স্নেহ বা  চর্বি , ২২৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম , এবং ৫৬ কিলো ক্যালরি খাদ্য শক্তি ৷ কচু শাক এ প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে ৷ এতে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধে করে ৷ গবেষণা তে দেখা গেছে নিয়মিত কচু শাক খেলে কোলন ক্যানসার প্রতিরোধে করা যায় ৷ 

কচু শাক স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে প্রচুর পরিমাণে কার্যকারী ৷ তাই মহিলাদের বেশি করে কচু শাক খেতে হবে , খাওয়া উচিত ৷ তাহলে এতক্ষণে আপনি গর্ভাবস্থায় কচু শাক খাওয়ার উপকারিতা  সম্পর্কে জেনে গেছেন।এখন আমরা জানব গর্ভাবস্থায় কেন কচু শাক খাওয়া উচিত -

রাতকানা রোগ 

কচু শাক ভিটামিন এ এর খুব ভালো উৎস ৷ রাতকানা রোগ সহ ভিটামিন এ এর অভাব এ যতো রোগ হয়ে থাকে সব রোগ প্রতিরোধ করতে কচু শাক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ৷ গর্ভকালীন সময় গর্ভবতী মা কচু শাক খেলে গর্ভবতী মায়ের গর্ভে বেড়ে উঠা ভ্রূণ এর চোখ গঠন এ কচু শাক বিশেষ ভূমিকা পালন করে ৷ এ ছাড়াও বাচ্চা প্রসব এর পর বাচ্চা এর দৃষ্টির শক্তি বৃদ্ধি করতে বিশেষ সহায়ক ৷ গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মায়ের গর্ভকালীন সময় গ্যাসের সমস্যা সম্মুখীন হতে দেখা যায় ৷ কচু শাক গর্ভবতী মায়ের গ্যাসের সমস্যা কমাতে এবং হজম শক্তি বাড়াতে সহযোগিতা করে ৷ 

হিমগ্লোবিন 

কচু শাক আয়রন সমৃদ্ধ বলে এর সমাদর অনেক বেশি ৷ আমাদের শরীরের রক্তের হিমগ্লোবিন এর পরিমাণ কমে গেলে সব ডাক্তার কচু শাক খাওয়া জন্য পরামর্শ প্রদান করে থাকে ৷ কচু শাক এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন এ জন্য রক্তশূন্যতা তে ভোগা রোগীর জন্য কচু শাক খাওয়া আবশ্যক ৷ 

মুখ ও ত্বকের রোগ 

ভিটামিন এ এর পাশাপাশি কচু শাক এর রয়েছে ভিটামিন বি ও সি ৷ তাই মুখ ও ত্বকের রোগ প্রতিরোধ করতে কচু শাক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ৷

অক্সিজেন সরবরাহ 

আমাদের শরীরের অক্সিজেন এর সরবরাহ সচল রাখার জন্য কচু শাক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে ৷ এ শাক এর আয়রন ও ফোলেট রক্তের পরিমাণে বাড়ায় ৷ ফলে অক্সিজেন সরবরাহ পর্যাপ্ত পরিমাণ থাকে ৷ কচু শাক এ উপস্থিত ভিটামিন কে রক্তপাত এর সমস্যা প্রতিরোধ করে ৷

এমন আরো অনেক সমস্যা আছে যেগুলো ম্যাজিক এর মতো সমাধান করতে পারেন কচু শাক ৷ তাই গর্ভাবস্থায় কচু শাক খাওয়ার উপকারিতা অপরিহার্য ৷ গর্ভবতী মায়েরা গর্ভকালীন সময় ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে গেলে ডাক্তার রা তাদের বেশি বেশি কচু শাক খাওয়ার পরামর্শ প্রদান করে থাকে ৷

গর্ভাবস্থায় কি কি সবজি খাওয়া যাবে না।গর্ভাবস্থায় কচু শাক খাওয়ার উপকারিতা 

গর্ভাবস্থায় কি কি সবজি খাওয়া যাবে না


গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মা অনেক কঠিন সময় পার করে থাকে ৷ গর্ভকালীন সময় গর্ভবতী মা বিশেষ করে গর্ভকালীন শেষ পর্যায় বেশি জটিলতার পর্যায় পার করে ৷ যে করণে মেয়েদের এই সময় অনেক সময় অনেক কিছু বেছে খেতে হয় ৷ তাই আপনি যদি একজন গর্ভবতী মহিলা হয়ে থাকেন এবং আপনি যদি গর্ভকালীন সময় পার করে থাকেন তাহলে আপনার উচিত দেরি না করে আপনার নিকটস্থ কোন স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা। 

এবং তারা কি কি সবজি খেতে নিষেধ করে সেই সবজি গুলো এরিয়ে চলা ৷ কেন না কিছু খাবার আছে যে খাবার গুলো গর্ভবতী মায়ের গর্ভকালীন সময় খাওয়া উপকারি ৷ আবার অনেক সময় অনেক খাবার আছে যে খাবার গুলো গর্ভবতী মায়ের গর্ভকালীন সময় খাওয়া উচিত না ৷ 

কারণ এই সময় আপনার কিছু ভুল খাবার এর জন্য আপনার বা আপনার অনাগত বাচ্চার জীবন সংশয় দেখা দিবে ৷ তাই একজন যোগ্য মা হিসেবে আপনার কি কি খাবার খাওয়া উচিত না সে সম্পর্কে অবগত হওয়া উচিত ৷ একজন গর্ভবতী সতর্ক মা পারে একটি সুস্থ সবল সন্তান জন্ম দিতে ৷ তাহলে চলুন এক এক করে জেনে নি আপনি গর্ভকালীন সময় কি কি খাবার খাওয়া হতে বিরত থাকবেন ৷

১ . গর্ভাবস্থায় কোন কাচা শাক সবজি খাওয়া যাবে না ৷ পুরোপুরি রান্না করে খেতে হবে ৷ 

২ . গর্ভাবস্থায় বাহিরে ঘুরতে গেলে আনারস , পেয়ারা , শসা খেয়ে থাকি ৷ গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মায়ের গর্ভকালীন সময় বাহিরের এই খাবার গুলো খাওয়া যাবে না ৷

৩ . না ধোয়া ফল বা সবজি খাওয়া যাবে না ৷ 

৪ . করলা খাওয়া যাবে না গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মায়ের গর্ভকালীন সময় ৷

৫ . পেঁপে খাওয়া যাবে না গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মায়ের গর্ভকালীন সময় ৷

৬ . সজিনা গর্ভবতী মায়ের গর্ভকালীন সময় না খাওয়া উত্তম ৷

গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবে না

গর্ভাবস্থায় কি কি সবজি খাওয়া যাবে না


সুপ্রিয় পাঠক আগের পর্বের আমরা জেনেছি গর্ব অবস্থায় কচু শাক খাওয়ার উপকারিতা। এরপর আমরা জানবো গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মা অনেক কঠিন সময় পার করে থাকে ৷ গর্ভকালীন সময় গর্ভবতী মা বিশেষ করে গর্ভকালীন শেষ পর্যায় বেশি জটিলতার পর্যায় পার করে ৷ যে করণে মেয়েদের এই সময় অনেক সময় অনেক কিছু বেছে খেতে হয় ৷ 

তাই আপনি যদি একজন গর্ভবতী মহিলা হয়ে থাকেন এবং আপনি যদি গর্ভকালীন সময় পার করে থাকেন তাহলে আপনার উচিত দেরি না করে আপনার নিকটস্থ কোন স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা এবং তারা কি কি ফল খেতে নিষেধ করে সেই ফল গুলো এরিয়ে চলা ৷ কেন না কিছু খাবার আছে যে ফল গুলো গর্ভবতী মায়ের গর্ভকালীন সময় খাওয়া উপকারি ৷ আবার অনেক সময় অনেক ফল আছে যে ফল গুলো গর্ভবতী মায়ের গর্ভকালীন সময় খাওয়া উচিত না ৷ 

কারণ এই সময় আপনার কিছু ভুল ফল খাওয়া এর জন্য আপনার বা আপনার অনাগত বাচ্চার জীবন সংশয় দেখা দিবে ৷ তাই একজন যোগ্য মা হিসেবে আপনার কি কি ফল খাওয়া উচিত না সে সম্পর্কে অবগত হওয়া উচিত ৷ একজন গর্ভবতী সতর্ক মা পারে একটি সুস্থ সবল সন্তান জন্ম দিতে ৷ তাহলে চলুন এক এক করে জেনে নি আপনি গর্ভকালীন সময় কি কি ফল খাওয়া হতে বিরত থাকবেন ৷

# . কাচা পেঁপে

# . পাকা পেঁপে

# . আনারস

গর্ভবতী মায়ের গর্ভকালীন সময় ৫ - ৬ মাস এরিয়ে চলাই ভালো ৷


গর্ভবতী অবস্থায় কি কি খাবার খাওয়া উচিত

গর্ভাবস্থায় কি কি সবজি খাওয়া যাবে না


এই পর্যায়ে আমরা জানবো গর্ভবতী অবস্থায় কি কি খাবার খাওয়া উচিত এসব বিষয়। আমরা আগের পর্বতে জেনেছি  গর্ভাবস্থায় কচু শাক খাওয়ার উপকারিতা।গর্ভাবস্থা একটি গর্ভবতী মায়ের জন্য সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ মূল্যবান এবং কাতরপূর্ণ সময় ৷ এ সময় গর্ভবতী মা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারণে বিভিন্ন প্রকার জটিলতা এর সম্মুখীন হতে দেখা যায় ৷ গর্ভবতী মায়ের জন্য গর্ভকালীন সময় অনেক সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে ৷ 

এ সময় একজন গর্ভবতী মহিলা বিভিন্ন প্রকার ভাবে সামান্য থেকে সামান্য কারণ এর জন্য তার নিজের এবং তার অনাগত বাচ্চার জীবন সংশয় এর কারণ হতে পারে ৷ তাই আপনি যদি নিশ্চিত হতে পারেন যে আপনি গর্ভবতী তাহলে দেরি না করে আপনার নিকটস্থ কোন স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করে জেনে নিবেন আপনার কি কি খাবার খাওয়া উচিত বা কি কি খাবার খাওয়া উচিত না ৷গর্ভবতী মায়ের গর্ভকালীন সময় সব থেকে বেশি যে সমস্যা পরিলক্ষিত হয় তা হলো অপুষ্টি জনিত ৷ এ সময় যে যে খাবার গুলো গর্ভবতী মায়ের গর্ভকালীন সময় খাওয়া উচিত তা হলো -

# . ভাত ও রুটি এর মতো শর্করা জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত ৷

# . রঙিন শাক ও সবুজ সবজি ৷

# . দুধ জাতীয় খাবার

# . ডিম

# . ডাল , মাংস , মাছ

বাচ্চার ওজন কি প্রসবের তারিখকে প্রভাবিত করে


একজন গর্ভবতী মায়ের গর্ভকালীন সময় তার ওজন এবং গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মায়ের গর্ভকালীন সময় গর্ভে বেড়ে উঠা ভ্রন এর ওজন প্রসব এর তারিখ কে প্রভাবিত করে ৷

কচু খাওয়ার উপকারিতা

প্রিয় পাঠক আমরা আগের পর্ব জেনেছি  গর্ভাবস্থায় কচু শাক খাওয়ার উপকারিতা এখন আমরা জানবো কচু খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।কচুর কান্ড এবং পাতা তে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান ৷ কচু শাক এর রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান সমূহ ৷ প্রতি ১০০ গ্রাম কচু শাক এর থাকে - ৬.৮ গ্রাম শর্করা , ৩.৯ গ্রাম প্রোটিন , ১০ মিলিগ্রাম লৌহ , ০.২২ গ্রাম ভিটামিন বি - ১ , ০.২৬ গ্রাম ভিটামিন বি - ২ , ১২ মিলিগ্রাম ভিটামিন " সি " , ১.৫ গ্রাম স্নেহ বা  চর্বি , ২২৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম , এবং ৫৬ কিলো ক্যালরি খাদ্য শক্তি ৷ 

কচু শাক এ প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে ৷ এতে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধে করে ৷ গবেষণা তে দেখা গেছে নিয়মিত কচু শাক খেলে কোলন ক্যানসার প্রতিরোধে করা যায় ৷ কচু শাক স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে প্রচুর পরিমাণে কার্যকারী ৷ তাই মহিলাদের বেশি করে কচু শাক খেতে হবে , খাওয়া উচিত ৷ 

কচু শাক কি কি রোগ প্রতিরোধ করতে সক্ষম

কচু শাক এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান সমূহ ৷ এই ভিটামিন ও খনিজ উপাদান সমূহ আমাদের বিভিন্ন প্রকার রোগ প্রতিরোধ করতে সক্ষম ৷ কচু শাক কি কি রোগ প্রতিরোধ করতে সক্ষম তা নিম্নোক্ত দেওয়া হলো - 

রাতকানা রোগ 

কচু শাক ভিটামিন এ এর খুব ভালো উৎস ৷ রাতকানা রোগ সহ ভিটামিন এ এর অভাব এ যতো রোগ হয়ে থাকে সব রোগ প্রতিরোধ করতে কচু শাক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ৷ গর্ভকালীন সময় গর্ভবতী মা কচু শাক খেলে গর্ভবতী মায়ের গর্ভে বেড়ে উঠা ভ্রূণ এর চোখ গঠন এ কচু শাক বিশেষ ভূমিকা পালন করে ৷ এ ছাড়াও বাচ্চা প্রসব এর পর বাচ্চা এর দৃষ্টির শক্তি বৃদ্ধি করতে বিশেষ সহায়ক ৷ গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মায়ের গর্ভকালীন সময় গ্যাসের সমস্যা সম্মুখীন হতে দেখা যায় ৷ কচু শাক গর্ভবতী মায়ের গ্যাসের সমস্যা কমাতে এবং হজম শক্তি বাড়াতে সহযোগিতা করে ৷ 

হিমগ্লোবিন 

কচু শাক আয়রন সমৃদ্ধ বলে এর সমাদর অনেক বেশি ৷ আমাদের শরীরের রক্তের হিমগ্লোবিন এর পরিমাণ কমে গেলে সব ডাক্তার কচু শাক খাওয়া জন্য পরামর্শ প্রদান করে থাকে ৷ কচু শাক এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন এ জন্য রক্তশূন্যতা তে ভোগা রোগীর জন্য কচু শাক খাওয়া আবশ্যক ৷ 

মুখ ও ত্বকের রোগ 

ভিটামিন এ এর পাশাপাশি কচু শাক এর রয়েছে ভিটামিন বি ও সি ৷ তাই মুখ ও ত্বকের রোগ প্রতিরোধ করতে কচু শাক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ৷

অক্সিজেন সরবরাহ 

আমাদের শরীরের অক্সিজেন এর সরবরাহ সচল রাখার জন্য কচু শাক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে ৷ এ শাক এর আয়রন ও ফোলেট রক্তের পরিমাণে বাড়ায় ৷ ফলে অক্সিজেন সরবরাহ পর্যাপ্ত পরিমাণ থাকে ৷ কচু শাক এ উপস্থিত ভিটামিন কে রক্তপাত এর সমস্যা প্রতিরোধ করে ৷

এমন আরো অনেক সমস্যা আছে যেগুলো ম্যাজিক এর মতো সমাধান করতে পারেন কচু শাক ৷ তাই গর্ভাবস্থায় কচু শাক খাওয়ার উপকারিতা অপরিহার্য ৷ গর্ভবতী মায়েরা গর্ভকালীন সময় ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে গেলে ডাক্তার রা তাদের বেশি বেশি কচু শাক খাওয়ার পরামর্শ প্রদান করে থাকে ৷

পাঠকের মন্তব্য। গর্ভাবস্থায় কচু শাক খাওয়ার উপকারিতা

সুপ্রিয় পাঠক এতক্ষণে আপনার নিশ্চয়ই জেনে গেছেন  গর্ভাবস্থায় কচু শাক খাওয়ার উপকারিতা। এবং প্রচুর শাক খাওয়ার সঠিক নিয়ম আরো জেনেছিল গর্ব অবস্থায় কি কি ফলমূল খাওয়া যাবে এসব বিষয় আজকের আর্টিকেল থেকে যদি আপনি কোন ভাবে উপকৃত হন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ততক্ষণ ভালো থাকবেন
পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url